cyclone DANA

ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের

আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, যেকোনও ঘূর্ণিঝড় ল্যান্ডফলের পর আশেপাশের প্রায় ২০০ কিমি এলাকায় তার প্রভাব থাকে। তারই জেরে শনিবার থেকে আগামী বুধবার পর্যন্ত রাজ্যের একাধিক জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে ঝড়-বৃষ্টি হবে। শনিবার সকালে রোদের দেখা পাওয়া গিয়েছে। ধীরে ধীরে আবহাওয়ার উন্নতি হবে। তবে হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আজও বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আরও ৬ দিন ধরে

ঝড়ে বিপর্যস্তদের যাতে কোনও প্রকার সমস্যা না হয় তা খতিয়ে দেখতে একাধিক নির্দেশ মমতার

দানা আতঙ্কে শুনশান বাংলা। ল্যান্ডফলের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্থ উপকূলের জেলাগুলি। ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতায় আগেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছিল নবান্ন। সারারাত খোলা ছিল কন্ট্রোল রুম। পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে খোদ উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সকালে নবান্নে এসে পৌঁছয় প্রাথমিক রিপোর্ট। এরপরই বৈঠক করে পরিস্থিতি মোকাবিলার পরামর্শ মুখ্যমন্ত্রী।আশঙ্কা থাকলেও এই রাজ্যে ঘূর্ণিঝড় ‘ডেনা’র প্রভাবে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে দুর্যোগ-পরবর্তী পরিস্থিতি স্বাভাবিক

উপকূলের আরও কাছে এলো ডানা,আতঙ্কের আবহে বাংলা

‘ডানা’ অতি গভীর নিম্নচাপ শক্তি সঞ্চয় করে পরিণত হল ঘূর্ণিঝড়ে। স্থলভাগের দিকে যত এগিয়ে আসছে, তত ঝড়ের বেগ বাড়ছে ক্রমেই। বর্তমানে ওড়িশা ও বাংলা থেকে কতদূরে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’র অবস্থান? বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ওডিশার উপকূলবর্তী এলাকায় শুরু হয়েছে মুষলধারে বৃষ্টি। বইছে ঝোড়ো হাওয়া। বেলা যত গড়াচ্ছে পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে দুর্যোগ। মৌসম ভবন জানিয়েছে, ওড়িশা এবং

সাগরদ্বীপ থেকে মাত্র ৩১০ কিমি দূরে অবস্থান ‘ডানা’র! ‘ল্যান্ডফল’ মধ্যরাতেই

ক্রমশ স্থলভাগের দিকে অগ্রসর হচ্ছে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হওয়া ‘ডানা’। আবহাওয়া দফতরের দুপুরের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, বর্তমানে বাংলার সাগরদ্বীপ থেকে ৩১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে ঘূর্ণিঝড়়টি। শেষ আড়াই ঘণ্টায় আরও ৫০ কিমি এগিয়ে এসেছে ডানা।পারাদ্বীপ থেকে ২১০ কিলোমিটার, ধামারা থেকে ২৪০ কিলোমিটার ও সাগরদ্বীপ থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক অবস্থান করছে ঘূর্ণিঝড়। মধ্যরাত থেকে