Bengali New year

পঞ্জিকার ইতিহাস

এখনও অনেক বাঙালির দিন শুরু হয় পঞ্জিকা ধরে ও বছর শেষও হয় পঞ্জিকা ধরেই। নববর্ষের দিন পঞ্জিকা কেনার রীতি এখনও রয়েছে। বাংলায় প্রথম পঞ্জিকার প্রচলন করেছিলেন কৃষ্ণনগরের রঘুনন্দন। পরে নবদ্বীপের মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র রামচন্দ্র বিদ্যানিধিকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন বাংলা পঞ্জিকা প্রকাশের। বাঙালির ঐতিহাসিক অভিধান’-এ বলা হয়েছে, বাংলা ক্যালেন্ডার মূলত তৈরি করা হয়েছিল সংস্কৃত জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত গ্রন্থ ‘সূর্য

হালখাতার হাল হকিকত

চৈত্র সংক্রান্তির পরের পয়লা বৈশাখ থেকে বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে নতুন বছর শুরু হয়। বাংলার ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রথম দিনটাকে হালখাতা হিসেবেও পালন করে থাকেন। তার সঙ্গে দোকানে লক্ষ্মী-গণেশের পুজো ও ক্রেতাদের মিষ্টিমুখ করানো হয়। তাই বাংলা নববর্ষের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িয়ে আছে হালখাতা। ‘হাল’ শব্দটি সংস্কৃত ও ফারসি, দু’টি ভাষাতেই পাওয়া যায়। সংস্কৃত ‘হল’ শব্দের অর্থ

বঙ্গাব্দ আসলে কে প্রচলন করেছিলেন তা নিয়ে বিতর্ক আজও জারি

বাংলা ক্যালেন্ডারে যে বাংলা সালের হিসেব লেখা থাকে, সেই বঙ্গাব্দ কে চালু করেছিলেন? মুঘল সম্রাট আকবর নাকি গৌড়ের রাজা শশাঙ্ক?হিজরি সন মোতাবেক চাষিরা জমির খাজনা দিতেন ফসল ওঠার পর। হিজরি সন চান্দ্রমাস অনুযায়ী হওয়ার ফলে ফসল তোলার সময়ের সঙ্গে রাজস্ব ব্যবস্থার সামঞ্জস্য আনা কিছুতেই সম্ভব হচ্ছিল না।অসময়ে খাজনা দিতে গিয়ে সমস্যার মুখে পড়ছিলেন চাষিরা। মুঘল