rainfall

পুজোর পাঁচটা দিন কি ঘরেই কাটবে বাঙালির?

হাওয়া অফিস সূত্রে জানা যাচ্ছিল নবমী ও দশমীর দিন অল্পস্বল্প বৃষ্টি হলেও হতে পারে, পুজোর অন্যান্য দিনগুলো হবে রৌদ্রজ্বল। আশায় বুক বেঁধে শপিংয়ে নেমেছিল বাঙালি। এই দিকে তৃতীয়ার দিন সকাল থেকেই থমথমে মুখ করে বসে আছে আকাশ। পশ্চিমি ঝঞ্ঝার কারণে জমেছে এই মেঘ। তাহলে কি পুজোর পাঁচটা দিন ঘরে বসেই কাটাতে হবে বাঙালিকে?

পুজোয় বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গে

আগামী ক’দিন দক্ষিণবঙ্গের আকাশে দেখা মিলবে না কালো মেঘের। কলকাতাতেও বৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। শুধুমাত্র উপকূলবর্তী অঞ্চলের আকাশ মেঘলা থাকতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। এদিকে বৃষ্টি কম হওয়ায় আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে দক্ষিণবঙ্গে। ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে, যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে

ফের বৃষ্টি শুরু হতে পারে দক্ষিণবঙ্গে

দোরগোড়ায় পুজো। কেটে গেছে মেঘ, সেই আনন্দে শপিংয়ে মেতেছে বাঙালি। সেই নতুন জামা-কাপড় পরে কতটা প্যান্ডেল হপিং করা যাবে, সেই নিয়ে থেকে যাচ্ছে প্রশ্ন। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা যাচ্ছে বৃহস্পতিবার থেকে ফের বৃষ্টি শুরু হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে।

রোদের অভাবে দুশ্চিন্তা প্রতিমাশিল্পীদের

চলে এসেছে দেবীপক্ষ, কিন্তু মেঘলা আকাশে এখনো দেখা নেই এক ছটাক রোদের।আর তাতেই দুশ্চিন্তা বাড়ছে প্রতিমাশিল্পীদের। আর দুসপ্তাহও বাকি নেই মহালয়ার।অথচ, টানা বৃষ্টিতে প্রতিমা তৈরির কাজ ঠিক মতো এগোতেই পারছেন না শিল্পীরা।গত সপ্তাহে টানা কয়েক দিনের বৃষ্টির পরে রোদ-ঝলমলে আবহাওয়া দেখে নতুন উদ্যমে প্রতিমার কাজ শুরু করেছিল কুমোরপাড়া। কিন্তু কয়েক দিন যেতে না যেতেই ফের নিম্নচাপ

বাংলার একাধিক জেলায় বন্যার আশঙ্কা

পরপর দু’দিন এক লক্ষ কিউসেক করে জল ছেড়েছে ডিভিসি। আর এতেই বাংলার একাধিক জেলায় তৈরি হয়েছে বন্যার আশঙ্কা। বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম জেলার বহু অঞ্চল প্লাবিত হয়ে যেতে পারে এই জল ছাড়ার জন্য। মাইথন ও পাঞ্চেত থেকে ১ লক্ষ ১০ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। হাওড়া, হুগলী জেলাতেও তৈরি হচ্ছে বন্যার আশঙ্কা। ইতিমধ্যেই অপেক্ষাকৃত নিচু

বাংলায় দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার পূর্বাভাস

আগামী ৩রা অক্টোবর পর্যন্ত বাংলা জুড়ে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আলীপুর আবহাওয়া দপ্তর। বাংলার সর্বত্র ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে জানাচ্ছে হাওয়া অফিস। ইতিমধ্যেই বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। কোথাও বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে কিনা, নজর রাখতে বলা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর তরফে। বাড়ি, ঘর ভেঙে পড়ছে কিনা, তার

আরো কতদিন চলবে বৃষ্টি

বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই নেমেছে অন্ধকার। ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি শুরু ভোর থেকেই। আবহাওয়া দফতর (West Bengal Weather) সূত্রে খবর, আগামী ২৪ ঘন্টায় কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় দু-এক পশলা বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। ওড়িশা উপকূলে তৈরি হওয়া নিম্নচাপের পরোক্ষ প্রভাব পড়েছে কলকাতা সহ কয়েকটি জেলায়। উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং সংলগ্ন এলাকায় তৈরি হওয়া নিম্নচাপ আরও

আষাঢ় শ্রাবণের বর্ষার ঘাটতি পুষিয়ে দেবে ভাদ্র

জুলাই – আগস্ট শেষ হয়ে সেপ্টেম্বরে এসে শুরু হয়েছে বৃষ্টির দাপট। একদিকে গরম থেকে যেমন রেহাই মিলছে, অন্যদিকে শুরু হচ্ছে জল যন্ত্রণা। সকাল থেকে রোদের দেখা মিললেও বেলা বাড়তে না বাড়তেই ঝেঁপে বৃষ্টি নেমেছে শহর কলকাতায়। ইতিমধ্যে বেশ কিছু জায়গায় জলও জমে গেছে। শহরবাসী নাকাল ট্রাফিকে। মৌসম ভবনের পূর্বাভাস অনুযায়ী, উত্তর পূর্ব ভারতে আগামী ৩

কোন কোন জেলায় বাড়তে চলেছে বৃষ্টি?

আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, আজ থেকে দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় বাড়তে চলেছে বৃষ্টি। কলকাতার পাশাপাশি উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া ও হুগলি জেলায় বেশি হতে পারে বৃষ্টির পরিমাণ। আগামী রবিবার পর্যন্ত গাঙ্গেয় বঙ্গের অন্যান্য জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎসহ বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গের কালিম্পং ও আলিপুরদুয়ার জেলায় মাঝারি