flood

বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ

আবারও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ায় প্লাবন পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানেই দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি কেন্দ্রকে ফের একবার তুলোধনা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। “DVC-র জল ধারণ ক্ষমতা ৩৬ পার্সেন্ট এসেছে। বারবার অন্য রাজ্যের ছাড়া জলে বাংলা ডুবছে। বাংলায় জল ছেড়ে ঝাড়খণ্ডকে রক্ষা করছে।” মুখ্যমন্ত্রীর নিশানায় কেন্দ্রীয় সরকার।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

‘ম্যান মেড বন্যা’: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

গত কয়েকদিনে নিম্নচাপের বৃষ্টি তার সাথে জল ছেড়েছে ডিভিসি, সবমিলিয়ে বাংলার বেশকিছু জেলা বন্যা কবলিত। একাধিক জায়গায় বন্যা পরিস্থিতি। আজ হুগলির বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুরশুড়ার একটি সেতুতে দাঁড়িয়ে প্লাবন দেখে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তিনি। তার অভিযোগ ‘‘পরিকল্পিতভাবে বাংলাকে ডুবিয়েছে, এটা ম্যান মেড।’’কি বললেন মুখ্যমন্ত্রী:কেন্দ্রের অসহযোগিতা এবং উদাসীনতায় বাংলায়

বিপুল পরিমাণ জল ছাড়ল ডিভিসি! পুজোর আগেই বন্যার আশঙ্কা

দিন কয়েকের টানা বৃষ্টিতে রাজ্যের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত। অবিরাম বৃষ্টিতে ঘন্টায় ঘন্টায় বাড়ছে নদীগুলির জলস্তর। কংসাবতী, শিলাবতী, রূপনারায়ণ— কোথাও বইছে বিপদসীমার উপরে, কোথাও বিপদসীমা ছুঁইছুঁই। ইতিমধ্যে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল-সহ বেশ কিছু এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি হয়েছে। কেশপুরেও প্লাবনের আশঙ্কা রয়েছে।বীরভূমের কঙ্কালিতলা, তারাপীঠ প্রায় জলের নিচে। মঙ্গলবার সকাল থেকে আবহাওয়ার উন্নতি হলেও জলযন্ত্রণা থেকে মুক্তি নেই ঝাড়খণ্ড

বাংলার একাধিক জেলায় বন্যার আশঙ্কা

পরপর দু’দিন এক লক্ষ কিউসেক করে জল ছেড়েছে ডিভিসি। আর এতেই বাংলার একাধিক জেলায় তৈরি হয়েছে বন্যার আশঙ্কা। বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম জেলার বহু অঞ্চল প্লাবিত হয়ে যেতে পারে এই জল ছাড়ার জন্য। মাইথন ও পাঞ্চেত থেকে ১ লক্ষ ১০ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। হাওড়া, হুগলী জেলাতেও তৈরি হচ্ছে বন্যার আশঙ্কা। ইতিমধ্যেই অপেক্ষাকৃত নিচু