Metro Railway Kolkata

বছরের শেষেই কবি সুভাষ থেকে বেলেঘাটা মেট্রো

এবছরের ডিসেম্বর মাসেই চালু হয়ে যেতে পারে কবি সুভাষ থেকে বেলেঘাটা পর্যন্ত মেট্রো পরিষেবা। নিউ গড়িয়ায় কবি সুভাষ স্টেশন থেকে এয়ারপোর্ট এলাকায় জয় হিন্দ স্টেশন পর্যন্ত মেট্রোর কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরেই কবি সুভাষ থেকে বেলেঘাটা মেট্রো চালু করা সম্ভব হলে, আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৪-এর জুন মাসে সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত এবং ২০২৪-এর শেষে

লন্ডন, মস্কো, বার্লিনের সাথে পাল্লা দেবে কলকাতা মেট্রো

মেট্রো রেলের সময়জ্ঞানহীনতায় রোজ ভুগতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। বর্তমানে কলকাতায় ১০-১২ মিনিটের ব্যবধানে চলছে মেট্রো। কিন্তু এবার পরিষেবা উন্নত করার সুর শোনা গেলো কর্তৃপক্ষের কণ্ঠে। পরিষেবা শুরুর প্রায় ৩৮ বছর পর উত্তর – দক্ষিণ মেট্রোর পরিকাঠামোয় বদল এনে আড়াই মিনিট অন্তর মেট্রো চালানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এজন্য ইস্পাতের থার্ড রেল পাল্টে অ্যালুমিনিয়ামের থার্ড রেল বসাতে

হাওড়া ময়দান স্টেশনে বসছে ‘এএফসি-পিসি’ গেট

গঙ্গার নীচ দিয়ে ছুটবে মেট্রো, যা শহরবাসীর কাছে বড় প্রাপ্তি। মেট্রো সূত্রে খবর, হাওড়া ময়দান-এসপ্ল্যানেড রুটে অধিকাংশ স্টেশন তৈরির কাজ প্রায় সম্পূর্ণ। এই মুহূর্তে বৈদ্যুতিক কাজ, সৌন্দর্যায়নের কাজ চলছে জোরদকমে। তবে এর সঙ্গে বাড়তি পাওনা অত্যাধুনিক গেট। বসানো হচ্ছে ‘এএফসি-পিসি’ গেট। এই গেটগুলি দিয়ে প্রতি মিনিটে ৪৫ জন যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন। এছাড়া মেট্রোর টোকেন

বাড়ছে মেট্রো যাত্রার খরচ

মূল্যবৃদ্ধিতে নাজেহাল মধ্যবিত্ত। এরই মাঝে দাম বাড়ছে মেট্রো স্মার্ট কার্ডের। আগামী বৃহস্পতিবার থেকে বাড়ছে স্মার্ট কার্ডের দাম। কার্ডের ঘাটতি এবং যাত্রীদের সঠিক ভাড়া নেওয়ার ক্ষেত্রে অক্ষমতার কারণে, এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। স্মার্ট কার্ডের ন্যূনতম মূল্য ৩০ টাকা বাড়ছে। বর্তমান দাম ১২০ টাকা। ১ জুন থেকে এই দাম বেড়ে হবে ১৫০ টাকা । স্মার্ট

জানেন কি ১০০ বছর আগে মেট্রো রেল প্রকল্প অসম্পূর্ণ রয়ে গিয়েছিল?

কিন্তু জানেন কি ১৯২১ সালেই মেট্রো রেলের এই পরিকল্পনা হয় কলকাতায় এপারে বাগমারি থেকে ওপারে হাওড়ার শালকিয়া পর্যন্ত ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করা হয়েছিলদায়িত্বে ছিলেন টিউব রেলের অন্যতম বিশেষজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার হার্লে হিউ ডালরিম্পল হে ‘ক্যালকাটা কমিউনিকেশন কমিটি’-র রিপোর্টকে মান্যতা দেয় তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের রেল দপ্তর। বাজেটও করা হয়ে গিয়েছিল, সাড়ে চার বছরে এই পুরো কাজটা সম্পূর্ণ