GDP

জিডিপি নিয়ে দেওয়া সরকারের তথ্য সঠিক নয়: রঘুরাম রাজন

আবারও কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন আরবিআই-এর প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজন। এবার তার বক্তব্য দেশের জিডিপিও নাকি হু হু করে বাড়ছে। অথচ, কেন্দ্রের বিজেপি সরকার একাধিকবার দাবি করেছে, ভারত তৃতীয় অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে। নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির কেলগ বিজনেস স্কুলের এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে তিনি বলেন, ২০৪৭ সালের মধ্যে দেশের অর্থনীতির উন্নয়ন ঘটাতে গেলে

৭.২% নয়! ভারতের GDP বৃদ্ধির হার ৪ শতাংশেরও কম

দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার নিয়ে কেন্দ্র সরকারের দাবি নাকচ করে দিলেন বিজেপিরই প্রাক্তন সাংসদ সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। তাঁর দাবি, কেন্দ্র সরকার গত আর্থিক বছরে ৭.২% হারে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির যে দাবি করছে, সেটা আসলে ভ্রান্ত। করোনা পর্বের লোকসানের হিসাব বাদ দিয়ে গণনা করলে সেটা ৪ শতাংশেরও নিচে নেমে আসবে। সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর বক্তব্য, করোনা পর্বে ভারতের অর্থনীতি পিছিয়ে

২০২২-২৩ অর্থবর্ষে জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭.২%

অতিমারি এবং ইউক্রেন যুদ্ধে অনিশ্চিত হয়ে পড়া বিশ্ব অর্থনীতিতে ব্যতিক্রমী ভারত। এই অনিশ্চয়তার পরিস্থিতিতে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ ছুঁতে পারবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছিল। বুধবার প্রকাশিত সরকারি রিপোর্টে দেখা গেল জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭.২ শতাংশ। জাতীয় পরিসংখ্যান দফতর পূর্বাভাস দিয়েছিল ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ হতে

রেপো রেট বাড়িয়ে জিডিপি বৃদ্ধির ঘোষণা RBI এর

আজ ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। তাদের অনুমান, এই অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি বদ্ধির পূর্বাভাস ৬.৪ শতাংশ। পাশাপাশি রেপো রেটও বাড়িয়ে দিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এবছরে প্রথমবার রেপো রেট বাড়ানোর কথা ঘোষণা করল আরবিআই। এক ধাক্কায় ২৫ বেসিস পয়েন্ট রোপোরেট বাড়িয়েছে আরবিআই। ফলে রেপো রেট এখন ৬.৫০ শতাংশ। রেপো রেট বৃদ্ধির ফলে

ইউনিয়ন বাজেট ২০২৩-২০২৪

আজ সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের জন্য বাজেট পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। আয়করে ছাড় কিন্তু বেকারত্ব বা চাকরি নিয়ে কোনো ঘোষণা নয়। সিগারেটের দাম বাড়ালেও ফিসকাল ডেফিসিট কমানোর কোনো উদ্যোগ চোখে না পড়া। সবমিলিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া এসেছে এই বছরের কেন্দ্রীয় বাজেট নিয়ে। একনজরে দেখে নিন এবছরের বাজেট: বিশ্বের দশম থেকে পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হয়েছে ভারত

আদানি ডোবাচ্ছে ভারতকেও

আদানির শেয়ারে রেকর্ড পতনের প্রভাব পড়লো ভারতবর্ষের অর্থনীতিতেও। বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির তকমা খোয়াল ভারত। বিশ্বের নিরিখে ভারত এখন ছয় নম্বরে রয়েছে। সপ্তম স্থানে থাকা ব্রিটেনের সঙ্গে ভারতের ব্যবধান মাত্র ১০ হাজার কোটি ডলার। ব্লুমবার্গের একটি সমীক্ষায় বলা হয়েছে, আগামী কয়েকদিনে ভারতের অবস্থান আরও নীচের দিকে নামতে পারে।  ভারতকে টপকে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসাবে

ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির হার আরও কমবে, আশঙ্কা বিশ্বব্যাঙ্কের

করোনা সংক্রমণ, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এসবের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে মূল্যবৃদ্ধিতে।আর এই পরিস্থিতিতে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধিতে তেমন কোন ইতিবাচক সম্ভাবনা দেখছে না বিশ্বব্যাঙ্ক। গত অর্থবর্ষে (২০২১-২২) ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির হার ছিল ৮.৭ শতাংশ।ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ডের বার্ষিক বৈঠকের আগে বিশ্বব্যাঙ্কের পূর্বাভাস, চলতি অর্থবর্ষ ২০২২-২৩-এ ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে ৬.৫ শতাংশ হতে পারে।