তৃণমূলকে কুৎসিত আক্রমণ বারাসাতের বিজেপি প্রার্থীর

দেশ জুড়ে জারি রয়েছে আদর্শ আচরণ বিধি। তবে লোকসভা ভোট এগিয়ে আসতেই রাজনৈতিক নেতা নেত্রীদের মুখে বেশি করে শোনা যাচ্ছে কুকথা। এরই মধ্যে বারাসাতের বিজেপি প্রার্থী স্বপন মজুমদার প্রতিপক্ষ তৃণমূল কংগ্রেসকে “পাগলা কুকুর” বলে বিতর্কে জড়িয়েছেন। এর আগে স্বপন বলেছিলেন, ‘ভারতীয় জনতা পার্টির সমস্ত কার্যকর্তারা চ্যালাকাঠ নিয়ে ভোটকেন্দ্রের বাইরে থাকবে। যারা মস্তানি, গুন্ডামি করতে আসবে

কমিশনে জমা পড়েছে শতাধিক কপ্টারে চেপে প্রচারের আর্জি

মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এরই মধ্যে ১৪৫টি হেলিপ্যাড তৈরির আবেদন জমা পড়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে। সূত্রের খবর, এর মধ্যে তৃণমূলের তরফে ১৩১টি, বিজেপি ১০টি এবং অন্যান্যরা ৪টি হেলিকপ্টারের আবেদন করেছে। ২৯ মে পর্যন্ত প্রচার থাকায় এই আবেদনের সংখ্যা বাড়তে পারে। এর মধ্যে ২৪টি আবেদন বাতিলও করেছে কমিশন। গ্রহণ করেছে ৯৬টি। ছ’টি আবেদন নিয়ে ভাবনাচিন্তা

বইপাড়ায় পয়লা বৈশাখ

অনেকরই জীবনে নতুন বইয়ের গন্ধ নিয়ে আসে পয়লা বৈশাখ। অন্তত বইপাড়া আজও পয়লা বৈশাখকে সাদরে আমন্ত্রণ জানিয়ে থাকেন প্রতি বছর। একসময় শুধুই পয়লা বৈশাখ ছিল নতুন বই প্রকাশের সময়। এখন সেই উৎসব দখল করে নিয়েছে কলকাতা বইমেলা। দুপুর থেকেই শুরু হয়ে যেত প্রকাশকদের ঘরে কবি–লেখক–পাঠকদের আনাগোনা। প্রকাশকদের টেবিলে শোভা পেতো নতুন প্রকাশিত বই। মিত্র ও

পঞ্জিকার ইতিহাস

এখনও অনেক বাঙালির দিন শুরু হয় পঞ্জিকা ধরে ও বছর শেষও হয় পঞ্জিকা ধরেই। নববর্ষের দিন পঞ্জিকা কেনার রীতি এখনও রয়েছে। বাংলায় প্রথম পঞ্জিকার প্রচলন করেছিলেন কৃষ্ণনগরের রঘুনন্দন। পরে নবদ্বীপের মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র রামচন্দ্র বিদ্যানিধিকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন বাংলা পঞ্জিকা প্রকাশের। বাঙালির ঐতিহাসিক অভিধান’-এ বলা হয়েছে, বাংলা ক্যালেন্ডার মূলত তৈরি করা হয়েছিল সংস্কৃত জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত গ্রন্থ ‘সূর্য

হালখাতার হাল হকিকত

চৈত্র সংক্রান্তির পরের পয়লা বৈশাখ থেকে বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে নতুন বছর শুরু হয়। বাংলার ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রথম দিনটাকে হালখাতা হিসেবেও পালন করে থাকেন। তার সঙ্গে দোকানে লক্ষ্মী-গণেশের পুজো ও ক্রেতাদের মিষ্টিমুখ করানো হয়। তাই বাংলা নববর্ষের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িয়ে আছে হালখাতা। ‘হাল’ শব্দটি সংস্কৃত ও ফারসি, দু’টি ভাষাতেই পাওয়া যায়। সংস্কৃত ‘হল’ শব্দের অর্থ

বঙ্গাব্দ আসলে কে প্রচলন করেছিলেন তা নিয়ে বিতর্ক আজও জারি

বাংলা ক্যালেন্ডারে যে বাংলা সালের হিসেব লেখা থাকে, সেই বঙ্গাব্দ কে চালু করেছিলেন? মুঘল সম্রাট আকবর নাকি গৌড়ের রাজা শশাঙ্ক?হিজরি সন মোতাবেক চাষিরা জমির খাজনা দিতেন ফসল ওঠার পর। হিজরি সন চান্দ্রমাস অনুযায়ী হওয়ার ফলে ফসল তোলার সময়ের সঙ্গে রাজস্ব ব্যবস্থার সামঞ্জস্য আনা কিছুতেই সম্ভব হচ্ছিল না।অসময়ে খাজনা দিতে গিয়ে সমস্যার মুখে পড়ছিলেন চাষিরা। মুঘল

নির্বাচন আসতেই গোখরো তথা মিঠুনের প্রচার শুরু পয়লা বৈশাখেই

সামনেই ২০২৪ সালের লোকসভা ভোট। প্রথমেই উত্তরবঙ্গের তিন আসন কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়িতে ভোটগ্রহণ আগামী ১৯ এপ্রিল। আর পয়লা বৈশাখে প্রচারে নামছেন মিঠুন চক্রবর্তী। প্রথমে আলিপুরদুয়ার, তারপর জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারে প্রচারে যাবেন তিনি। সব দিনই একটি করে রোড-শো এবং একটি করে সভা করবেন তিনি। ২০২১ সালে নবান্ন অধিকারের লক্ষ্যে অভিনেতা তথা রাজ্যসভার প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ

তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফিরলে মন্ত্রিসভার সদস্যসংখ্যা কমাবেন মোদি

তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফিরলে মন্ত্রিসভার সদস্যসংখ্যা কমাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বেশ কিছু মন্ত্রক জুড়ে দেওয়া এবং কিছু মন্ত্রক বাদ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। এমনটাই জানা যাচ্ছে বিজেপির অন্দর থেকে। তৃতীয় এনডিএ সরকারকে মাথাভারী প্রশাসন থেকে মুক্ত করতে চান নরেন্দ্র মোদি। এতে কমবে রাষ্ট্রমন্ত্রী বা মিনিস্টার-অফ-স্টেটের সংখ্যা। বিভিন্ন মন্ত্রক কমিয়ে দেওয়া বা মন্ত্রীর সংখ্যা কম রাখার পূর্বাভাস

ফ্লেক্স-ব্যানার নিষিদ্ধ করতে চাইছেন পরিবেশকর্মীরা

নির্বাচনী প্রচারে বিভিন্ন দলের ব্যৱহৃত ফ্লেক্স, ফেস্টুন, ব্যানার নোংরা করে পরিবেশকে। সেগুলি সরিয়ে ফেলে পুনর্ব্যবহারও করা হয়নি ঠিকমতো। তাই, এইসবের ওপর সম্পূর্ণ নিষিদ্ধতা চাইছেন পরিবেশবিদরা। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই এগুলিকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেছে। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জানিয়েছেন যে নির্বাচনে কার্বন ফুটপ্রিন্ট যাতে ন্যূনতম থাকে তার জন্য দেড় মাসের নির্বাচনপর্ব মিটে যাওয়ার পর পথে-ঘাটে সর্বত্র প্রচারমাধ্যমের

বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলের দিকে গ্রেটার কোচবিহার

উত্তরবঙ্গে বিজেপির সঙ্গে ত্যাগ করে তৃণমূলের কংগ্রেসের হাত ধরার ঘোষিনা করলো গ্রেটার কোচবিহার পিপলস অ্যাসোসিয়েশন। একদিকে, দার্জিলিঙে নির্দল প্রার্থী হয়েছেন বিজেপি বিধায়ক, অন্যদিকে, কোচবিহারে বেসুরো অনন্ত মহারাজ। উত্তরবঙ্গের পাহাড় কেন্দ্রীক চারটি আসনে এই সুযোগে থাবা বসাতে তৎপর তৃণমূল কংগ্রেস। এর মধ্যেই আরও একটি সংগঠন এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে সহযোগিতা না করার কথা ঘোষণা করল। এদিকে