ভোটদানের তথ্যে বিলম্ব কেন? ৫ বছর আগেই মামলা মহুয়ার, শুনানি শুক্রবার
ভোটের পরই কেন ভোটদানের হার প্রকাশ করা হবে না, কমিশন বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে মামলা করেছিলেন মহুয়া মৈত্র। ৬ বছর পর আগামী শুক্রবার, ২৪ মে মহুয়ার আনা ওই অভিযোগের শুনানি হবে সুপ্রিমকোর্টে।
মহুয়ার আবেদন ছিল, যত ভোট পড়েছে, ভোটগণনার ফল এবং চূড়ান্ত ফলাফলের তথ্য যেন সর্বসাধারণের জ্ঞাতার্থে জনসমক্ষে আনে কমিশন, এ নিয়ে তাদের নির্দেশ দিক শীর্ষ আদালত।পঞ্চম দফা ভোটের দিন নিজের এক্স হ্যান্ডলে মহুয়া লিখেছেন, ‘‘ভোটদানের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেন প্রদত্ত ভোটের তথ্য প্রকাশ করা হবে না, সেটা জানতে চেয়ে ডব্লিউপিসি ১৩৮৯/২০১৯-এর মাধ্যমে ২০১৯ সালে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছিলাম।
আগামী শুক্রবার, ২৪ মে ওই মামলার শুনানি হবে।”ভোটদান সংক্রান্ত তথ্য ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রকাশ করতে সমস্যা কোথায়? সেটা জানতে চেয়ে ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনকে নোটিস দিয়েছে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচন কমিশনের কাছে জানতে চেয়েছে, ভোটের পরই কেন ১৭ সি ফর্ম আপলোড করা যাবে না? মোট ভোটদাতা কত, ঠিক কতজন ভোট দিয়েছেন সেটা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জমা দিতে সমস্যা কী?