nnadmin

বঙ্গাব্দ আসলে কে প্রচলন করেছিলেন তা নিয়ে বিতর্ক আজও জারি

বাংলা ক্যালেন্ডারে যে বাংলা সালের হিসেব লেখা থাকে, সেই বঙ্গাব্দ কে চালু করেছিলেন? মুঘল সম্রাট আকবর নাকি গৌড়ের রাজা শশাঙ্ক?হিজরি সন মোতাবেক চাষিরা জমির খাজনা দিতেন ফসল ওঠার পর। হিজরি সন চান্দ্রমাস অনুযায়ী হওয়ার ফলে ফসল তোলার সময়ের সঙ্গে রাজস্ব ব্যবস্থার সামঞ্জস্য আনা কিছুতেই সম্ভব হচ্ছিল না।অসময়ে খাজনা দিতে গিয়ে সমস্যার মুখে পড়ছিলেন চাষিরা। মুঘল

নির্বাচন আসতেই গোখরো তথা মিঠুনের প্রচার শুরু পয়লা বৈশাখেই

সামনেই ২০২৪ সালের লোকসভা ভোট। প্রথমেই উত্তরবঙ্গের তিন আসন কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়িতে ভোটগ্রহণ আগামী ১৯ এপ্রিল। আর পয়লা বৈশাখে প্রচারে নামছেন মিঠুন চক্রবর্তী। প্রথমে আলিপুরদুয়ার, তারপর জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারে প্রচারে যাবেন তিনি। সব দিনই একটি করে রোড-শো এবং একটি করে সভা করবেন তিনি। ২০২১ সালে নবান্ন অধিকারের লক্ষ্যে অভিনেতা তথা রাজ্যসভার প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ

তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফিরলে মন্ত্রিসভার সদস্যসংখ্যা কমাবেন মোদি

তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফিরলে মন্ত্রিসভার সদস্যসংখ্যা কমাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বেশ কিছু মন্ত্রক জুড়ে দেওয়া এবং কিছু মন্ত্রক বাদ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। এমনটাই জানা যাচ্ছে বিজেপির অন্দর থেকে। তৃতীয় এনডিএ সরকারকে মাথাভারী প্রশাসন থেকে মুক্ত করতে চান নরেন্দ্র মোদি। এতে কমবে রাষ্ট্রমন্ত্রী বা মিনিস্টার-অফ-স্টেটের সংখ্যা। বিভিন্ন মন্ত্রক কমিয়ে দেওয়া বা মন্ত্রীর সংখ্যা কম রাখার পূর্বাভাস

ফ্লেক্স-ব্যানার নিষিদ্ধ করতে চাইছেন পরিবেশকর্মীরা

নির্বাচনী প্রচারে বিভিন্ন দলের ব্যৱহৃত ফ্লেক্স, ফেস্টুন, ব্যানার নোংরা করে পরিবেশকে। সেগুলি সরিয়ে ফেলে পুনর্ব্যবহারও করা হয়নি ঠিকমতো। তাই, এইসবের ওপর সম্পূর্ণ নিষিদ্ধতা চাইছেন পরিবেশবিদরা। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই এগুলিকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেছে। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জানিয়েছেন যে নির্বাচনে কার্বন ফুটপ্রিন্ট যাতে ন্যূনতম থাকে তার জন্য দেড় মাসের নির্বাচনপর্ব মিটে যাওয়ার পর পথে-ঘাটে সর্বত্র প্রচারমাধ্যমের

বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলের দিকে গ্রেটার কোচবিহার

উত্তরবঙ্গে বিজেপির সঙ্গে ত্যাগ করে তৃণমূলের কংগ্রেসের হাত ধরার ঘোষিনা করলো গ্রেটার কোচবিহার পিপলস অ্যাসোসিয়েশন। একদিকে, দার্জিলিঙে নির্দল প্রার্থী হয়েছেন বিজেপি বিধায়ক, অন্যদিকে, কোচবিহারে বেসুরো অনন্ত মহারাজ। উত্তরবঙ্গের পাহাড় কেন্দ্রীক চারটি আসনে এই সুযোগে থাবা বসাতে তৎপর তৃণমূল কংগ্রেস। এর মধ্যেই আরও একটি সংগঠন এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে সহযোগিতা না করার কথা ঘোষণা করল। এদিকে

প্রথম দফার নির্বাচনে কোটিপতি, আসামীর ছড়াছড়ি – ফার্স্ট বয় বিজেপি

লোকসভার প্রথম পর্যায়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকা ২৮%ই কোটিপতি এবং ১৬% প্রার্থীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে। অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মস (এডিআর)-এর সমীক্ষায় এই চাঞ্চল্যকর তথ্যই সামনে এসেছে। ১৬১৮ জন প্রার্থীদের মধ্যে ৪৫০ জন (২৮%) কোটিপতি। বিজেপির ৭৭ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬৯ জন কোটিপতি। জাতীয় কংগ্রেসের ৫৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪৯ জন কোটিপতি। এআইডিএমকের ৩৬ জন প্রার্থীর

নির্বাচনী ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে নির্দেশিকা কমিশনের

নির্বাচন কমিশন বুধবার সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে নির্দেশ দিয়েছে, হোর্ডিং–পোস্টার–ব্যানার দিয়ে যে প্রচার করে থাকে রাজনৈতিক দলগুলি সেখানে অবশ্যই মুদ্রক ও প্রকাশকের নাম উল্লেখ করতে হবে। যে সমস্ত হোর্ডিং, ব্যানার এবং পোস্টারে মুদ্রক ও প্রকাশকের নাম থাকবে না সেগুলি সরিয়ে ফেলে জায়গা খালি করতে হবে। নির্বাচনী প্রচারে বিভিন্ন দলের ব্যৱহৃত ফ্লেক্স, ফেস্টুন, ব্যানার নোংরা

মোদি জমানায় আর্থিক বৈষম্য ব্রিটিশ রাজকালের থেকেও খারাপ

ভারতে ধনী-দরিদ্রের মধ্যে আয় এবং সম্পদের ব্যবধান মোদি জমানায় হয়েছে আকাশছোঁয়া। ওয়ার্ল্ড ইনইক্যুয়ালিটি ল্যাবের তরফে প্রকাশিত সমীক্ষা ‘ইনকাম অ্যান্ড ওয়েলথ ইনইক্যুয়ালিটি ইন ইন্ডিয়া ১৯৯২-২০২৩’-এ অন্তত এমনটাই দাবি করা হয়েছে। রিপোর্টে বলা হচ্ছে, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে দেশের ধনীতম ১% ধনকুবেরের হাতে জাতীয় আয়ের ২২.৬% রয়েছে। ১৯২২ সালের পর যে স্তরে তা কখনও পৌঁছয়নি। ইন্টার-ওয়ার কলোনিয়াল পিরিয়ডের থেকেও

বিজেপিতে নারাজ, আলাদা প্রার্থী দিচ্ছেন মতুয়ারা

শ্রী শ্রী শান্তিহরি গুরুচাঁদ মতুয়া ফাউন্ডেশন নামে একটি সংগঠন রাজ্যের তিনটি আসনে প্রার্থী দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। বনগাঁ, বারাসত ও কৃষ্ণনগর এই তিন আসনে প্রার্থী দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে শ্রী শ্রী শান্তিহরি গুরুচাঁদ মতুয়া ফাউন্ডেশন। ওই তিন কেন্দ্রে নির্দল প্রার্থী হিসাবে লড়বেন তাঁরা। ওই তিন কেন্দ্রে যাঁদের প্রার্থী দেওয়া হচ্ছে তাঁরা হলেন সুমিতা পোদ্দার, সইফুদ্দিন

মহিলা সংরক্ষণ বিলের প্রভাব নেই বিজেপির প্রার্থী তালিকায়

নারী ক্ষমতায়ন, নারীদের উন্নয়ন, সুরক্ষা, মহিলাদের নামে গুচ্ছ গুচ্ছ প্রকল্প – এসবই লোক দেখানো, মুখেই শুধু বড় বড় কথা কিন্তু কাজের বেলায় শূন্য এটাই বিজেপি। গত বছরই কেন্দ্র তাড়াহুড়ো করে করে মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশ করিয়েছে যেখানে বলা আছে ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণের কথা। কিন্তু মজার বিষয় হল, এখনও পর্যন্ত ২০২৪ লোকসভা ভোটে প্রার্থী হিসেবে যে