Wrestling Federation Of India

কুস্তি সংস্থার নির্বাচন হতে পারে আগামী ৭ই আগস্ট

ফেডারেশন প্রধান ব্রিজভূষণ শরণ সিংয়ের বিরুদ্ধে কুস্তিগিরদের যৌন হেনস্থার অভিযোগ করেন দেশের পদক জয়ী বেশ কিছু কুস্তিগির বজরং পুনিয়া, সাক্ষী মালিক, বিনেশ ফোগাটরা। ব্রিজভূষণকে সরানোর পর কুস্তির দায়িত্বে এখন অ্যাড হক কমিটি। ফেডারেশনে নতুন করে নির্বাচনে একের পর এক তারিখ বলা হলেও তা পিছিয়ে যাচ্ছে। অ্যাড হক কমিটি প্রথমে নির্বাচন ঠিক করে ৫ জুলাই। তারপরে

ট্রেনিং নিতে বিদেশে যাচ্ছেন বজরং-ভিনেশরা

বিদেশে প্রশিক্ষণ নিতে যাচ্ছেন বজরং পুনিয়া এবং ভিনেশ ফোগাট। কিরঘিজস্তানে একটি আন্তর্জাতিক ট্রেনিং ক্যাম্পে যোগ দেবেন বজরং। আর ভিনেশ ট্রেনিংয়ের জন্য প্রথমে যাবেন হাঙ্গেরিতে, পরে কিরঘিজস্তানেও ট্রেনিং করবেন তিনি। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ এবং এশিয়ান গেমসের কথা মাথায় রেখেই এই সফর। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহেই বিদেশ যাত্রা করবেন দুই কুস্তিগির। উল্লেখ্য,রেসলিং ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার প্রেসিডেন্ট ও BJP

রাস্তা থেকে আদালতে কুস্তিগীরদের আন্দোলন

রাস্তা থেকে উঠলেন আন্দোলনরত কুস্তিগীররা। তবে আন্দোলন যে তাঁরা থামাচ্ছেন না, তা সাফ বুঝিয়ে দিলেন সাক্ষী মালিক, বজরং পুনিয়ারা। রেসলিং ফেডারেশন এফ ইন্ডিয়ার (Wrestling Federation of India) প্রধান ব্রিজভূষণ শরন সিংহের (Brij Bhushan Sharan Singh) বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ তুলে দীর্ঘ ছ’মাস ধরে রাস্তায় দেশের একাধিক শীর্ষস্থানীয় কুস্তিগির। যন্তরমন্তরে ধর্না থেকে হরিদ্বারে গঙ্গায় দেশের হয়ে

পিছোচ্ছে কুস্তি ফেডারেশনের নির্বাচন

আগামী ৬ জুলাই কুস্তি ফেডারেশনে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠনের দিনক্ষণ চূড়ান্ত করা হয়েছিল। বিজ্ঞপ্তিও জারি হয়েছে গেছিল নির্বাচনের। কিন্তু জটিলতা তৈরি হয়েছে পাঁচ বহিষ্কৃত রাজ্যকে নিয়ে। যার জেরে পিছিয়ে যেতে চলেছে ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের নির্বাচন। ২০২২ সালে নিয়মভঙ্গের অভিযোগে মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, তেলেঙ্গানা, রাজস্থান, এই পাঁচ রাজ্যকে বহিষ্কার করে আইওএ। ফেডারেশেনর নির্বাচনে জটিলতা

৬ জুলাই কুস্তি ফেডারেশনের নির্বাচন

এই মুহূর্তে রাজ্য রাজনীতির আলোচিত বিষয় কুস্তিগিরদের আন্দোলন। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি ও বিশ্ব কুস্তি সংস্থার পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে নির্বাচনের দিন (WFI Election)। হাতে সময় খুবই কম, এর মধ্যে নির্বাচন করতে না পারলে WFI-কে সাসপেন্ড করতে পারত বিশ্ব কুস্তি সংস্থা। যার কারণে আগামী অলিম্পিক্সে ভারত নাও থাকতে পারতো। তা রুখতেই নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।