রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট ইন্ডিয়ার

আজ বাদল অধিবেশনের পঞ্চম দিন। আজও যথারীতি মৌনব্রত বজায় রাখলেন মোদি। পার্লামেন্টের ফ্লোরে মণিপুর বিষয়ে কিছুতেই বক্তব্য রাখতে চাইছেন না প্রধানমন্ত্রী। মণিপুর প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর অনীহার বিরুদ্ধে আজ ওয়াকআউট করে ইন্ডিয়ার সাংসদরা। মণিপুরের অশান্ত পরিবেশের বিরুদ্ধে গত সোমবার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় রেসোলিউশন আনে বাংলার শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। মণিপুর ইস্যু নিয়ে পূর্বনির্ধারিত সূচী অনুযায়ী, আজ অনাস্থা প্রস্তাব

ইন্ডিয়া নামটা মোদীজির মনে হয় ভালো লেগেছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

পৃথিবীর ইতিহাস সাক্ষী, বিরোধী দলকে দেশদ্রোহী ঘোষণা করা, ভিন্ন মতাদর্শকে দেশ বিরোধী ঘোষণা করা এই সবই হলো দক্ষিণপন্থী দলের ট্রেন্ড। বিজেপিও এই রোগ থেকে মুক্ত নয়। তাই ভারতের মতো নানা ভাষা, নানা মত, নানা পরিধানের দেশে হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থানের মতো এক ভাষা, এক ধর্ম, এক পরিচয়ের স্বপ্ন দেখাটাই যে দেশদ্রোহ সেটা শিকার করতে রাজি নয় বিজেপি। ফলে

মেট্রোর জন্য সরতে হবে ময়দানের সাত ক্লাবকে

বারবার কাজ ব্যাহত হলেও এখন তৎপর গতিতে এগোচ্ছে সব মেট্রোর কাজ। জোকা-এসপ্লানেড মেট্রো রেলের শেষ দিকের নির্মাণের সম্পূর্ণটাই সুড়ঙ্গ। এখনও বেশ কিছু সমস্যা রয়ে গিয়েছে এই প্রকল্পে। পার্ক স্ট্রিট এবং এসপ্লানেডে নতুন মেট্রো স্টেশন তৈরি করতে অনেকটা জমির প্রয়োজন হবে, যার জন্য বিধান মার্কেট ছাড়াও ময়দান এলাকার সাতটি ক্লাবকে সরাতে হবে। কার্জন পার্কের কাছে ইস্ট-ওয়েস্ট

অ্যাপের মাধ্যমে চলবে হলুদ ট্যাক্সি!

আর হাত বাড়িয়ে, মুখ ঝামটা খেয়ে, বেশি ভাড়া দিয়ে চড়তে হবেনা হলুদ ট্যাক্সি। বর্তমান জীবনের প্যানাসিয়া অ্যাপের মাধ্যমেই এবার বুক করা যাবে আমাদের সবার প্রিয় হলুদ অ্যাম্বাসাডর। এই অ‌্যাপের নাম দেওয়া হয়েছে ‘যাত্রী সাথী’। রাজ্যে সরকারের উদ্যোগে তৈরি হয়েছে এই মোবাইল অ্যাপলিকেশন। এর মধ্যেই হাওড়া-শিয়ালদহ স্টেশনের এক হাজারেরও বেশি ট‌্যাক্সিচালক এই অ‌্যাপ ডাউনলোড করেছেন নিজের

মোদী সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনতে পারে ‘ইন্ডিয়া’

বিরোধী দলনেতার মাইক বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ এদিন সকাল থেকেই মণিপুরকে কেন্দ্র করে উত্তাল সংসদের বাদল অধিবেশন। এরই মাঝে মনিপুর ইস্যু নিয়ে কথা বলার সময় রাজ্যসভায় বিরোধী দলনেতার (মল্লিকার্জুন খড়গে) মাইক্রোফোন বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। রাজ্যসভার তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন টুইট করে লেখেন, ‘আজ রাজ্যসভায় বিরোধী দলনেতার মাইক্রোফোন সুইচ অফ করে দেওয়া হয়েছে।’ তিনি

বিশ্বের ৬০% মানুষ ব্যবহার করেন সোশ্যাল মিডিয়া

বিশ্ব যত এগিয়ে চলেছে তত বাড়ছে সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষের আসক্তি। একটি সমীক্ষায় উঠে এসেছে বিশ্বের জনসংখ্যার ৬০ শতাংশের বেশি মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয়। সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় মেটা, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক। এছাড়া রয়েছে চীনা অ্যাপ উইচ্যাট, টিকটক এবং ডুইন। তাছাড়া টুইটার, মেসেঞ্জার, টেলিগ্রামের মতো শীর্ষ স্থানীয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিতেও সক্রিয় নেটিজেনরা। সেই রিপোর্টে