BJP Bengal

বাংলার ১০টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হবে

রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনের উত্তাপ কমার আগেই আরও একবার নির্বাচনের কড়া নাড়া। কিছুদিনের মধ্যেই রাজ্যের ১০ বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন করতে হবে। রাজ্যের যে ১০টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হবে তার মধ্যে ৬টি ছিল তৃণমূলের দখলে এবং ৪টি ছিল বিজেপির দখলে। লোকসভা নির্বাচনে আশাতীত ফলাফলের পর এই সব কটি আসনেই জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী তৃণমূল। অন্যদিকে বিজেপি সূত্র অনুসারে,

‘লক্ষ্মণরেখা থাকা জরুরি’, বিজেপি’র বিজ্ঞাপন মামলায় সিঙ্গল বেঞ্চের নিষেধাজ্ঞা

ভোটকে ঘিরে সংবাদপত্র এবং টিভি মাধ্যমে বিজেপির দেওয়া বিজ্ঞাপন নিয়ে প্রশ্ন তুলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল তৃণমূল। তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিজ্ঞাপনে বিজেপিকে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের সিঙ্গল বেঞ্চ স্পষ্ট জানিয়েছিল, আপাতত এই ধরনের বিজ্ঞাপন প্রকাশ করতে পারবে না বিজেপি। সেইসঙ্গে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না করায় নির্বাচন কমিশনকেও ভর্ৎসনা করেছিল

আবার অমিত শাহের জনসভা ফ্লপ শোয়ে পরিণত

কিছুদিন আগে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার কর্মসূচি ফ্লপ শোয়ে পরিণত হয়েছিল। শুক্রবারও একই দশা হল রানাঘাট কেন্দ্রের মাজদিয়ায়।এবার সভা ছিল অমিত শাহর। এই এলাকা অন্যতম মতুয়া গড় হিসেবে পরিচিত। রানাঘাট কেন্দ্রের প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের সমর্থনে জনসভা করেন অমিত শাহ। নির্ধারিত সময়ের প্রায় দেড় ঘণ্টা দেরিতে সভা শুরু হয়। অমিত শাহের মাত্র মিনিট দশেকের বক্তৃতা

সংসদে রবীন্দ্রনাথকে শ্রদ্ধা জানাতে গেলেন না বিজেপির কেউ

ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিনে সংসদের সেন্ট্রাল হলের শ্রদ্ধার্ঘ্যে দেখা গেল না মোদি সরকারের কোনও মন্ত্রীকে।তবে উপস্থিত ছিলেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা, রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান হরি বংশ। সংসদে শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের তিন সাংসদ। জহর সরকার, সাগরিকা ঘোষ এবং সাকেত গোখলে। স্বাভাবিভাবেই ফের রাজ্যের শাসকদলের নিশানায় গেরুয়া শিবির। বিজেপি যে বাংলা

বিক্ষুব্ধদের জন্য অস্বস্তিতে বিজেপি

দলের মধ্যে যে বিক্ষুব্ধ কাঁটা রয়েছে তা কার্যত স্বীকার করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বাঁকুড়া-সহ একাধিক জায়গায় নির্দল ও বিক্ষুব্ধদের বিষয়টি মেনে নিয়েই তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘‘একটু সমস্যা হচ্ছে। সবার লক্ষ্য থাকে এমপি-এমএলএ হওয়ার। যে টিকিট পায় না তার দুঃখ হয়। কেউ কেউ ‘ওভার রিয়্যাক্ট ’ করে ফেলছে।’’ বিজেপির বাঁকুড়া জেলার প্রাক্তন

নিজেরাই নিজেদের হারাচ্ছে বিজেপি?

বিজেপির অন্দরে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, নীচের মহলের নেতা – কর্মীরা অন্তর্ঘাত করে পার্টিকে হারিয়ে দিতে পারে। কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ভয়ংকর। আর সেই নিয়ে চিন্তার ভাঁজ বিজেপি নেতাদের কপালে। একপ্রকার ‘অন্তর্ঘাতে’র আশঙ্কা থেকেই নির্বাচনী প্রচারে নজরদারির জন্য আলাদা টিমও তৈরি করছে গেরুয়া ব্রিগেড। রাজ্যে রাজ্যে দলীয় নির্বাচনী প্রচারগুলিতে কোনওরকম ছন্দপতন হচ্ছে কি না, ওই টিমের

পাহাড়ে এবার বিজেপি বনাম বিজেপি

তাহলে কি এবার লোকসভা নির্বাচনের ময়দানে পাহাড়ের ভোট-যুদ্ধে বিজেপি বনাম বিজেপি? যদিও বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মার বক্তব্য, তিনি কখনোই দলের বিরুদ্ধে নন। তিনি এখনও বিজেপিতেই আছেন। কার্শিয়াঙের বিজেপি বিধায়ক বলেন, ‘দলের বেছে নেওয়া লোকসভা প্রার্থীর বিরুদ্ধে আমি ভোটে লড়ছি। কিন্তু দলের বিরুদ্ধে আমার লড়াই নয়।’ পৃথক রাজ্যের দাবি তুলে শনিবার দার্জিলিঙের মহাকাল মন্দিরে পুজো দিয়ে মনোনয়নপত্র জমা

নির্বাচনের আগে আবারো প্রকাশ্যে আদি বিজেপির অসন্তোষ

লোকসভা নির্বাচনের প্রচারপর্ব শুরু হতে না হতেই বিপাকে জড়াতে শুরু করেছে বঙ্গ বিজেপি। আবারো প্রকাশ্যে চলে এসেছে দলের আদি কর্মীদের অসন্তোষের ছবি। যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের বারুইপুর পূর্ব, সোনারপুর দক্ষিণ এবং সোনারপুর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপির পুরনো কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ দানা বেঁধেছে। ডঃ অনির্বাণ গাঙ্গুলীর প্রচারে ডাকই পাচ্ছেন না পুরনো কর্মীরা। বিজেপি সূত্রে খবর, দেওয়াল লেখার

‘লিড বেশি দিলে বেশি কাজ’: সুভাষ সরকারের বিরুদ্ধে কমিশনের কাছে তৃণমূল

বাঁকুড়া থেকে পুনরায় বিজেপির টিকিট পেয়েছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডঃ সুভাষ সরকার। নিজের কেন্দ্রে এক দলীয় কর্মীসভায় তিনি জানিয়েছেন, ‘‘যে বুথ বেশি লিড দেবে, নির্বাচনের পরে সেই বুথ সাংসদের এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে বেশি বরাদ্দ পাবে।’’ এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। সুভাষ সরকারের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ করছে জোড়াফুল শিবির। এই উলঙ্ঘন

আবারও প্রকাশ্যে বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল

বঙ্গ বিজেপির সঙ্গে কোন্দল শব্দটির বেশ মিল। ভোট যত এগিয়ে আসছে ততই প্রবল হচ্ছে বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল। এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরকে ভাষায় আক্রমণ করলেন তাদের দলেরই বিধায়ক অসীম সরকার। সম্প্রতি হরিনঘাটার বিধায়কের একটি অডিও ক্লিপ সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, যা ঘিরে তোলপাড় বনগাঁর রাজনীতি।তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র ভাইরাল হওয়া ওই অডিও ক্লিপটি টুইটও করেছেন। ওই