Panchayet Electeion

পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর খরচও রাজ্যকে দেয়নি কেন্দ্র

আগামী লোকসভা নির্বাচন করাতে দেশের সব রাজ্যের তুলনায় সর্বাধিক ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করেছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু পঞ্চায়েত নির্বাচনে আসা কেন্দ্রীয় বাহিনী বাবদ টাকা এখনো বাংলাকে দেয়নি কেন্দ্রীয় বিজেপি সরকার। পঞ্চায়েত নির্বাচনে বাংলায় ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হয়েছিল, যার জন্য খরচ হয়েছিল ১৩৫ কোটি টাকা। সেই টাকা এখনও রাজ্যকে পাঠায়নি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দপ্তর।

পঞ্চায়েতে বিজেপির বৃদ্ধি ৭৬%

পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যে অনেকটাই সাফল্য মিলেছে বলে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে দাবি জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বিজেপি সূত্রে জানা যাচ্ছে, এই রাজ্যে ভোটে যেসব আইপিএস, আইএএস প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে শাসকদলকে সাহায্য করেছে, তাদের তালিকাও অমিত শাহকে দিয়েছেন সুকান্ত। যেখানে অনেকগুলি জেলার পুলিশ সুপার এবং জেলাশাসকের নাম থাকলেও সেই তালিকা গোপনই রাখতে চাইছে রাজ্য

বিভ্রাট রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে

হাই ভোল্টেজ পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন বিপত্তি বাংলার রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট। আপডেট হওয়া তো দূর, খোলাই যাচ্ছেনা রাজ্য নির্বাচনের কমিশনের ওয়েবসাইট। সকাল থেকেই শ্লথ গতি থাকার পর থেকে একেবারেই বন্ধ হয়ে যায় ওয়েবসাইট। বিভিন্ন জায়গা থেকেই একই খবর পাওয়া যাচ্ছে। http://pgms.wbsec.org/ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বাংলার সর্বত্র থেকে ফল সংক্রান্ত তথ্য পাচ্ছেন কমিশনের আধিকারিকরা। যদিও বাইরে থেকে

কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে চিঠি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

৮ জুলাই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন। বাকি আর মাত্র ১১ দিন। কিন্তু এখনও জট কাটল না বাহিনী নিয়ে। ৩১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। কিন্তু আরও ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে জানানো হয়নি কোনও সিদ্ধান্ত। এর মধ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে এবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে (State Election Commission) পাল্টা চিঠি দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তাতে

হিন্দু এলাকাতেও প্রার্থী দেয়নি বঙ্গ বিজেপি

৩০ শতাংশ সংখ্যালঘু এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে সমস্ত শক্তি ৭০ শতাংশ সংখ্যাগুরু এলাকায় লাগানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল বঙ্গ বিজেপিকে। কিন্তু কোথায় কি? বহু হিন্দু বুথে প্রার্থীই দিতে পারল না পদ্ম শিবির। এর মধ্যে যেমন রয়েছে শুভেন্দু অধিকারীর বিধানসভা এলাকা নন্দীগ্রাম, দিলীপ ঘোষের নিজের বুথ গোপীবল্লভপুর, তেমনই রয়েছে সৌমিত্র খানের সংসদীয় এলাকা বিষ্ণুপুর। স্বভাবতই এতে ক্ষুব্ধ

পঞ্চায়েতের কটি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতলেন প্রার্থীরা?

এবছর ২২টি জেলার মোটি ৬৩২২৯টি আসনের মধ্যে ৬২৩৮টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন প্রার্থীরা। ৯৭৩০টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৭৫৯টি পঞ্চায়েতে প্রয়োজন হবে না কোনো নির্বাচনের। ৯২৮টি জেলা পরিষদের মধ্যে ৮টি জেলা পরিষদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন। বীরভূমের ২,৮৫৯টি গ্রাম পঞ্চায়েত আসনের মধ্যে ৮৯৩টি, পঞ্চায়েত সমিতির ৪৯০টি আসনের মধ্যে ১২৮টি, জেলা পরিষদের ৫২টি আসনের মধ্যে

২৪ ঘণ্টার মধ্যে সব জেলায় পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী: কমিশনকে নির্দেশ হাইকোর্টের

২০১৩ সালের চেয়ে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করতে হবে, কমিশনকে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ২০১৩ সালে ৫ দফায় ৮২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত ভোট হয়েছিল। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সব জেলার জন্য পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী দিতে হবে।শুভেন্দু অধিকারী করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনকে তীব্র ভর্ৎসনা কলকাতা হাইকোর্টের। কোর্টের নির্দেশ পালন করতে না পারলে পদ

রাজ্য পুলিশের ‘বিশেষ’ বাহিনী নামাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচন করতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েই, এমনই রায় দিয়েছে শীর্ষ আদালত। এরপরই রাজ্য নির্বাচন কমিশন প্রতি জেলার জন্য এক কোম্পানি করে বাহিনী চেয়েছে কেন্দ্রের কাছে। ১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানের সংখ্যা থাকে ৮০ থেকে ১০০ জন। সূত্রের খবর, একজন কেন্দ্রীয় বাহিনীর দায়িত্বে থাকতে পারে ২৮ টি বুথ ! আর রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট হতে

কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েই পঞ্চায়েত ভোট: সুপ্রিম কোর্ট

বহাল রইল কলকাতা হাই কোর্টের রায়। আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election 2023) সব জেলায় মোতায়েন থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এমনই রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। আজ সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি হল বিচারপতি বিভি নাগরত্ন এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের ডিভিশন বেঞ্চে। বিচারপতি নাগরত্ন বলেন, ‘‘আপনারা পাঁচ রাজ্য থেকে পুলিশ চেয়েছেন। আর হাই কোর্ট কেন্দ্রীয় বাহিনী

পঞ্চায়েতে হিংসা রুখতে রাজভবনে খোলা হল পিস রুম

ভাঙ্গর, ক্যানিংয়ের ভোট হিংসা কবলিত অঞ্চল থেকে ঘুরে এসেছে রাজ্যপাল। কথা বলেছেন স্থানীয় মানুষের সঙ্গে। কথা দিয়েছিলেন যে তিনি কড়া পদক্ষেপ নেবেন। তারই প্রথম পদক্ষেপ স্বরূপ রাজভবনে কন্ট্রোল রুম খুললেন সিভি আনন্দ বোস। ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে এই কন্ট্রোল রুম। পঞ্চায়েত ভোট সংক্রান্ত ব্যাপারে কোনও অভিযোগ থাকলে এখানে অভিযোগ জানাতে পারবেন সাধারণ মানুষ। যেসকল অভিযোগ