Manipur

ধর্মাবলম্বীদের ওপর বিজেপির লাগাতার অত্যাচারের প্রতিবাদে বিবৃতি জারি খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের

মণিপুরে দিনের আলোয় খুন হয়েছেন শয়ে শয়ে মানুষ, কিন্তু নীরব থেকেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এখন, নির্বাচনের আগে নিজেকে খ্রিস্টানদের বন্ধু প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। খ্রীষ্ট ধর্মাবলম্বীদের ওপর হয়ে চলা বিজেপির লাগাতার অত্যাচারের বিরুদ্ধে বিবৃতি দিলো সম্প্রদায়ের একাংশ। সম্প্রতি আয়োজিত খ্রিস্টানদের সঙ্গে মোদির মধ্যাহ্নভোজে অংশগ্রহণ করেননি ৩২০০র বেশি মানুষ। বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে

কেন্দ্র অনুমতি দিলে মণিপুরে ত্রাণসামগ্রী পাঠাবে বাংলা

আজ আদিবাসী দিবস উৎযাপনে ঝাড়গ্রামে গেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই মঞ্চ থেকে মমতা বন্দোপাধ্যায় বলেন, “আমরা ব্রিটিশদের বলেছি ভারত ছাড়ো। আজ আমরা চাইছি কেন্দ্রের বিজেপি সরকার দিল্লি ছাড়ো। মণিপুরের জনজাতি আজ বিপদে আছে। কেউ তাদের সমস্যা শোনার কেউ নেই। ভারতে দলিতদের অত্যাচার করা হচ্ছে, কেন্দ্র চুপ।” মণিপুরের ত্রাণ শিবিরগুলোয় পর্যাপ্ত জল নেই, খাবার নেই, সেখানে গর্ভবতী মহিলাদের

আবার হিংসা শুরু মণিপুরে

কেন্দ্রীয় সরকার চুপ। প্রধানমন্ত্রী মুখে কুলুপ এঁটেছেন। প্রধানমন্ত্রীকে সংসদে কথা বলানোর জন্য অনাস্থা প্রস্তাব আনতে হয়েছে ইন্ডিয়া জোটকে। এর মধ্যেই আবারো হিংসা শুরু হয়ে গেলো মণিপুরে। রাজ্যের বিষ্ণুপুর জেলার কোয়াকতা এলাকায় নতুন করে গুলির লড়াই বাধে, এবং আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় ঘরবাড়িতেও। পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, কয়েকজন নিরাপত্তা বেষ্টনীর ঘেরাটোপ টপকে এই এলাকায় ঢুকে পড়ে

অশান্ত মণিপুর ছেড়ে অন্য রাজ্যে ফুটবলাররা

এই বছর মার্চ মাসে ভারতের ফুটবল দলের খেলা দেখতে মণিপুরের স্টেডিয়ামে ২৫ থেকে ৩০ হাজার দর্শক হয়েছিল। ভারতের সেই দলে খেলেছিলেন মণিপুরের সাত জন ফুটবলার। কিন্তু বিগত কয়েক মাসে অশান্ত মণিপুরের অবস্থা দেখে সেই রাজ্যে থাকতে চান না সেখানকার ফুটবলারেরা। অন্য রাজ্যের হয়ে খেলতে চান তারা। নিজেদের গ্রাম বাঁচানোর জন্য মণিপুরের অনেক ফুটবলার এবং কর্মকর্তা

সিবিআইয়ের হাতে মণিপুর-কান্ড

নগ্ন করে হাঁটানো হচ্ছে মহিলাদের – যে ভিডিও সাড়া ফেলে দিয়েছিলো ভারত জুড়ে, ঘৃণায় বুক ভোরে উঠেছিল ভারতবাসীর – সেই ভিডিওকান্ড নিয়ে তদন্তের ভার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইকে দিলো অমিত শাহের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। সংসদে মণিপুর ইস্যু নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি চেয়ে উত্তাল হয়ে উঠছে অধিবেশন। চার মাস ধরে চলছে হিংসা, কিন্তু এখনো সংসদে আসছেন না মোদি। গণধর্ষিতা

২ দিনে ৭০০ বার্মিজ অনুপ্রবেশকারী মণিপুরে?

একের পর এক ধর্ষণ, খুন। চুপ করে বসে আছে কেন্দ্রীয় সরকার। কোনো হেলদোল দেখা যাচ্ছেনা মোদী-শাহদের। এরই মধ্যে একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে, যাতে হুলুস্থুল পড়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে। সূত্র মতে জানা যাচ্ছে, ২ দিনে মণিপুরে প্রায় ৭০০ মায়ানমারবাসী অনুপ্রবেশ করেছিল। জানা যাচ্ছে, জুলাই মাসের ২২-২৩ তারিখ এই অনুপ্রবেশকারীরা ভারতে ঢুকেছিলো। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই আসাম

এই সপ্তাহেই মণিপুর যেতে পারে INDIA

কোনও পরিবর্তন না হলে চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে মণিপুর যাচ্ছে ‘ইন্ডিয়া’ জোটের ২৬ সদস্যের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদল। রাজনৈতিক সূত্রে জানা যাচ্ছে, আজ সকালে বিরোধীদের বৈঠকে প্রসঙ্গটি ওঠে। মণিপুরের ঘটনার স্পর্শকাতরতা এবং গুরুত্ব মাথায় রেখে দ্রুত সেখানে সশরীর পৌঁছনো প্রয়োজন মনে করছেন সাংসদরা। প্রথমে স্থির হয়েছিল, বিরোধী জোটের দশ মুখ্যমন্ত্রী আগে মণিপুর যাবেন। কিন্তু এক-এক রাজ্যে

তৃণমূলের সাহায্য চাইলেন মণিপুরের রাজ্যপাল

জ্বলছে মণিপুর, কিন্তু কোন হেলদোল নেই কেন্দ্রীয় সরকারের। বুধবার সকালে ১১টা নাগাদ মণিপুরের ইম্ফল বিমান বন্দরে ল্যান্ড করেছেন তৃণমূলের ৫ সাংসদের প্রতিনিধি দল। জুন মাসে মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী চিঠি পাঠালেও তাকে আসতে দেওয়া হয়নি। এবার চুরুচাঁদপুর ও পার্শ্ববর্তী শরণার্থী শিবিরে দেখা করতে যান তৃণমূলের প্রতিনিধি দল। সুস্মিতা দেব জানান, ‘‘বেশ