AI

বুথে ওয়েব কাস্টিংয়ে ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ বিড়ম্বনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে

এবারের লোকসভা ভোটে সব বুথে ওয়েব কাস্টিংয়ে ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এবার সেটাই প্রবল বিড়ম্বনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওয়েব কাস্টিংয়ের সময় কোনও সমস্যা হলে বা কেউ ক্যামেরার মুখ ঘুরিয়ে দিলে বা লেন্স ঢেকে দিলে বা বুথের মধ্যে অতিরিক্ত লোকজন ঢুকে পড়লে অ্যালার্ম বাজিয়ে জানান দেয় এআই প্রযুক্তি। বুথে যতক্ষণ না

পঞ্চায়েতে এবার এ আই

স্মার্ট পঞ্চায়েতের পর এবার পঞ্চায়েতের সমস্ত কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলার সরকার। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সরকারি কাজের প্রায় সবই অনলাইন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছে সরকার, সেইমতন কাজও চলছে। এবার থেকে রাজ্যের গ্রামীণ এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স, বাড়ির প্ল্যানের ছাড়পত্র — সবই অনলাইনে দেওয়া শুরু হচ্ছে। ‘স্মার্ট পঞ্চায়েত’ প্রকল্পের মাধ্যমে এই ব্যবস্থা চালু

স্বাস্থ্যসাথীর দুর্নীতি ঠেকাতে এআইতে ভরসা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) নিয়েই বিশ্ববাজার সরগরম। এবার শুধু নতুন নতুন উত্তর বের করা বা ছবি তৈরি করা নয়, দুর্নীতি ঠেকানোর জন্য এআইকে ব্যবহার করতে চাইছে বাংলার সরকার। রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে কোনরকম দুর্নীতি ঠেকাতে ব্যবহার করা হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। যাবতীয় তথ্য যাচাই থেকে হাসপাতালগুলোর প্যাকেজ সংক্রান্ত তথ্য খুঁটিয়ে

চ্যাট জিপিটি কি

ইলন মাস্ক, গ্রেগ ব্রকম্যান, স্যাম অল্টম্যান এবং আরো তিনজন মিলে স্থাপিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংক্রান্ত গবেষণা সংস্থা ‘ওপেনএআই’-এর সৃষ্টি এই ‘চ্যাটজিপিটি’, যা তাদের ‘জিপিটি’ নামের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সিরিজ়ের সাড়ে তিন-তম সংস্করণের এক রূপায়ণ। যা প্রশ্ন করবেন, তথ্যভিত্তিক হোক বা কাল্পনিক – সবেরই উত্তর দেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। চ্যাটজিপিটি-র নীতিজ্ঞানও কিন্তু বেশ টনটনে, এবং প্রশ্নকর্তাকে নীতিশিক্ষা দিতে সে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য জীবনের প্রথম চাকরি হারিয়েছিল টম

চারিদিকে চ্যাটজিপিটির রমরমা বাজার। প্রথমে স্কুল-কলেজের প্রজেক্ট করে দিলেও এখন তা মোটামুটি সবকিছুই লিখে দিতে পারে নিমেষে। তাই, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এক ভয়ঙ্কর, মানুষের কর্মহীনতার ভবিষ্যৎ ডেকে আনছে কিনা, তা নিয়ে চলছে বিস্তর আলোচনা। এর মধ্যে এক টুকরো বাতাস হয়েও চিন্তাদায়ক এক দৃশ্য ফিরে এলো সকলের মোবাইল ফোনে। আমাদের সবার প্রিয় কার্টুন শো

নরেন্দ্র মোদীকে কি কি প্রশ্ন করতে পারেন মমতা ব্যানার্জি জানালো AI

সাংবাদিক হোক বা বিরোধী নেতৃত্ব, ভারতবর্ষের যশস্বী প্রধানমন্ত্রীকে কি প্রশ্ন করা উচিত সেটাও বুঝে গেছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। মাইক্রোসফট বিংয়ের চ্যাটবট-এ জানতে চাওয়া হয়েছিল বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি কি কি প্রশ্ন করতে পারেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। উত্তরে AI চ্যাটবট জানিয়েছে: ১) কেন্দ্র কেন পশ্চিমবঙ্গের মনরেগা ও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মতো প্রকল্পের টাকা আটকে রেখেছে?২) কেন্দ্র