বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে কি কি সুবিধা পাবেন যাত্রীরা
আগামী ৩০ ডিসেম্বর থেকে হাওড়া থেকে যাত্রা শুরু করবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। ১২ ঘন্টার বদলে ৮ ঘন্টায় পৌঁছে যাওয়া যাবে জলপাইগুড়ি।
ট্রেনের বৈশিষ্ট্য়:
দেশের বাকি মেল বা এক্সপ্রেস ট্রেনগুলিতে একটি পৃথক ইঞ্জিন কোচ জুড়ে তারপর ট্রেনটিকে চালানো হয়।
কিন্তু এই ট্রেনে বুলেট বা মেট্রোর মতো ইন্টিগ্রেটেড ইঞ্জিন রয়েছে।
ভাড়া শতাব্দী এক্সপ্রেসের চেয়ে কয়েকশো টাকা বেশি।
ট্রেনের টিকিটের মূল্যর সঙ্গেই খাবারের দাম ধরা থাকবে।
এই এসি ট্রেনে ১৬টি চেয়ার কার কোচ রয়েছে। সবকটি বগিতেই সিসিটিভি ক্যামেরা আছে।
দুই ধরনের বসার আসন – একটি ইকোনমি এবং আরেকটি এক্সিকিউটিভ ক্লাস।এক্সিকিউটিভ ক্লাসে ঘূর্ণায়মান চেয়ার রয়েছে যা ১৮০ ডিগ্রি ঘুরতে পারে।
স্পিড প্রতি ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটার।
অনবোর্ড ওয়াই-ফাই অ্যাক্সেস আছে, এছাড়াও, মোবাইল ফোন বা ট্যাবলেটে যাত্রীরা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।
বায়ো-ভ্যাকুয়াম টয়লেট রয়েছে, ভারতীয় এবং পাশ্চাত্য দুধরনেরই শৌচাগার আছে।
জিপিএস ভিত্তিক উন্নত যাত্রী তথ্য ব্যবস্থাও রয়েছে যা আপনাকে আসন্ন স্টেশন এবং তথ্য সম্পর্কে সব সময় আপডেট করবে।
ট্রেনের স্বয়ংক্রিয় দরজা যা তখনই খুলবে যখন ট্রেনটি পুরোপুরি থামবে এবং যখন দরজা পুরোপুরি বন্ধ হবে তখনই ট্রেনটি চলবে।
ট্রেনের কিছু কোচে হুইলচেয়ার পার্ক করার জন্য জায়গা থাকবে