RG Kar

চলবে কর্মবিরতি! রাত দেড়টায় ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

সোমবার কালীঘাটের বৈঠকে আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের একাধিক দাবি মেনেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবি মেনে সরিয়ে দেওয়া হয় কলকাতার নগরপাল বিনীত গোয়েলকে৷ স্বাস্থ্য দফতরের দুই শীর্ষ কর্তাকেও বদলি করা হয়৷ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টেও জুনিয়র চিকিৎসকদের আইনজীবী জানান, তাঁরা কাজে ফিরতে আগ্রহী৷ এই পরিস্থিতিতে কর্মবিরতি শেষ করে চিকিৎসকরা কাজে ফিরবেন, এমন সম্ভাবনা তৈরি হলেও শেষ পর্যন্ত

কিসের উল্লাস চিকিৎসকদের?

উৎসব শুরু হয়ে গেছে, না না দুর্গা পুজো নয়. উৎসব শুরু হয়েছে সল্টলেকে স্বাস্থ্য ভবনের সামনের আন্দোলন মঞ্চে। গতকাল কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের প্রায় ৪ ঘন্টার বৈঠক হয়। সেই বৈঠকের পরই উৎসবে মেতে ওঠেন আন্দোলন মঞ্চে আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা। কারণ, সিপি বিনীত গোয়েল ও নর্থ ডি সিপি’র অপসারণের খবর। খবর পাওয়ার পরই আনন্দে ফেটে

৯৯ শতাংশ দাবি মেনে নিয়েছি, এবার কাজে ফিরুন : মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কালীঘাটের বাড়িতে প্রায় ঘণ্টাদুয়েক বৈঠক করলেন আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা। ছিলেন জুনিয়র চিকিৎসকদের ৪০ জনের প্রতিনিধিদল। বৈঠক শেষ হওয়ার পর সাংবাদিকদের যা বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় : প্রায় ৬টা থেকে ১২টা পর্যন্ত বৈঠক হয়েছে। ওঁদের পক্ষ থেকে ৪২ জন সই করেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে মিনিটসে্ সই করেছেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। আমরা অভিনন্দন জানিয়েছি

জাগো বাংলার সম্পাদক পদ থেকে ইস্তফা সুখেন্দুশেখর রায়ের

আরজি কর কাণ্ডে প্রথম থেকেই ‘বিদ্রোহী’ তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। আর গতকাল কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকের পর তিনি জানিয়ে দিলেন, বাকিদের মতো তিনিও ‘খুশি’ হয়েছেন। টুইটার পেজে সুখেন্দু লিখেছেন, “আমার ২টো দাবি ছিল: আরজি কর হাসপাতাল ও কলকাত পুলিশের দুই শীর্ষ প্রধানকে সিবিআই হেফাজতে নিয়ে জেরা করুক। জুনিয়র ডাক্তার

বিতর্কিত অডিও ক্লিপ অনিকেতের, স্বীকার জুনিয়র ডাক্তারের

কুণাল ঘোষের প্রকাশিত অডিয়ো ক্লিপকে সত্য বলে মেনে নিলেন জুনিয়ার চিকিৎসকরা ৷ এই অডিও ক্লিপে যাঁর কণ্ঠস্বর রয়েছে, তিনি হলেন আন্দোলনের অন্যতম মুখ অনিকেত মাহাতো । নিজের মুখে সে কথা স্বীকার করে নিলেন অনিকেত। এমনকী তিনি এও স্বীকার করেন, প্রকাশিত কথোপকথন আসলে তাঁদের আলোচনার একটি অংশ। তবে, এই ধরনের অডিও ক্লিপ প্রকাশ্যে এনেও আন্দোলন ভাঙা

মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি যাওয়ার আগে জুনিয়র ডাক্তারদের ‘কথা কাটাকাটির’ অডিয়ো ফাঁস কুণালের

অনেক আশা নিয়ে বৃষ্টি মাথায় নিয়ে কালীঘাটে গিয়েছিলেন আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসকরা। আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের কথায়, ‘সব শর্ত মানার’ পরও ভেস্তে যায় কালীঘাটের বৈঠক। এই পরিস্থিতিতে রবিবার সকালে বিস্ফোরক পোস্ট করলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। ‘ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগ উস্কে দিয়ে কুণাল ঘোষ পোস্ট করেন, “মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি যাওয়ার আগে ধরনামঞ্চে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকের অংশ। এটাও লাইভ হলে জনগণের বুঝতে

দাবি পূরণে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দিলেন আন্দোলনকারী চিকিৎসকেরা

গত মঙ্গলবার থেকে স্বাস্থ্য ভবনের সামনে ধর্নায় বসেছেন রাজ্যের জুনিয়র চিকিৎসকেরা। আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে বিচারের দাবিতে আন্দোলন করছেন তাঁরা। পালন করছেন কর্মবিরতি। আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিনিধিদের বৈঠকে ডেকেছিল রাজ্য সরকার। দু’ঘণ্টা ধরে মুখ্যমন্ত্রী নবান্নের সভাঘরে অপেক্ষা করছিলেন। জুনিয়র চিকিৎসকেরা আসেননি। নবান্নের বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার জন্য প্রশাসনিক ব্যর্থতাকেই দায়ী করলেন আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা। একই সঙ্গে এও

জুনিয়র ডাক্তারদের আজ সন্ধেতেই নবান্নে ডাক

১ দিন হয়ে গেলো, স্বাস্থ্য ভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান বিক্ষোভ চলছে। মঙ্গলবার দুপুর প্রায় ৩.৩০ থেকে স্বাস্থ্য ভবনের সামনে অবস্থানে বসেছিলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। মাঝখানে সন্ধেবেলা নবান্ন থেকে আলোচনায় আহ্বান জানিয়ে ইমেল পাঠানো হয়েছিল আন্দোলনরতদের। কিন্তু, সেই ইমেলের ভাষা ‘অপমানকর’ কারণ সেখানে ‘স্যার’ বলে সম্বোধন করা হয়েছে, সেখানে এতো মহিলা থাকা সত্ত্বেও তাদের address করা

বসিরহাট হাসপাতালের সামনে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু যুবকের

অসুস্থ অবস্থায় রাস্তার ধারে পড়ে থাকলেও ভবঘুরে যুবকের দিকে ফিরেও তাকাল কেউই। শেষমেশ চিকিৎসা না পেয়ে অজ্ঞাত পরিচয় ওই ভবঘুরের মৃত্যুর অভিযোগ।এমনই মর্মান্তিক ঘটনার সাক্ষী থাকল উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট। বসিরহাট পুরসভা ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইছামতি নদীর ঘাটের কাছে ৩৫ বছরের ওই ভবঘুরে যুবক শুয়েছিলেন। অসুস্থ অবস্থায় ছটফট করছিলেন। পথ অনেকেই তাঁকে ওই অবস্থায় দেখেছেন

আর জি কর প্রতিবাদে পুজো ভন্ড করার পরিকল্পনা বিজেপির

আর জি করের নির্যাতিতার মৃত্যু ঘিরে ‘ক্ষোভ’ বাঁচিয়ে রাখতে হবে পুজোর আবহেও। মানুষকে ভুলতে দেওয়া চলবে না পথ ও রাত দখলের কথা। এমনই ভাবনা নিয়ে পরবর্তী কর্মসূচি সাজাচ্ছে রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। এখনও পর্যন্ত কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না হলেও, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কোন পথে আন্দোলনকে নিয়ে যাওয়া যায়, তা নিয়ে সোমবার রাতেই বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপির রাজ্য কমিটির