Nirmala Sitharaman

যৌন হেনস্থায় অভিযুক্ত ব্রিজভূষণ শরণ সিংকে সমর্থন করলেন নির্মলা সীতারামন

মহিলা কুস্তিগীরদের যৌন হেনস্থায় অভিযুক্ত ব্রিজভূষণ শরণ সিংকে সমর্থন করলেন নির্মলা সীতারামন।কৈশরগঞ্জ থেকে ব্রিজভূষণের ছেলে করণ সিংকে প্রার্থী করেছে বিজেপি। দলের সেই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে নির্মলা সীতারামন। নির্মলা সীতারামনের কথায়, “ব্রিজভূষণের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ প্রমাণ হয়নি। যদি তিনি দোষী সাব্যস্ত হতেন, তাহলে বলা যেত যে, তাঁর অপরাধ ছেলের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। অনেক দলই দোষী

বদলে যেতে পারে ভারতের মানচিত্র: সরব নির্মলা স্বামী

সম্প্রতি নির্বাচনী বন্ড নিয়ে সরব হয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের স্বামী বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড.পরাকলা প্রভাকর। ইলেক্টোরাল বন্ডকে তিনি পৃথিবীর বৃহত্তম দুর্নীতি বলেন। ফের তিনি মোদির বিরুদ্ধে সরব হয়ে বললেন, ২০২৪-এর লোকসভার ভোট হতে চলেছে মোদী বনাম দেশবাসীর। এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রভাকর বলেছেন, নির্বাচনী বন্ড বিজেপির মুখোস খুলে দিয়েছে। মানুষ এই বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখে ভোট দেবে

নির্বাচনে লড়ার টাকা সত্যিই নেই কোটিপতি নির্মলার?

নির্বাচনে লড়ার টাকাই নাকি নেই দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের কাছে। কিন্তু এটা কি আদেও সত্যি? ২০২২ সাল থেকে তৃতীয়বারের জন্য রাজ্যসভার সাংসদ হয়েছেন সীতারমন। সেই সময়ে নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হলফনামায় নির্মলা জানিয়েছিলেন, তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ২,৬৩,৭৭,৮৬১ টাকা। ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পত্তির মাত্রা ছিল ২,৫১,৩৬,১১৯ টাকা। অর্থাৎ দেশের এক নম্বর ফকির আসলে একজন কোটিপতি।

“পৃথিবীর বৃহত্তম দুর্নীতি নির্বাচনী বন্ড”: অর্থমন্ত্রীর স্বামী

বিজেপির বিরুদ্ধে যখন সবচেয়ে বেশি অর্থের নির্বাচনী বন্ড ভাঙানো নিয়ে সরব বিরোধীরা, তখন দুর্নীতির প্রসঙ্গ শোনা গেল খোদ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর গলায়। এই নির্বাচনী বন্ডের দুর্নীতির জন্য মোদী সরকারকে ভুগতে হবে বলে দাবি করলেন নির্মলা সীতারমনের স্বামী তথা বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরাকলা প্রভাকর। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী তথা অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর সম্প্রতি বলেন, ‘শুধুমাত্র ভারতবর্ষ

জিএসটি ফাঁকি নিয়ে সীতারামনকে চিঠি অমিত মিত্রের

জিএসটি-তে কর ফাঁকি নিয়ে বহুবার কেন্দ্রকে চিঠি পাঠিয়েছেন অমিত মিত্র। এবারের চিঠিতে বিভিন্ন পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি দাবি করেছেন জিএসটি চালুর সাড়ে ছ’বছর পরেও কর ফাঁকি ঠেকানো যায়নি। অমিত মিত্রের অভিযোগ, প্রতি মাসে ১.৬ লক্ষ কোটি টাকা জিএসটি আদায়কে সাফল্য হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে। কিন্তু বিপুল পরিমাণে জিএসটি ফাঁকির যে তথ্য উঠে এসেছে, তা আসলে