আমিষ বনাম নিরামিষ ইস্যু এখন মোদীর প্রচারের বিষয়

না খায়ুঙ্গা না খানে দুঙ্গা – মোদীজির এই উক্তি তিনি নিজেই বাস্তবায়িত করছেন। জম্মু-কাশ্মীরের নির্বাচনী সভায় মোদীর বক্তৃতার অংশ ছিল খাবার। সেখানে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, চৈত্র মাসের নবরাত্রিতে আমিষ খাওয়া এবং সেটা প্রদর্শন করা মোগল অত্যাচারের মানসিকতা।এর মাধ্যমে তারা অন্যদের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করছেন। তার নিদান, সারা বছর ইচ্ছেমতন খাবার খেতেই পারে। কিন্তু এভাবে নবরাত্রির সময়

তৃণমূলের ইস্তেহার

গত ৬ এপ্রিল তৃণমূল ভবনে ইস্তেহার কমিটির বৈঠক বসে। এই কমিটিতে রয়েছেন মোট ১১ জন। এছাড়াও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অমিত মিত্র, ডেরেক ও ব্রায়েন, শশী পাঁজা, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, সুখেন্দুশেখর রায়, স্নেহাশিস চক্রবর্তী। খসড়াটি তৃণমূল নেত্রীকে দেখানোর পর তাঁর অনুমতি নিয়েই প্রকাশ করা হবে। ইস্তেহারের থিম — মোদীর গ্যারান্টি টেকসই নয়, কিন্তু তৃণমূল সরকারের প্রকল্প জনসাধারণের

বাংলার নারী ক্ষমতায়নের প্রতিফলন লোকসভা ভোটের প্রক্রিয়াতেও

বাংলায় শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন। আগামী ১৯ এপ্রিল রাজ্যে প্রথম দফার নির্বাচন হবে ৩ জেলায় – কোচবিহার, জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ারে। ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নারী ক্ষমতায়নের ওপর জোর দিয়েছে বাংলার সরকার। এবার ভোটের কার্যকলাপেও দায়িত্বে থাকবেন মহিলা ভোট কর্মীরা। প্রথম দফায় এই তিন জেলায় মোট ৪২৮টি মহিলা পরিচালিত বুথ থাকছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, এর

ডিসেম্বরে সরকার ভেঙে দেওয়ার হুমকি অভিজিতের

শুভেন্দুকে পাশে বসিয়ে ডিসেম্বর মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারকে ফেলে দেওয়ার হুমকি দিলেন প্রাক্তন বিচারপতি ও তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গাঙ্গুলী। ময়নার সভা থেকে অভিজিৎ বলেন, “বিজেপি প্রার্থীদের জয়ী করুন। তাহলে এই তৃণমূল কংগ্রেস, যা এখন ভিতর থেকে ভেঙে গিয়েছে, তারা নিজেরাই ভেঙে পড়ে যাবে। ডিসেম্বর মাস পর্যন্তও আমি তাদের মেয়াদ দেখছি না। এই

পঞ্চায়েতে এবার এ আই

স্মার্ট পঞ্চায়েতের পর এবার পঞ্চায়েতের সমস্ত কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলার সরকার। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সরকারি কাজের প্রায় সবই অনলাইন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছে সরকার, সেইমতন কাজও চলছে। এবার থেকে রাজ্যের গ্রামীণ এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স, বাড়ির প্ল্যানের ছাড়পত্র — সবই অনলাইনে দেওয়া শুরু হচ্ছে। ‘স্মার্ট পঞ্চায়েত’ প্রকল্পের মাধ্যমে এই ব্যবস্থা চালু

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভুয়সী প্রশংসা কংগ্রেস নেতা চিদম্বরমের

এবারের লোকসভা ভোটের ময়দানে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই প্রধান খেলোয়াড়! বক্তা, দেশের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তথা প্রবীণ কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরম। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে চিদম্বরম বলেন, “যেভাবে রাজ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের দুর্গ অটুট রেখেছেন তাতে এবারের ভোটে ইন্ডিয়া জোটকে শক্তিশালী করতে পারে তৃণমূল।” এই নির্বাচনে বাংলায় ৪২টি আসনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস জিতবে

অভিষেকের হেলিকপ্টার পরিদর্শনে নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধিরা

নববর্ষের দিন সমাজমাধমে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছিলেন বেহালা ফ্লাইং ক্লাবে রাখা তাঁর চপারে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছে আয়কর দফতর। ভোটপ্রচারে হলদিয়ার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার আগে বেহালা ফ্লাইং ক্লাবে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হেলিকপ্টার পরিদর্শনে গেলেন নির্বাচন কমিশনের ফ্লাইং স্কোয়াডের তিন সদস্য। তিন প্রতিনিধির এক জন জানান, তাঁদের সেখানে যেতে বলা হয়েছে এবং দেখতে বলা হয়েছে।

নোটায় ভোট দেওয়ার আর্জি আদি বঙ্গ বিজেপি কর্মীদের

প্রার্থী পছন্দ নয়। দলের মধ্যে তুমুল মতানৈক্য। এই নিয়েই এবারের লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নেমেছে বিজেপি। আসলে বিজেপির যাঁরা প্রকৃত কর্মী তাঁদের প্রার্থী করা হয়নি বলে অভিযোগ। এই অভিযোগ তুলে দলীয় প্রার্থী নির্বাচনে এবার অনাস্থা জানিয়ে ‘নোটা’ বোতাম টিপতে আবেদন জানাল ‘বিজেপি বাঁচাও’ মঞ্চ। এই মঞ্চ থেকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে গ্রেফতার করার দাবিও ওঠে।

মোদির ছবি দেওয়া QR কোড স্ক্যান করলেই দেখা যাচ্ছে বিজেপির দুর্নীতি!

লোকসভা নির্বাচনের আগে তামিলনাড়ুর একাধিক জায়গা জুড়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি দিয়ে ফোনপে বা গুগলপের আদলে QR কোড তৈরি করে পোস্টার লাগানো হয়েছে। ওই কোড স্ক্যান করলেই ইলেক্টোরাল বন্ড থেকে শুরু করে মোদি সরকারের আমলে বিভিন্ন বিতর্কিত ইস্যু দেখা যাচ্ছে। তামিলনাড়ুর পাশের রাজ্য কর্নাটকে গত বছর বিধানসভা নির্বাচনের সময় এমনই ধাঁচের পোস্টার দেখা গিয়েছিল। সেই

ইডি-সিবিআইয়ের ওপর লাগাম টানতে কমিশনকে পরামর্শ প্রাক্তণ আমলাদের

ভোটের সময় ইডি-সিবিআই-আয়করের অভিযান বন্ধ রাখা হোক। এই ব্যাপারে উদ্যোগী হতে নির্বাচন কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছেন দেশের অবসরপ্রাপ্ত আমলাদের একাংশ, কর্মজীবনে যাঁরা গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্ব সামলেছেন। এই চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন বিদেশ সচিব শিবশঙ্কর মেনন, ব্রিটেনে নিযুক্ত প্রাক্তন হাই কমিশনার শিবশঙ্কর মুখোপাধ্যায়, পাঞ্জাব পুলিসের প্রাক্তন ডিজি জুলিও রিবেইরো, প্রাক্তন সহকারী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ভি এল