manipur violence

কেন্দ্রের ডাকে দিল্লিতে আলোচনায় বসবেন মণিপুরের মেইতেই, কুকি ও নাগা সদস্যেরা

এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা সংঘর্ষের আবহে প্রথমবারের মতো শান্তি আলোচনায় বসতে চলেছেন মণিপুরের মেইতেই, কুকি এবং নাগা বিধায়কেরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের উদ্যোগেই এটা সম্ভপর হয়েছে। মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে এই যৌথ বৈঠক হবে বলে জানা গিয়েছে।তিন নাগা বিধায়ক এই যৌথ বৈঠকে অংশ নেবেন, আওয়াংবাউ নিউমাই, এল ডিখো এবং রাম মুইভা। এনারা এনডিএ-র শরিক নাগা পিপল্‌স

ফের উত্তপ্ত মণিপুর, রাজ্যপাল-বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং

মণিপুর ফের রক্তাক্ত। উত্তর-পূর্ব ভারতের এই গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে ফের হিংসার আগুন জ্বলতে শুরু করল। কুকি সম্প্রদায়ের সন্দেহভাজন জঙ্গিরা রাজ্যজুড়ে ড্রোন, রকেট হামলা চালাচ্ছে। ইতিমধ্যেই বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে নিরাপত্তারক্ষীও রয়েছেন। মেইতি ও কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে যে গৃহযুদ্ধ ২০২৩ সালে ৩ মে শুরু হয়েছিল, তা এখনও চলছে। বলা যেত পারে, আরও ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে।

মণিপুর নিয়ে মৌনব্রত ভাঙলেন মোদী

অবশেষে ১ বছর ২ মাস পর (৩রা জুলাই, ২০২৪) সংসদে মণিপুর নিয়ে মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গত ২রা জুলাই মঙ্গলবার লোকসভায় রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ জানানোর ২ ঘন্টার বেশি জবাবী ভাষণে মণিপুর নিয়ে একটি শব্দও খরচ করেননি প্রধানমন্ত্রী। বিরোধীরা বারবার স্লোগান তুলেও কোন লাভ হয়নি। এই নিয়ে সমাজমাধ্যম প্রচুর সমালোচনার পর অবশেষে গতকাল রাজ্যসভায় নিজের ভাষণে

আবার হিংসা শুরু মণিপুরে

কেন্দ্রীয় সরকার চুপ। প্রধানমন্ত্রী মুখে কুলুপ এঁটেছেন। প্রধানমন্ত্রীকে সংসদে কথা বলানোর জন্য অনাস্থা প্রস্তাব আনতে হয়েছে ইন্ডিয়া জোটকে। এর মধ্যেই আবারো হিংসা শুরু হয়ে গেলো মণিপুরে। রাজ্যের বিষ্ণুপুর জেলার কোয়াকতা এলাকায় নতুন করে গুলির লড়াই বাধে, এবং আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় ঘরবাড়িতেও। পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, কয়েকজন নিরাপত্তা বেষ্টনীর ঘেরাটোপ টপকে এই এলাকায় ঢুকে পড়ে

দিল্লি বিলের আলোচনাতেই মোদী সরকারের মুখোশ খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা বিরোধীদের

রাজ্যসভায় মণিপুর বিষয় আলোচনা করা যাচ্ছেনা। কারণ শাসকপক্ষের চেঁচামেচি ও অসংসদসুলভ আচরণ। সেই অচলাবস্থা কাটাতে একটি মধ্যপন্থা অবলম্বনের উপদেশ দেয় বিরোধী ইন্ডিয়া জোট। সেই উপদেশ একপ্রকার মেনে নিয়ে আলোচনা শুরু করতে চাইছে মোদি সরকার। বিরোধীরা যখন দিনের পর দিন ধরে ২৬৭ ধারার আওতায় ইমার্জেন্সী আলোচনা চাইছে, সরকারপক্ষ বলছে ১৭৬ ধারার আওতায় কম গুরুত্বের আলোচনা করা

অশান্ত মণিপুর ছেড়ে অন্য রাজ্যে ফুটবলাররা

এই বছর মার্চ মাসে ভারতের ফুটবল দলের খেলা দেখতে মণিপুরের স্টেডিয়ামে ২৫ থেকে ৩০ হাজার দর্শক হয়েছিল। ভারতের সেই দলে খেলেছিলেন মণিপুরের সাত জন ফুটবলার। কিন্তু বিগত কয়েক মাসে অশান্ত মণিপুরের অবস্থা দেখে সেই রাজ্যে থাকতে চান না সেখানকার ফুটবলারেরা। অন্য রাজ্যের হয়ে খেলতে চান তারা। নিজেদের গ্রাম বাঁচানোর জন্য মণিপুরের অনেক ফুটবলার এবং কর্মকর্তা

মণিপুরের রাজ্যপালকে স্মারকলিপি জমা দিল টিম INDIA

গতকালই মণিপুরে পৌঁছেছেন ১৬টি বিরোধী দলের ২১ জন সাংসদ। আজ তাঁরা রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেন। তারপর সাংবাদিকদের মাধ্যমে কেন্দ্রের উদ্দেশে INDIA বার্তা দেয়, ‘আমাদের অনাস্থা প্রস্তাব মেনে নিয়ে আলোচনায় বসুন প্রধানমন্ত্রী, পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে এবং এটি জাতীয় নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগজনক।’ উল্লেখ্য, গত ৩ মে থেকে জ্বলছে মণিপুর। মাঝে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলেও, পুরোপুরি স্বাভাবিক