বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করতেই এজেন্সির ভিড় নির্বাচনে?
বিজেপিকে “৪০০ পার” করার টার্গেট দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি – অমিত শাহ। তারপর থেকেই গ্রেফতার হতে শুরু করে দিয়েছেন বিরোধী দলের নেতারা। তেলেঙ্গানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কেসিআরের কন্যা তথা বিআরএস নেত্রী কে কবিতাকে গ্রেপ্তার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। যেকোনো সময়ে গ্রেফতার হতে পারেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
এজেন্সির টার্গেটে সদাই রয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, কার্তি চিদম্বরম, এমকে স্ট্যালিন। কংগ্রেসের ভূপেশ বাঘেল, কমল নাথদের নিশানা করা হচ্ছে।
এতেই উঠছে প্রশ্ন, নির্বাচনের ছুতোয় এজেন্সির বাড়বাড়ন্ত কি শুধু বিরোধীদের আরো পাঁকে ফেলার জন্য?
সাম্প্রতিককালের সবথেকে বড় দুর্নীতি উঠে এসেছে নির্বাচনী বন্ড মামলায়, যেখানে সবথেকে বেশি কালো টাকা গেছে বিজেপির পকেটে। সেই দুর্নীতি চাপা দিতেও কি বেশি করে এজেন্সি শাসন জারি করার চেষ্টায় মোদি – শাহ? উঠছে প্রশ্ন।