one country one vote

‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর পথে রয়েছে কী কী ‘কাঁটা’?

কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় পাশ হয়ে গিয়েছে ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ প্রস্তাব। সব ঠিক থাকলে সংসদের আসন্ন শীতকালীন অধিবেশনেই পেশ হবে এক দেশ-এক নির্বাচন বিল। কিন্তু লোকসভায় পেশ হলেও পাশ হওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে। আবার আইন পাশ হলেও সেই আইন কার্যকর করা নিয়েও বহু জটিলতা রয়েছে।প্রথমত, এক দেশ এক নির্বাচন কার্যকর করতে হলে সংবিধানের পাঁচটি ধারা সংশোধন

এক দেশ, এক নির্বাচন বিল আনতে তৎপর কেন্দ্র

এনডিএ সরকারের চলতি মেয়াদকালেই ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ কার্যকর হবে, পিটিআই সূত্রে সামনে এসেছে এই খবর।ইতিমধ্যে এই বিষয়ে তৎপরতা শুরু করেছে কেন্দ্র। যদিও বিগত লোকসভা ভোটে দুর্বল হয়েছে বিজেপি। সরকারে গুরুত্ব বেড়েছে এনডিএ জোটের। তথাপি জোট শরিকদের সঙ্গে নিয়েই ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ কার্যকর হতে চলেছে বলে খবর।‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ ব্যবস্থা চালু করার বিষয়ে

আগামী লোকসভাতেই এক দেশ এক ভোট? কি জানালেন অমিত শাহ

এক বেসরকারি সংবাদসংস্থার সাক্ষাৎকারে “এক দেশ এক নির্বাচন” নিয়ে মুখ খুলেছেন বিজেপির প্রাক্তণ সর্বভারতীয় সভাপতি ও বিদায়ী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি জানিয়েছেন যে, তৃতীয় মোদি সরকার গঠন হলে প্রশাসন প্রচেষ্ট থাকবে ২০২৯ সালের মধ্যে এক দেশ এক নির্বাচন করানোর। সাক্ষাৎকারে অমিত শাহ বলেন, “এক দেশে এক নির্বাচনের ভাবনা নতুন নয়। এই দেশে দুই দশক

‘এক দেশ, এক ভোট’ নিয়ে আপত্তি

দেশের লোকসভা ও বিধানসভার স্পিকারদের নিয়ে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় মুম্বইয়ে। সেখানে অন্য বিষয়ের সঙ্গে প্রস্তাব হিসেবে বলা হয়, ‘সম্মেলনে স্থির হয়েছে, ‘দেশের সব প্রিসাইডিং অফিসারেরা (স্পিকার) ‘ওয়ান নেশন, ওয়ান লেজিসলেটিভ প্ল্যাটফর্ম’ কাযর্কর করার ক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা নেবেন। এবং জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে মত বিনিময়ের লক্ষ্যেই তা করা হবে।’ তখনই রাজ্য বিধানসভার স্পিকার বিমান