Kolkata Police

লালবাজারে কর্তাদের ডিপিতে ‘সত্যমেব জয়তে’

কলকাতার আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় কলকাতা পুলিশ ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করেছিল সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রাইকে। মাত্র ৯৬ ঘণ্টা তদন্ত করার সুযোগ পেয়েছিল কলকাতা পুলিশ। তারপর কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে আর জি করে ধর্ষণ ও খুনের তদন্তভার যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের হাতে। তবুও সোশ্যাল মিডিয়ার গত

এবারও চতুর্থী থেকেই পথে নামছে কলকাতা পুলিশ

এবারে দুর্গাপুজোয় রেকর্ড সংখ্যক পুলিশ বাহিনী রাস্তায় নামাচ্ছে লালবাজার। বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে ট্র্যাফিক ব্যবস্থার উপর৷ পরিস্থিতি সামাল দিতে থাকতে পারে ড্রোন৷ আরজি কর-কাণ্ডের জেরে শহরজুড়ে প্রতিবাদের আবহে পুজোয় শান্তি-শৃঙ্খলা যাতে বিঘ্নিত না-হয়, তা নিশ্চিত করতে তৎপর নগরপাল মনোজ ভার্মা৷প্রতিটি থানার সঙ্গে যুক্ত রাখা হচ্ছে দুটি করে এইচআরএফএস অর্থাৎ হেভি রেডিয়ো ফ্লাইং স্কোয়াডের বিশেষ ইউনিটকে।

নাগরিক সুরক্ষায় একগুচ্ছ হেল্পলাইন নম্বর চালু করল কলকাতা পুলিশ

বিপদের সময় নাগরিকদের সহায়তায় কলকাতা পুলিশের ১০০ ডায়াল নম্বর বরাবরই সক্রিয় ছিল। তবে এবার নাগরিক সুরক্ষায় আরও একগুচ্ছ হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে কলকাতা পুলিশ।এক সরকারি বিবৃতিতে কলকাতা পুলিশের তরফে সব থানাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, নতুন হেল্পলাইন নম্বরগুলির ব্যাপক প্রচার করতে হবে। সেইসঙ্গে থানাগুলিকে সচেতনতা ক্যাম্প আয়োজনেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুধু নিরাপত্তা নয়, হাসপাতাল সংক্রান্ত অভিযোগ,

আজ লালবাজার অভিযান বামেদের

আর জি কর ইস্যুতে এবার নতুন উদ্যমে আন্দোলনে নামছে রাজ্য বামফ্রন্ট। আগামী সপ্তাহে বামফ্রন্টের তরফে ডাক দেওয়া হয়েছে লালবাজার অভিযানের। সেইসঙ্গে রাস্তায় বসে প্রতিবাদ কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বামফ্রন্টের বৈঠকে। শুক্রবার বৈঠকের পর এই সকল নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন আলিমুদ্দিন স্ট্রিটের কমরেডরা। জুনিয়র চিকিৎসকদের তরফ থেকে ‘অভয়া ক্লিনিক’ চালু করেছেন তাঁরা। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে নিখরচায়

রাজ্যপালের নালিশের জের, কলকাতার পুলিশ কমিশনারের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের দফতরকে কালিমালিপ্ত করার অভিযোগে কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল এবং এক ডেপুটি পুলিশ কমিশনারের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের ব্যবস্থা নিচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। চিঠির প্রতিলিপি ৪ জুলাই রাজ্য সরকারকে পাঠানো হয়েছে। ২০২৪ সালের এপ্রিল-মে মাসে রাজভবনে কর্মরত অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকদের বিরুদ্ধে এক মহিলা কর্মীর মনগড়া অভিযোগ প্রচার ও উৎসাহিত করার অভিযোগও তুলেছেন

মণ্ডপে ভিড়ের লাইভ টেলিকাস্ট কলকাতা পুলিশের

পুজোয় ঠাকুর দেখতে বেরোনো মানুষের উপকারের লক্ষ্যে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন এবং কলকাতা পুলিশ। প্রতিবছর নতুন কোনো পদক্ষেপ নিয়ে ঠাকুর দেখাকে আরো সহজ এবং সুষম করে তোলার লক্ষ্যেই থাকে পুলিশ। এবারের দুর্গাপুুজোয় ভিড় সামলানোর জন্য নানা পন্থা নিয়েছে কলকাতা পুলিশ। একইসঙ্গে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে মানুষকে যাতে সমস্যায় পড়তে না হয়, তার জন্যও উপায়ের ব্যবস্থা

পুজোয় কড়া নির্দেশিকার পথে পুলিশ প্রশাসন

প্রতিবারের মতন এবারও পুজোয় নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন থাকছে প্রচুর সংখ্যক পুলিশ। তবে পুলিশ যাতে ভালোভাবে ডিউটি পালন করতে পারে সেকথা মাথায় রেখে বেশকিছু নির্দেশিকা জারি করেছে লালবাজার। খুব প্রয়োজন ছাড়া মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীরা পিঠে ব্যাগ নিয়ে ডিউটি করা যাবে না ছোট পুজোগুলিতে প্রয়োজনে পুলিশ মোতায়েন করতে পারেন ডিসি। সকাল থেকে

প্রতিমা বিসর্জন নিয়ে প্রস্তুতি শুরু

মা আসতে আর মাত্র ১ মাসের কিছু বেশি সময় বাকি। পুজো সংক্রান্ত প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে প্রশাসন। প্রতি বছর বিসর্জনের সময় কোনো না কোনো সমস্যা দেখা যায়। তাই এবার আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে প্রশাসন। ২৪ অক্টোবর বিজয়া দশমী, তারপর আরও দু’দিন প্রতিমা বিসর্জন করা যাবে বলে জানা যাচ্ছে প্রশাসনের তরফে। এই নিয়ে প্রশাসনের

এসি হেলমেট পাচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ

গরমের দাবদাহের মধ্যে রোদে, জলে পুড়ে কাজ করতে হয় ট্রাফিক পুলিশকর্মীদের। তাই এবার পুলিশকর্মীদের শীততাপ নিয়ন্ত্রিত বা এসি হেলমেট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলার সরকার। এই এসি হেলমেটের ঠান্ডা করার যন্ত্র চলে ব্যাটারিতে। সেটি এক বার চার্জ দিলে প্রায় আট ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করে। দূষণ থেকেও বাঁচবেন পুলিশকর্মীরা। তবে আগে এগুলো পরীক্ষানিরীক্ষা করা হবে, তারপর সফলতা

দুর্গাপুজোর প্রস্তুতি শুরু কলকাতা পুলিশের

এটা অগস্ট মাস, মাঝে সেপ্টেম্বর মাস কাটলেই পড়বে অক্টোবর। অর্থাৎ মা আসছেন। দুর্গাপুজোর ঢাকে কাঠি পড়বে। এখনই খুঁটিপুজো সেরে ফেলেছে বহু পুজো কমিটি। বিগ বাজেটের পুজোগুলির প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গিয়েছে। এবছর ভিড় আরও বাড়বে বলে মনে করছে কলকাতা পুলিশ। তাই আগাম ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করেছে লালবাজার। একদিকে আইনশৃঙ্খলায় যেমন নজর দিতে হবে ঠিক তেমনই যানজট