Central Force

বাংলায় রেকর্ড গড়ার পথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতি

বাংলায় রেকর্ড গড়ার পথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতি। ২০১৪ সালে বাংলায় মাত্র ৪৪১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে লোকসভা ভোট হয়েছিল। আবার ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছিল ৭১০ কোম্পানি। ২০২১ সালে এরাজ্যের বিধানসভা ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছিল ১০৭১ কোম্পানি। এবারের লোকসভা ভোটে এই সংখ্যাও ছাপিয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। সপ্তম তথা রাজ্যে শেষ

পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর খরচও রাজ্যকে দেয়নি কেন্দ্র

আগামী লোকসভা নির্বাচন করাতে দেশের সব রাজ্যের তুলনায় সর্বাধিক ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করেছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু পঞ্চায়েত নির্বাচনে আসা কেন্দ্রীয় বাহিনী বাবদ টাকা এখনো বাংলাকে দেয়নি কেন্দ্রীয় বিজেপি সরকার। পঞ্চায়েত নির্বাচনে বাংলায় ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হয়েছিল, যার জন্য খরচ হয়েছিল ১৩৫ কোটি টাকা। সেই টাকা এখনও রাজ্যকে পাঠায়নি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দপ্তর।

বাংলার কোন জেলায় কত কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী?

লোকসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা না হলেও বাংলায় চলে এসেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। বর্তমানে ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় আধাসেনা রয়েছে বাংলায়। জাতীয় নির্বাচন কমিশন একটি তালিকা প্রকাশ করে স্পষ্ট করেছে কোন জেলায় কত কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে: কলকাতা – ১০ কোম্পানি। উত্তর ২৪ পরগণা – ২১ কোম্পানি। দক্ষিণ ২৪ পরগণা – ৯ কোম্পানি। বীরভূম – ৪ কোম্পানি। বাঁকুড়া

কেন্দ্রীয় বাহিনীর জন্য বন্ধ স্কুল

ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণার প্রাক্কালেই ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে বাংলায়। প্রথম দফায় ১০০ কোম্পানি, দ্বিতীয় দফায় আরও ৫০ কোম্পানি। আর তাদের থাকার জন্য বিভিন্ন স্কুলগুলিকে বেছে নেওয়া হয়েছে। রাজ্যের স্কুলগুলি চলে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দখলে।এর ফলে কীভাবে রোজ পড়ুয়াদের এনে ক্লাস করানো সম্ভব হবে তাই নিয়ে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষের কপালে। পড়াশোনায় ক্ষতি হবে

ভোট আসার আগেই রাজ্যে ৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার কথা। কিন্তু ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকেই রাজ্যে পা রাখতে চলেছে প্রায় ৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।নির্বাচন কমিশন সূত্রে এমনই খবর মিলেছে। সাধারণত, ভোট ঘোষণা হওয়ার পর কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়। এর কারণ নাকি একমাস ধরে জমা পড়া রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত রিপোর্ট। আধাসেনা আনিয়ে স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে রুট

এক দফায় ভোট ৮২২ কোম্পানিতেই! হাইকোর্টে জানাল কমিশন

অবশেষে থামল কেন্দ্র ও রাজ্যের দড়ি টানাটানি। জটিলতা কাটল পঞ্চায়েত ভোটের পাঁচ দিন আগে। বাকি ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীরও অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্র বলে এদিন কলকাতা হাইকোর্টে জানিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৮ জুলাই ৮২২ কোম্পানির নজরদারিতে এক দফায় ভোট হচ্ছে বাংলায়। হাইকোর্টে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে হলফনামায় নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, সিএপিএফ বাহিনীকে

২৪ ঘণ্টার মধ্যে সব জেলায় পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী: কমিশনকে নির্দেশ হাইকোর্টের

২০১৩ সালের চেয়ে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করতে হবে, কমিশনকে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ২০১৩ সালে ৫ দফায় ৮২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত ভোট হয়েছিল। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সব জেলার জন্য পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী দিতে হবে।শুভেন্দু অধিকারী করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনকে তীব্র ভর্ৎসনা কলকাতা হাইকোর্টের। কোর্টের নির্দেশ পালন করতে না পারলে পদ

কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত ভোটের নির্দেশ হাইকোর্টের

পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে জনস্বার্থ মামলার রায় ঘোষণার দিন ছিল আজ। বিকেল ৫টা নাগাদ আদালত এই মামলার রায় ঘোষণা করে। আদালতের নির্দেশাবলী: ১। ভয়মুক্ত পরিবেশে ভোট করানো উচিত। কমিশনের উচিত কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা যেহেতু রাজ্য পুলিশের ঘাটতিও রয়েছে। কেন্দ্র সরকারের উচিত রাজ্য যা বাহিনী চাইবে তা দেওয়ার। ২। মনোনয়নের সময়সীমা নিয়ে আদালত কোনও মতামত দেবে