মুদিখানায় ওষুধ বিক্রি নিয়ে কেন্দ্রীয় নীতির বিরোধিতায় সরব ফার্মাসিস্টরা
ভোটের পর মুদির দোকানে চাল-ডাল-তেল-নুনের সঙ্গে ওষুধও বিক্রির অনুমতি দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। তবে সব ধরনের ওষুধ নয়। পেট খারার, জ্বর, মাথাব্যথা, প্রেসার, সুগার, ছোটখাটো চোট-আঘাত এবং হার্টের অসুখের কিছু প্রাথমিক ওষুধ মুদির দোকানেও পাওয়া যাবে।
এর বিরুদ্ধেই প্রতিবাদে সরব হয়ে উঠল ‘অল ইন্ডিয়া অর্গানাইজেশন অফ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টের’ অধীন এ রাজ্যের ‘বেঙ্গল কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টস অ্যাসোসিয়েশন’। কেন্দ্রীয় সরকার যাতে এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত করতে না পারে তার জন্য আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দিয়ে তাদের অভিযোগ, মুদি দোকান, পান দোকান বা অন্যান্য ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের কর্মীরা কী রোগীকে বুঝিয়ে বলতে পারবে কীভাবে ওই ওষুধ খেতে হয়।
বিসিডিএ-র সভাপতি শঙ্খ রায়চৌধুরী বলেছেন ওষুধের দোকানে কী ভাবে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সংরক্ষণ করতে হবে, তা স্পষ্ট ভাবে ওই আইনে উল্লেখ করা আছে। এমনকি, নিয়মে এ-ও বলা আছে, প্রতিটি ওষুধের দোকানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ফার্মাসিস্ট থাকতে হবে। কিন্তু, কেন্দ্রের নতুন প্রস্তাবে সাধারণ দোকান ও মুদিখানায় ফার্মাসিস্টের প্রয়োজন হবে না।