জাগো বাংলার সম্পাদক পদ থেকে ইস্তফা সুখেন্দুশেখর রায়ের
আরজি কর কাণ্ডে প্রথম থেকেই ‘বিদ্রোহী’ তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। আর গতকাল কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকের পর তিনি জানিয়ে দিলেন, বাকিদের মতো তিনিও ‘খুশি’ হয়েছেন। টুইটার পেজে সুখেন্দু লিখেছেন, “আমার ২টো দাবি ছিল: আরজি কর হাসপাতাল ও কলকাত পুলিশের দুই শীর্ষ প্রধানকে সিবিআই হেফাজতে নিয়ে জেরা করুক। জুনিয়র ডাক্তার এবং লক্ষাধিক মানুষের আন্দোলনের চাপে তা অনেকটাই পূরণ হয়েছে। কলকাতা পুলিশ এখন যথেষ্ট চাপে।
সবার মতো আমিও খুশি। সত্যমেব জয়তে।”তারপরই জাগো বাংলা সংবাদপত্রের সম্পাদক পদ থেকে ইস্তফা দেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়।সুখেন্দুশেখর জানান, আজ থেকে এই সংবাদপত্রের কোনও এডিশনেই সম্পাদক হিসেবে তাঁর নাম ব্যবহার করা যাবে না।
তেমনটা হলে তার ফল ভাল হবে না বলেও জানান তিনি। তৃণমূলের মুখপত্র হিসেবে পরিচিত জাগো বাংলা। সেই কাগজের সম্পাদক পদ থেকে সুখেন্দুশেখর ইস্তফা দেওয়ায় কৌতূহল তৈরি হয়েছে বিভিন্ন মহলে। আরজি করে ডাক্তারি ছাত্রীকে ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় প্রথম থেকেই সোশ্যাল মাধ্যমে সরব তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়। ন্যায় বিচারের দাবিতে কলকাতা পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি জানিয়ে সিবিআইকে চিঠিও লিখেছেন সুখেন্দু।