দক্ষিণ কলকাতার কিছু পুজোর থিম একনজরে (পর্ব ১)
পল্লিমঙ্গল সমিতি: এবার তালতলা মাঠের কাছে পল্লিমঙ্গল সমিতির পুজো মণ্ডপ সেজে উঠছে আলপনার মাধ্যমে। বর্তমান যুবসমাজকে এই সনাতন রীতি বিষয় সচেতন করতেই এই পরিকল্পনা। শিল্পী: শিল্পী পূর্ণেন্দু দে। থিমের নাম: ‘এসো আলপনা দিই’।
যোধপুর পার্ক সার্বজনীন: অন্ধত্বকে দূর করার আর্জি তাদের, পাশাপাশি সমাজকে মরণোত্তর চক্ষুদান অঙ্গীকারের বার্তা দেওয়া। চক্ষুদান মানে ‘পুনর্জন্ম’, মৃত্যুর পরও অন্যের শরীরে প্রতিস্থাপিত হয়ে এভাবেই পৃথিবীর আলো দেখে চোখ দু’টি। শিল্পী বাপাই সেন। মাতৃমূর্তি সৃজনে সনাতন পাল।
৯৫ পল্লি: বাতিল করা ফ্লেক্স দিয়েই সেজে উঠছে মণ্ডপ। ব্যানার কেটেই তৈরী হচ্ছে প্যান্ডেলের নকশা।
সেলিমপুর পল্লী সর্বজনীন: ৮৬ তম বর্ষে এবছরের থিম ‘অনন্তদৃষ্টি’। প্রতিমার ঠিক উপরে রয়েছে একটা বিশালাকার চোখ। সবকিছুই রয়েছে তার নজরে, ফাঁকি দিয়ে কিছুই করার উপায় নেই। প্রতিমা রূপদানে রয়েছেন শিল্পী সৌমেন পাল।
বাবুবাগান সর্বজনীন: এবছর ৬২তম বছরে পদার্পণ করলো এই পুজো। ‘আগামীর বাংলা’-র রূপরেখা তৈরি করে এদের লক্ষ্য। ইলেকট্রিক গাড়ির চার্জিং স্টেশন, সবুজের সমাহার, সৌরশক্তির সাহায্যে আলো জ্বলছে। ‘আগামীর বাংলা হবে সবুজ, দূষণমুক্ত’ এই নিয়ে মানুষকে সচেতন করতেই এই উদ্যোগ।