BJP

ভোটের মাঝেই হরিয়ানায় বিজেপি সরকারের পতন!

চলছে লোকসভা ভোট, এর মাঝেই চরম সংকটে হরিয়ানার বিজেপি সরকার। কৃষকদের ক্ষোভের কারণে হরিয়ানার বিজেপি সরকার এমনিতেই ব্যাকফুটে। মুখ্যমন্ত্রী বদল করেও সামলানো গেলো না টালমাটাল পরিস্থিতি। আগামী ২৫ মে এখানে ভোটগ্রহণ, কয়েকমাস বাদেই বিধানসভা নির্বাচনও। তার ঠিক আগে, গতকাল (মঙ্গলবার) হরিয়ানার বিজেপি সরকারের উপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করলেন তিন নির্দল বিধায়ক সোমবীর সাঙ্গওয়ান, রণধীর গোলেন

ষড়যন্ত্রের মধ্যে যুক্ত থাকলে বিজেপি মণ্ডল সভাপতির সাজা পাওয়া উচিত মত দিলীপ ঘোষের

ভাইরাল হওয়া এক ভিডিয়োতে বিজেপির সন্দেশখালির মণ্ডল সভাপতি গঙ্গাধর কয়ালকে বলতে শোনা যাচ্ছে, তাদের দিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ করানো হয়েছে। দু’‌হাজার টাকার বিনিময়ে প্রত্যেককে দিয়ে এই কাজ করানো হয়। এখন যিনি বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী, রেখা পাত্র তিনিও ওই দু’‌হাজার টাকা নিয়েছেন বলে দাবি করেছেন গঙ্গাধর কয়াল। এবার সেই ভাইরাল হওয়া এক ভিডিয়ো প্রসঙ্গে দিলীপ

নিজেরাই নিজেদের হারাচ্ছে বিজেপি?

বিজেপির অন্দরে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, নীচের মহলের নেতা – কর্মীরা অন্তর্ঘাত করে পার্টিকে হারিয়ে দিতে পারে। কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ভয়ংকর। আর সেই নিয়ে চিন্তার ভাঁজ বিজেপি নেতাদের কপালে। একপ্রকার ‘অন্তর্ঘাতে’র আশঙ্কা থেকেই নির্বাচনী প্রচারে নজরদারির জন্য আলাদা টিমও তৈরি করছে গেরুয়া ব্রিগেড। রাজ্যে রাজ্যে দলীয় নির্বাচনী প্রচারগুলিতে কোনওরকম ছন্দপতন হচ্ছে কি না, ওই টিমের

ভোটে কি হচ্ছে বেজায় কারচুপি?

প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হয়ে গিয়েছে ১৯ এপ্রিল। মিটে গেছে দ্বিতীয় দফাও। দরজার গোড়ায় দাঁড়িয়ে তৃতীয় দফা। কিন্তু এখনো নির্বাচন কমিশন ঠিক করে বলতে পারছেনা, কোথায় কত শতাংশ ভোট পড়েছে। এর জেরেই বিরোধীদের আশঙ্কা, তাহলে কি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে মিলে ভোটে কারচুপি করছে বিজেপি? কমিশন জানিয়েছে, প্রথম দফায় ৬৬.১৪% ও দ্বিতীয় দফায় ৬৬.৭১% ভোট পড়েছে। ভোটগ্রহণের

দ্বিতীয় দফায় আরো পিছিয়ে বিজেপি? চিন্তায় গেরুয়া শিবির

প্রথম দফায় একধাক্কায় অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছিল বিজেপি। দ্বিতীয় দফার নির্বাচন কপালে চিন্তার ভাঁজ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে পদ্ম নেতাদের। মানুষের ভোট দেওয়ার স্পৃহা চিন্তায় ফেলে দিয়েছে নরেন্দ্র মোদিদের। ১০ বছরের “বিকাশ”এর পরেও “মুসলিম, মঙ্গলসূত্র” জুজু দেখাতে হচ্ছে বিজেপিকে। উত্তরপ্রদেশ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্র, যেখানে বিজেপির শাসন, সেখানে গড়ে ৪-৫% মানুষ কম ভোট দিচ্ছেন। মোদ্দা কথা, নরেন্দ্র

প্রাসঙ্গিকতা ফিরে পেতে দলে শুভেন্দুর তল্পিবাহকতা দিলীপের?

ভোট প্রচারে বেরিয়ে নিত্যদিনই বিরোধীদের নিশানা করেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। সম্প্রতি সেই দিলীপকেই জনপ্রিয় একটি সংবাদমাধ্যমে স্বমেজাজে দেখা গেল। বিজেপির প্রাক্তণ রাজ্য সভাপতিকে দলের মুখ্যমন্ত্রীর মুখ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। সম্প্রতি একটি বাংলা সংবাদমাধ্যমে এসে স্বমেজাজেই ধরা দিলেন বিদায়ী সাংসদ। সেখানে উঠে আসে রাজ্য রাজনীতির একাধিক প্রশ্ন। শুভেন্দু অধিকারী রাজ্যে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রীর মুখ কি

প্রকাশ্যে শুভেন্দু অধিকারীর সন্দেশখালির ষড়যন্ত্র

মোদি-শাহ, কেন্দ্রীয় এজেন্সির অশুভ চক্রান্ত প্রকাশ্যে। সন্দেশখালিতে গোপনে বন্দুকগুলি শুভেন্দু অধিকারীই রেখেছিলো। বাংলা ও সন্দেশখালীকে বদনাম করতে স্থানীয় লোকজনকে টাকা দিয়ে গণধর্ষণের মিথ্যা গল্প তৈরি করেছে। ক্যামেরাযর সামনে বিজেপি নেতারা স্বীকার করেছেন যে তাদের শুভেন্দু অধিকারী টাকা দিয়েছেন এবং তারা বাংলা ও সন্দেশখালিকে বদনাম করার জন্য একটি মিথ্যা গল্প তৈরি করেছেন। ভিডিও তে দেখা গেছে

সুভাষ সরকারের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিল বিক্ষুব্ধরা

গোষ্ঠীদ্বন্দের জেরে কিছুদিন আগেই বিজেপির বাঁকুড়া সাংগঠনিক জেলা কার্যালয়ে দলের বিক্ষুব্ধরা তালাবন্দি করে দিয়েছিলো কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারকে। বাঁকুড়া শহর , ছাতনা ও শালতোড়া এলাকায় সুভাষ সরকারের ছবিতে কালি মাখিয়ে প্রতিবাদ ও করেছিল বিজেপির বিক্ষুব্ধ অংশ। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণার আগে দলের একাংশ বারেবারে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রে

ভোট শতাংশের হার বৃদ্ধিতে কমিশনকে কটাক্ষ তৃণমূল সহ বিরোধীদের

চলছে লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই দেশের দুই দফার নির্বাচন হয়ে গেছে। কিন্তু দ্বিতীয় দফার পরই নজরে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য। সাধারণত সম্পূর্ণ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় একমাত্র নির্বাচন কমিশনই নিরপেক্ষ। কিন্তু এবার কমিশনের দেওয়া ভোট শতাংশের হিসেবেই পাওয়া যাচ্ছে গরমিল। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এই অভিযোগ এনেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন। তিনি লিখেছেন, “দ্বিতীয় দফার ভোটের ৪ দিন

বীরভূমে প্রচার করতে হবে কার হয়ে, সেই বিষয়ে বিভ্রান্ত বিজেপির কর্মীরা

শেষ মুহূর্তে দেবাশিস ধরের মনোনয়ন বাতিল হওয়ার পরে বীরভূম জেলায় বিজেপির ‘ছন্নছাড়া’ অবস্থা। নতুন প্রার্থী দেবতনুর নামে দেওয়াল লিখন এখনও শুরু হয়নি বললেই চলে। এখনও বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন দেওয়ালে দেওয়ালে লেখা আছে পুরনো প্রার্থী দেবাশিসের নাম। দেবাশিস ধর আবার মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ। সে মামলার ফল কী হবে, তা নিয়ে সংশয়ে সবাই।