Modi Government

ভোটের পরই হঠাৎ কল্পতরু মোদী

কথায় আছে ঠেলায় না পড়লে বেড়াল গাছে ওঠে না। এখন এমনই অবস্থা মোদির। কে বলবে, একসময়ে কর্পোরেট ফান্ডিংয়ে পুষ্ট হয়ে ক্ষমতার দম্ভে কৃষক বিরোধী বিল এনেছিলেন এই স্বঘোষিত অবতার। ৪০০ পারের ঘোষণা করে শেষ পর্যন্ত সঙ্গী জুটিয়ে কোনোরকমে পগার পার করতে হয়েছে। তাই শেষ পর্যন্ত কৃষক কল্যাণে ব্রতী হয়েছেন যশস্বী। যদিও এমন সব শর্ত রেখেছেন

‘রাজনৈতিক দল নয়, মোদীর কাছে বড় চ্যালেঞ্জ মানুষ’, বললেন প্রশান্ত কিশোর

মোদী অপরাজেয় নয়। কোনও রাজনৈতিক দল কিংবা নেতা মোদীকে চ্যালেঞ্জ জানাক বা না জানাক, মানুষ তাঁকে চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিয়েছে। প্রশান্ত কিশোরের মতে, নরেন্দ্র মোদীকে কেউ হারাতে পারবে না, এ কথা আর মানুষ বিশ্বাস করছে না। অন্ধ্রপ্রদেশের একটি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে পিকে আরও বলেন, বিরোধী দলগুলি দুর্বল হতে পারে। কিন্তু, সরকার বিরোধী হাওয়া

দ্বিতীয় দফায় আরো পিছিয়ে বিজেপি? চিন্তায় গেরুয়া শিবির

প্রথম দফায় একধাক্কায় অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছিল বিজেপি। দ্বিতীয় দফার নির্বাচন কপালে চিন্তার ভাঁজ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে পদ্ম নেতাদের। মানুষের ভোট দেওয়ার স্পৃহা চিন্তায় ফেলে দিয়েছে নরেন্দ্র মোদিদের। ১০ বছরের “বিকাশ”এর পরেও “মুসলিম, মঙ্গলসূত্র” জুজু দেখাতে হচ্ছে বিজেপিকে। উত্তরপ্রদেশ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্র, যেখানে বিজেপির শাসন, সেখানে গড়ে ৪-৫% মানুষ কম ভোট দিচ্ছেন। মোদ্দা কথা, নরেন্দ্র

খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে ফাঁপরে বিজেপি

গম, আটা, চিনি, দুধ, ডাল, আলু, টম্যাটো, পেঁয়াজের দাম এখন আকাশছোঁয়া। চামড়ার সাথে সাথে এখন পকেটও পুড়ছে সাধারণ মানুষের। দাম কমাতে অপারগ কেন্দ্রীয় মোদি সরকার। এতেই ভোটের সময় বেজায় চাপে বিজেপি। এখনো পর্যন্ত দুই দফায় ভোট হয়েছে মাত্র ১৯০ আসনে। আগামী পাঁচ দফায় হবে ৩৫৩ আসনের ভাগ্য পরীক্ষা। সাধারণ মানুষের হেঁশেলে যদি নিত্যদিন মূল্যবৃদ্ধির আগুন

মোদির ভোট-বার্তা বিদেশিদের হোয়াটসঅ্যাপেও

সম্প্রতি ‘বিকশিত ভারত সম্পর্ক’ থেকে ইতিমধ্যেই একটি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট থেকে মোদির আত্মপ্রচারের বার্তা পেয়েছেন বহু দেশবাসী। সেই বার্তায় রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তরফে লেখা একটি চিঠি। যেখানে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের প্রেক্ষিতে জনগণের প্রতিক্রিয়া চাওয়া হচ্ছে। চিঠিতে লেখা আছে, ‘সাধারণ মানুষের জীবনে যে পরিবর্তন ঘটেছে, তা গত ১০ বছরে আমাদের সরকারের বড় কৃতিত্ব। সরকারের আন্তরিক

মন্দিরে মোদির নিয়ন্ত্রণ চলবে না, হুঁশিয়ারি সঙ্ঘ পরিবারের

মন্দিরের বিষয়ে সঙ্ঘ পরিবারের চালেঞ্জের মুখে নরেন্দ্র মোদি। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বলেছে দেশের সমস্ত মন্দির, মঠ, মিশন, আশ্রমে মোদির তথা সরকারের নিয়ন্ত্রণ চলবে না। ধর্মীয় উপাসনাস্থলে সরকারি হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে। আগামী ২৪ থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যায় বসছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সর্বভারতীয় বৈঠক। সেখানেই মন্দির-মঠে সরকারের দখলদারি বন্ধ করতে প্রস্তাব পাশ হতে পারে। বিশ্ব হিন্দু

মোদির ‘তপস্যার’ ফরমান পালন করতে হবে বণিকমহলকেও

আগামী ২২শে জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দিরে রামলাল্লার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা। তার আগে নাকি কঠোর তপস্যায় বসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার তিনি ফতোয়া দিলেন যে তিনি একা না, দেশের বণিক সমাজকেও তাঁর সঙ্গে বসতে হবে ‘তপস্যায়’। কনফেডারেশন অব অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্সের পক্ষ থেকে মোট ১২ দফা নিয়ম মেনে চলতে বলা হয়েছে সদস্যদের। একপ্রকার ফতোয়া জারি করেছে

২০ ডিসেম্বর দিল্লিতে মমতা মোদী বৈঠক

বাংলার বঞ্চনা নিয়ে বৈঠকের জন্য অবশেষে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সময় দিলেন নরেন্দ্র মোদী। নবান্ন সূত্রে খব, আগামী ২০ ডিসেম্বর এই বঠক হবে দিল্লিতে। উল্লেখ্য, আগামী ১৯ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দিল্লিতে বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র বৈঠক ডেকেছে কংগ্রেস। তৃণমূল সূত্রে খবর, ওই বৈঠকে যোগ দিতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল সূত্রে খবর আগামী ১৭ থেকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত