electroral bond

নির্বাচনী বন্ডের নামে কৃষকের টাকা আত্মসাৎ বিজেপির

নির্বাচনী বন্ডে টাকা দিয়ে প্রতারণার ফাঁদে এবার কৃষকও। গুজরাতের কচ্ছে এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠেছে আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্কিত একটি কোম্পানির কয়েকজন আধিকারিক এবং এক বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে। নির্বাচনী বন্ডে প্রায় ১১ কোটি টাকা চাঁদা দিয়েছেন এই কৃষক। যার মধ্যে ১০ কোটি গেছে বিজেপির তহবিলে। সংবাদমাধ্যম দ্য কুইন্ট-এ প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ১১ অক্টোবর আনজারের

নির্বাচনী বন্ডের বিকল্প আনছে কেন্দ্র

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনী বন্ডকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তাই এর বিকল্প খুঁজছে কেন্দ্রীয় সরকার। লোকসভা নির্বাচন শেষ হলেই নতুন পরিকল্পনা শুরু করতে চলেছেন তারা। ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করে দিয়ে অর্থ মন্ত্রক। নির্বাচনী বন্ড নিয়ে স্বচ্ছতার দাবি রয়েছে অনেকদিন ধরেই, তাই এই বিষয়গুলি মাথায় রেখেই নতুন প্রকল্প তৈরি করা হচ্ছে বলে মন্ত্রক সূত্রের দাবি।সূত্রের

নির্বাচনী বন্ডের নির্দেশিকা প্রকাশ করবেনা স্টেট্ ব্যাংক

নির্বাচনী বন্ড নিয়ে ভারতীয় স্টেট্ ব্যাংক সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মানলেও, তার বিভিন্ন শাখায় জারি করা স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে অস্বীকার করেছে। বন্ড বিক্রি ও তার থেকে অর্থপ্রাপ্তিতে কোন নিয়ম অনুসরণ করা হয়েছিল, সে সম্পর্কে আরটিআই-এর উত্তরে ওই পদক্ষেপ নিয়েছে এসবিআই। প্রসঙ্গত, সমাজকর্মী অঞ্জলী ভরদ্বাজ ব্যাংকের দেওয়া এসওপি সম্পর্কে জানতে তথ্যের অধিকার আইনের অধীনে

টিআরপি বেশি বলেই অনুদান বেশি, সাফাই গডকড়ীর

ভোটের মুখে নির্বাচনী বন্ড নিয়ে উত্তাল জাতীয় রাজনীতি। বিজেপির অনুদানের পরিমাণ দেখে বিরোধীরা দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সবর হয়েছে। আর এই আবহে নির্বাচনী বন্ডের হয়ে সওয়াল করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকড়ী। জানালেন, যাদের টিআরপি বেশি, তাদের বিজ্ঞাপনও বেশি। সুতরাং, কেন্দ্রের শাসক দল হিসাবে বিজেপির অনুদান নিয়ে আশ্চর্য্য হওয়ার কারণ নেই। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে

“পৃথিবীর বৃহত্তম দুর্নীতি নির্বাচনী বন্ড”: অর্থমন্ত্রীর স্বামী

বিজেপির বিরুদ্ধে যখন সবচেয়ে বেশি অর্থের নির্বাচনী বন্ড ভাঙানো নিয়ে সরব বিরোধীরা, তখন দুর্নীতির প্রসঙ্গ শোনা গেল খোদ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর গলায়। এই নির্বাচনী বন্ডের দুর্নীতির জন্য মোদী সরকারকে ভুগতে হবে বলে দাবি করলেন নির্মলা সীতারমনের স্বামী তথা বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরাকলা প্রভাকর। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী তথা অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর সম্প্রতি বলেন, ‘শুধুমাত্র ভারতবর্ষ

সুপ্রিম শুনানির পরেও নির্বাচনী বন্ড ছাপানো চালু রেখেছিলো বিজেপি

ভোটের আগে নির্বাচনী বন্ডে স্থগিতাদেশ সব রাজনৈতিক দলেরই মাথা ব্যাথার কারণ। কিন্তু সবচেয়ে বেশি সমস্যায় গেরুয়া শিবির। তথ্য অধিকার আইনে স্টেট ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ২০২৪-এ স্টেট ব্যাঙ্ক নাসিকের সরকারি ছাপাখানা ইন্ডিয়া সিকিউরিটি প্রেস থেকে ৮,৩৫০টি নির্বাচনী বন্ড ছাপিয়েছিল। যার প্রতিটির মূল্য ছিল ১ কোটি টাকা। উল্লেখ্য ২০২৩ সালের নভেম্বরে নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত মামলার রায় ঘোষণা স্থগিত