Price Rise

মূল্যবৃদ্ধির জেরে নাভিশ্বাস মধ্যবিত্তের হেঁসেলে

নানাবিধ পথে দেশের উন্নয়নের গ্যারান্টি দিচ্ছেন নরেন্দ্র মোদী। হয় তিনি রাজ্যে রাজ্যে গিয়ে প্যাকেজের ঘোষণা করছেন, অথবা মন্দিরে যাচ্ছেন। জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে বলে নরেন্দ্র মোদি এবং তাঁর অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন যতই দাবি করুন না কেন, কেন্দ্রীয় রিপোর্ট কিন্তু অন্য কথা বলছে। ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভে সংস্থার সমীক্ষা বলছে, গত ১০ বছরে সাধারণ মানুষের মাথাপিছু মাসিক খরচ

লোকসভা ভোটের আগে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে মরিয়া মোদী সরকার

একদিকে সব্জির বাজার আগুন। ক্রমশ বাড়ছে চাল-সহ বিভিন্ন শস্য এমনকি, অন্য খাদ্যের দামও। অন্যদিকে বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন একইসাথে ৫ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। এই পরিস্থিতিতে আমজনতার মন পাওয়ার আশায় খাদ্যপণ্য-সহ বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমাতে মরিয়া হয়েছে মোদী সরকার। সরকারি সূত্রের বক্তব্য, প্রধানমন্ত্রী দফতরের নির্দেশ হল, পাঁচ রাজ্যের আসন্ন বিধানসভা ভোট ও লোকসভা ভোটের আগে

১৫ মাসে সর্বোচ্চ মূল্যবৃদ্ধি

এক ধাক্কায় ৩% বেড়ে গেলো খুচরো মূল্যবৃদ্ধি। জুলাই মাসে ভারতের খুচরো বাজারে মূল্যবৃদ্ধির হার পৌঁছে গেল ৭.৪৪%-এ। এটি গত ১৫ মাসে সর্বোচ্চ। জুন মাসে এই হার ছিল ৪.৮১%, এবং মে মাসে ছিল ৪.৩১%। এর আগে ২০২২ সালের এপ্রিলে দেশের খুচরো বাজারে মূল্যবৃদ্ধির হার ৭.৭৯ শতাংশে পৌঁছেছিল। বাজারে বেড়েই চলেছে তেল, সবজির দাম। বাজারে গেলেই পকেট

তিন মাসের সর্বোচ্চ স্তরে মূল্যবৃদ্ধি

গত তিন মাসের সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে গেলো ভারতের খুচরো মুদ্রাস্ফীতি। কেন্দ্রের ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিক্স অফিসের (এনএসও) পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, জুন মাসে পাইকারি বা খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার পৌঁছেছে ৪.৮১ শতাংশে। যা মে মাসে ছিল ৪.৩১ শতাংশ। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে পরপর চার মাস বৃদ্ধি নিম্নমুখী হওয়ায় ফের বাড়ল মুদ্রাস্ফীতির হার। ২০২২ সালের জুনে মুদ্রাস্ফীতির হার ৭ শতাংশ ছিল।

ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির হার আরও কমবে, আশঙ্কা বিশ্বব্যাঙ্কের

করোনা সংক্রমণ, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এসবের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে মূল্যবৃদ্ধিতে।আর এই পরিস্থিতিতে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধিতে তেমন কোন ইতিবাচক সম্ভাবনা দেখছে না বিশ্বব্যাঙ্ক। গত অর্থবর্ষে (২০২১-২২) ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির হার ছিল ৮.৭ শতাংশ।ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ডের বার্ষিক বৈঠকের আগে বিশ্বব্যাঙ্কের পূর্বাভাস, চলতি অর্থবর্ষ ২০২২-২৩-এ ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে ৬.৫ শতাংশ হতে পারে।