বাংলা বিভাগে ফিরে যান

মোদীর সভা নিয়ে তৃণমূলের বিশ্লেষণ

এপ্রিল 6, 2024 | < 1 min read

গত বৃহস্পতিবার কোচবিহারে বিজেপি প্র্রতি নিশীথ প্রামানিকের হয়ে প্রকারে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। নির্বাচনী নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পর এটাই বাংলায় প্রথম সভা মোদীর। সভা থেকে তৃণমূলকে বিঁধেছেন প্রধানমন্ত্রী, আর তার উত্তরে বিজেপিকে কলকাতা থেকে পাঁচ বিযয়ে বিঁধল তৃণমূল।

গতকাল তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক বৈঠক করেন রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর সভা দেখে আমাদের পাঁচটা জিনিস মনে হয়েছে।

১) আমানবিক,২) অসৎ উদ্দেশে মিথ্যাচার, ৩) দ্বিচারিতা, ৪) ভিত্তিহীন কুৎসা এবং ৫) মেকি দরদ।

১) দিনকয়েক আগেই জলপাইগুড়ি সহ উত্তরবঙ্গের একাধিক এলাকা ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ঘটনায় মৃত ৫, আহত শতাধিক। সেই উত্তরবঙ্গে এসে প্রধানমন্ত্রী একবার ও দুর্ঘটনা কবলিত স্থান দেখা তো দূর, ক্ষতিগ্রস্ত লোকগুলোর সঙ্গেও দেখা করলেন না, শুধু নির্বাচনী ভাষণ দিয়ে চলে গেলেন, এমনকি তার ভাষণে এই ঘটনা নিয়ে একটা শব্দ ও তিনি উচ্চারণ করেননি, এটা অমানবিকতা ছাড়া কিছুই নয়।

২) কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা দেওয়া নিয়েও প্রধানমন্ত্রী যে কথা বলেছেন, তা-ও সম্পূর্ণ মিথ্যে। ৫০০ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও এখন ও তারা e বিষয় কোন শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে পারেননি।

৩) দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী, অথচ তার দলেই এইসব দুর্নীতিবাজদের বাজদের ভিড়। ওনার পরিবারে রয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী, নারায়ণ রানে, হিমন্ত বিশ্বশর্মা, অজিত পওয়ারেরা। আর গেরুয়া শিবিরে পরিবারতন্ত্রের উদাহরণ কম নেই সেটা সকলেরই জানা।

৪) কোচবিহারের সভায় নিজের ১০ বছরের শাসনকালকে ট্রেলার বলে উল্লেখ করেছিলেন মোদী, ছবি এখনও বাকি। এবিষয়েও তৃণমূলের বক্তব্য, সব ট্রেলার ছবিতে পরিণত হয় না, আর ১০ বছরে যদি ট্রেলার তৈরি হয় তাহলে প্রধানমন্ত্রীর ছবি বানানো হয়ে উঠবে না।

FacebookWhatsAppEmailShare

আরো দেখুন

৪১,৮৮৯টি পুজো কমিটির মধ্যে অনুদান ফিরিয়েছে মাত্র ৫৯টি
FacebookWhatsAppEmailShare
নিশিকান্তের স্থায়ী কমিটি থেকে মহুয়াকে সরাতে চিঠি তৃণমূলের
FacebookWhatsAppEmailShare
পুজোর আগেই রাজ্যে নিয়োগ করা হবে ১৪,০৫২ জন শিক্ষককে
FacebookWhatsAppEmailShare