parliament of india

ঘাটালের প্রার্থী আবারও দেব

বেশ কিছুদিন ধরে বারবার দেবের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে নানামহলে নানা প্রশ্ন উঠেছিল। দেব নিজে সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক বার ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট করেছিলেন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ঘাটালের সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেবের আজ এক বৈঠক হয়।সেই বৈঠক সফল বলেই মত তৃণমূল শিবিরের। তৃণমূল সূত্রে খবর, দেব আবারও ঘাটালের প্রার্থী হতে চলেছেন। ক্যামাক স্ট্রিটে অভিষেকের সঙ্গে বৈঠকের পর

লোকসভা নির্বাচনে এবার এআই প্রযুক্তি

সামনেই আসন্ন লোকসভা নির্বাচন। এবারের লোকসভা নির্বাচনে সাহায্য নেওয়া হবে AI প্রযুক্তির। যে সব বুথে ওয়েব কাস্ট হবে সেখানে ব্যবহার করা হবে AI প্রযুক্তি।ওয়েব কাস্টিং নিয়ে ই-টেন্ডার ডেকেছে নির্বাচন কমিশন। ওয়েবকাস্ট নিয়ে একাধিক অভিযোগ ওঠায় এবার তাই AI প্রযুক্তিতে ভরসা রাখতে চলেছে কমিশন। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে এআই নিয়ে বৈঠক হয়ে গিয়েছে।আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তিকে

মেরুকরণের লক্ষ্যে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কমিটি

অন্তর্বর্তী বাজেটে জনসংখ্যার বৃদ্ধি ও জনবিন্যাসে পরিবর্তনের ফলে যে সমস্যা তৈরি হয়েছে তা খতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠনের কথা ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তিনি বলেছেন, বিকশিত ভারত গড়ার লক্ষ্যে কমিটি এই সমস্যাগুলির সমাধানে নিজেদের সুপারিশ সরকারকে জমা দেবে। হিন্দুদের তুলনায় পরিবারপিছু অধিক সন্তান জন্ম দেওয়াই জনবিস্ফোরণের অন্যতম কারণ বলে মনে করে গেরুয়া শিবির।

কেন ১ লা ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করা হয়

নিয়ম মেনে আগামী পয়লা ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় মোদি সরকারের শেষ বাজেট (Union Budget) পেশ হবে। সকাল ১১টায় বাজেট (২০২৪-২৫ অর্থবর্ষ) পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। কিন্তু কেন ১লা ফেব্রুয়ারি দিনটি বেঁচে নেওয়া হয়, তার পিছনে রয়েছে কারণ। ১৯৯৯ সালের আগে পর্যন্ত ভারতে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করা হত ফেব্রুয়ারির শেষ কর্মদিবসে বিকেল ৫টা নাগাদ। ব্রিটেনের পার্লামেন্টের

কেন বারবার আইন পাশ করিয়ে পিছু হটতে হয় মোদি সরকারকে?

২০২১ সাল দেখেছিলো ভারতবর্ষের কৃষকদের রক্তক্ষয়ী আন্দোলন। কৃষি আইনের বিরুদ্ধে রাস্তায় পড়ে থেকে, সিংহু-টিকরি প্রান্তরে জল কামানের সামনে দাঁড়িয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকারের চোখে-চোখ রেখে বিপুল প্রত্যয় দেখিয়েছিলেন কৃষকরা। তিন ‘বিতর্কিত’ কৃষি আইন ২০২১-এর নভেম্বর মাসে প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয় কেন্দ্রীয় সরকার। এবার আবারো এক বৃহৎ আন্দোলনের মুখে দাঁড়িয়ে মোদি সরকার। রাম মন্দির দিয়ে ঢাকার চেষ্টা

শোনা হলোনা বিরোধিতা, রাষ্ট্রপতির সই পেলো তিন নব্য আইন সংহিতা

শীতকালীন অধিবেশনে দেশের নতুন আইন সংক্রান্ত তিন সংহিতা পাশ করিয়ে নিয়েছিল কেন্দ্রীয় বিজেপি সরকার। বিরোধীদের কথা শোনা হয়নি পুরো অধিবেশনে। এই তিন বিল পাশ হওয়ার সময়ে সংসদ কক্ষে ছিলেন না বিরোধীরা। এবার সেই তিন বিলে সায় দিয়ে সই করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এর মাধ্যমে ১৮৬০ সালে তৈরি ‘ইন্ডিয়ান পেনাল কোড’ প্রতিস্থাপিত হল ‘ভারতীয় ন্যায় সংহিতা’

সংসদে জঙ্গি হামলার আতঙ্ক!

নতুন সংসদের নব্য সুরক্ষামন্ডলী সার। লোকসভার গ্যালারি থেকে অধিবেশন চলাকালীন কক্ষের মধ্যে ঝাঁপিয়ে পড়েন দুই যুবক। কালার বম্ব বা রঙ বোমা ছোঁড়েন তারা। যে সময় এই ঘটনা ঘটে, তখন বক্তব্য রাখছিলেন মালদহের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু। ওই দুই যুবক লাফিয়ে পড়ে বেঞ্চের ওপর দাঁড়িয়ে পড়েন। ভয়ের চোটে দাঁড়িয়ে পড়েন সাংসদরা। হামলাকারীদের হাতে ছিল হলুদ গ্যাসের

আর্থিক বঞ্চনার বিরুদ্ধে রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট ইন্ডিয়া জোটের

রাজ্যগুলির প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক অবরোধের বিরুদ্ধে আজ সংসদের উচ্চকক্ষ থেকে তৃণমূল কংগ্রেস, আম আদমি পার্টি, কংগ্রেস, জনতা দল (ইউনাইটেড), ডিএমকে, রাষ্ট্রীয় জনতা দল, রাষ্ট্রবাদী কংগ্রেস, সিপিএম, সিপিআই, শিবসেনা (উদ্ধব ঠাকরে), সমাজবাদী পার্টি এবং ইন্ডিয়া জোটের বাকি রাজনৈতিক দলগুলি ওয়াকআউট করলো। কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে আর্থিক অবরোধের অভিযোগ বহুদিনের। বাংলায় ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনা, জিএসটির

অসংসদীয় মন্তব্য করেও সাসপেন্ড নন বিজেপি সাংসদ

গতকাল লোকসভায় দক্ষিণ দিল্লির বিজেপি সাংসদ রমেশ ভিদুরি নিজের বক্তব্য চলাকালীন কদর্য ভাষায় আক্রমণ করেন উত্তরপ্রদেশের বহুজন সমাজ পার্টির সাংসদ দানিশ আলীকে। দানিশকে ‘মোল্লা সন্ত্রাসি’ বলে কটাক্ষ করে বিজেপি সাংসদ। এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে বরখাস্ত করার দাবি তুলেছে বিরোধী দলগুলি। কিন্তু রাজনাথ সিং শুধু দুঃখপ্রকাশ করা ছাড়া কোনো পদক্ষেপই নেই বিজেপি বা সরকার বা সংসদের

লোকসভায় পাশ হল মহিলা সংরক্ষণ বিল

২৭ বছর পর অবশেষে এল সেই ঐতিহাসিক মুহূর্ত। ৭ গোন্তা আলোচনার পর লোকসভায় পাশ হল মহিলা সংরক্ষণ বিল। মহিলা সংরক্ষণ বিল কী? এই বিলটি প্রথম সংসদে ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬-এ পেশ করা হয়েছিল। এতে লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভায় মহিলাদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ আসন সংরক্ষিত রাখার বিধান রয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, বর্তমানে লোকসভায় ৭৮ জন মহিলা সাংসদ রয়েছেন, যা