বাংলা বিভাগে ফিরে যান

কন্যাশ্রী এবং রূপশ্রীকে দরাজ সার্টিফিকেট ইউনিসেফের

সেপ্টেম্বর 22, 2024 | < 1 min read

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্কপ্রসূত ‘কন্যাশ্রী’ প্রকল্প আগেই প্রশংসিত হয়েছে আন্তর্জাতিক মঞ্চে। এ বার ফের ‘কন্যাশ্রী’ এবং ‘রূপশ্রী’ প্রকল্পের প্রশংসায় ইউনিসেফ। শুক্রবার কলকাতায় আয়োজিত এক আলোচনাচক্রে আমন্ত্রিত ছিলেন এ রাজ্যে ইউনিসেফের ফিল্ড অফিসের প্রধান মনজুর হোসেন। সেখানে বক্তৃতার সময় বাংলার এই দুই প্রকল্পের অবদানের কথা স্মরণ করিয়ে দেন হোসেন। তাঁর মতে, রাজ্যে সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে ‘কন্যাশ্রী’, ‘রূপশ্রী’-সহ অন্য সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলি অন্যতম চালিকাশক্তি হিসাবে কাজ করেছে। উল্লেখ্য, এই দুই প্রকল্পই বাংলায় নারী ক্ষমতায়নের দিকে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছে। বর্তমানে আরজি কর-কাণ্ডের পর থেকে যখন নারী নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন উঠছে, ঠিক সেই সময়েই ইউনিসেফ আধিকারিকের এই মন্তব্য।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিল্পমহলের স্বনামধন্য ব‌্যক্তিত্বরা। টাটা স্টিলের তরফে সৌরভ রায়, বি জি সমাদ্দার অ‌্যান্ড সন্স-এর দেবাশিস দত্ত, জিন্দাল স্টিলের প্রশান্ত কুমার হোতা প্রমুখ।ইউনিসেফের প্রতিনিধি আরিয়ান দে ওয়াগত সে যাত্রায় বলেছিলেন, “কন্যাশ্রী প্রকল্প নারীদের সশক্তিকরণে বড় ভূমিকা নিচ্ছে। শিশুদের পুষ্টি, বৃদ্ধি নিয়ে ইউনিসেফ যে সব কাজ করছে সেগুলি কন্যাশ্রীর কারণে আগের থেকে বেশি সফল হচ্ছে। এই প্রকল্প কিশোরীদের উচ্চশিক্ষায় উৎসাহিত করছে। বাল্যবিবাহ রোধে বড় ভূমিকা নিচ্ছে।” আসলে গরিব-বড়লোক নির্বিশেষে রাজ্যের সব মেয়ে এখন কন্যাশ্রী! ২০১৩ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রকল্প চালু করেন। যা ইউনেসকোতে সেরার শিরোপা পায়। কন্যাশ্রী এখন গোটা দেশের কাছে দৃষ্টান্ত। কন্যাশ্রী প্রকল্প রাজ্যে বাল্যবিবাহের প্রবণতা কমিয়েছে। এটাও প্রমাণিত।

FacebookWhatsAppEmailShare

আরো দেখুন

বাংলার ৬ কেন্দ্রে উপ নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির
FacebookWhatsAppEmailShare
অনশন প্রত্যাহার করে জুনিয়র ডাক্তারদের নবান্নে বৈঠকে আসার ডাক মুখ্যসচিবের
FacebookWhatsAppEmailShare
‘পরিবার থেকে এভাবে সরানো যায় না’ স্বাস্থ্য সচিবের অপসারণ নিয়ে ডাক্তারদের স্পষ্ট বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর
FacebookWhatsAppEmailShare