বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের কারণেই চাকরিজট, দাবি চাকরিপ্রার্থীদের
৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে রাজ্যের কাছ থেকে হলফনামা চেয়েছেন বিচারপতি। ৫ ফেব্রুয়ারি হলফনামা জমা দিলে ৭ ফেব্রুয়ারি এই চাকরিপ্রার্থীদের যাবতীয় মামলার শুনানি হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা।
এখন চাকরিপ্রার্থীরা অভিযোগ করছেন, বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের আচমকা মামলার কারণে তাঁদের এই দুর্ভোগ। ২০১৬ সালের শারীরশিক্ষা ও কর্মশিক্ষা পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি বেরিয়েছিল।
২০১৭ সালে পরীক্ষা হয় এবং ২০১৮ সালে পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়।সেই ফলাফল নিয়ে আদালতে যান ১২৮০ জন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থী। ২০১৯ সালে এই চাকরিপ্রার্থীদের হয়ে মামলা লড়েন বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।
সেই সময় সিঙ্গল বেঞ্চ এই চাকরিপ্রার্থীদের পক্ষে রায় দেয়। চাকরিপ্রার্থীরা এখন অভিযোগ করছেন, এরপর যখন তাঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুর মুখে, তখন ফের মামলা করেন আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।
তাঁদের নিয়োগ যখন পাকা তখন বিকাশ ভট্টাচার্য কেন ফের যাঁরা পরীক্ষা দেননি বা অযোগ্য তাঁদের হয়ে মামলা করলেন। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে তাঁরা সুপারিশপত্র পেয়ে গেলেও এই মামলার কারণে তাঁদের চাকরি পাওয়া আটকে যায় বলে দাবি। এতে তাঁরা চরম সমস্যায় পড়ে গিয়েছেন।