loksabha

কতজন ভোট দিয়েছেন জানতে কমিশনে চিঠি তৃণমূলের

ভোটে কারচুপির অভিযোগ থেকেই যাচ্ছে আর তাই প্রশ্ন উঠছে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে। আজ তৃতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন।পশ্চিমবঙ্গ সহ আজ ১২ রাজ্যে ভোট। তার আগেই নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সরব হয়ে চিঠি পাঠাল তৃণমূল। চিঠিতে জানতে চাওয়া হয়েছে , কেন এখনও পর্যন্ত গত দু দফায় মোট কতজন ভোট দিয়েছেন সেই সংখ্যা প্রকাশ করা হল না? কেন

বিজেপির দ্বিতীয় প্রার্থী তালিকায় নেই বাংলার নাম

প্রথম দফার পর এবার দ্বিতীয় দফায় ৭২ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করল বিজেপি। এদের মধ্যে রয়েছেন দলের সিনিয়র নেতারা। হামিরপুর থেকে অনুরাগ ঠাকুর, নাগপুর থেকে নীতীন গাডকারি, কারনেল থেকে এমএল খাট্টার এবং উত্তর মুম্বই থেকে পীযূস গোয়েল ভোটে লড়বেন। দিল্লি, গুজরাত, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র, হিমাচল প্রদেশ, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, তেলঙ্গানা, ত্রিপুরা এবং উত্তরাখণ্ড এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল দাদরা

বসিরহাটে মহম্মদ সামি প্রার্থী

সন্দেশখালিকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় করে তুলতে সচেষ্ট গেরুয়া শিবির। বিজেপি সূত্রের খবর, সন্দেশখালি যে লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে, লোকসভা নির্বাচনে সেই গুরুত্বপূর্ণ বসিরহাট আসন থেকে প্রার্থী করা হতে পারে ক্রিকেটার মহম্মদ সামিকে। সংবাদমাধ্যমে প্রচার হয়েছে যে, বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই মহম্মদ সামির কাছে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। যদিও সামির তরফে এখনও পর্যন্ত কোনো জবাব আসেনি।

লোকসভার নির্বাচনে লড়বেন কারা, ঠিক করতে পারছেনা কংগ্রেস

ছত্তিশগড় ও রাজস্থানে সরকার হারিয়েছে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশে জিততে পারেনি তারা। তিন জায়গাতেই দায়িত্বে ছিলেন হাত শিবিরের তথাকথিত প্রবীণরা। এবার প্রশ্ন উঠছে, লোকসভা নির্বাচনে তাদের হয়ে লড়বে কারা? ২০২৪এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির হেভিওয়েট নেতাদের বিরুদ্ধে লড়তে স্বচ্ছ, অভিজ্ঞ প্রার্থীদের দাঁড় করাতে চায় কংগ্রেস। কিন্তু, এই পরিকল্পনায় প্রথমেই জল ঢেলে রাজস্থানের প্রাক্তণ মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলোত, ছত্তিশগড়ের প্রাক্তণ

ঘাটাল থেকেই লড়বেন দেব

দেবকে নিয়ে বেশ কিছুটা অস্বস্তিতেই ভুগছিল তৃণমূল কংগ্রেস। দলের বেশ কিছু নেতাদের সঙ্গে বনিবনার অভাব, দলীয় কর্মসূচি, এলাকা কিংবা সংসদ সব জায়গাতেই সাংসদের উপস্থিতি নামমাত্র। এসবের মাঝে আবার বিরোধী শিবিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ সবমিলিয়ে বেশ কিছুটা তাল কেটে গেছিলো। দলীয় সাংসদের একাধিক মন্তব্য, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখরের সঙ্গে দেখা করা বা প্রধানের মত সিনেমার মাধ্যমে বাংলার

যাদবপুরে ‘মিমি-রাজ’ বহাল থাকবে?

২০১৯ সালে রাজনীতিতে যোগ দিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে যাদবপুর লোকসভা নির্বাচনে সংসদ সদস্য হন অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। তৃণমূলের তারকা মুখ শুভ, এক্ষেত্রেও তার অন্যথা হয়নি, ২,৯৫, ৯৩৯ ভোটে জয় এসেছে। কিন্তু, তার ঠোঁটকাটা স্বভাবের জন্য তিনি অনেকেরই অপছন্দের। এছাড়া নির্বাচনের পর তাকে সেভাবে এলাকাতে বা দলীয় কোন অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্পেশ্যালি তার

সংসদে হানা নিয়ে আলোচনা চেয়ে সাসপেন্ড ১৪ বিরোধী সাংসদ

লোকসভার নিরাপত্তা লঙ্ঘন করে কক্ষের ভেতরে স্মোক বম্ব নিয়ে প্রবেশ করে হুলুস্থুল পরিস্থিতি তৈরি করেন দুই ব্যক্তি। তাও আবার ১৩ই ডিসেম্বর, ২০০১ সালের পার্লামেন্ট আক্রমণের ২২তম বর্ষপূর্তিতে। বৃহস্পতিবার সেই নিয়ে আলোচনা চাওয়ায় প্রথমেই সাসপেন্ড হয়ে যান রাজ্যসভায় তৃণমূল কংগ্রেসের দলনেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন। উপরাষ্ট্রপতি ও রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখর সাসপেন্ড করে দেন ডেরেককে। তারপরেই লোকসভায় সাসপেন্ড