বাংলা বিভাগে ফিরে যান

বাংলার সিনেমায় ‘সোনার সমাহার’

অক্টোবর 23, 2022 | 2 min read

সোনা আর বাংলা সিনেমা – সম্পর্কটা যেন চা আর পারলে-জি বিস্কুটের মতো। তাই ধনতেরসের প্রাক্কালে এক ঝলকে দেখে নিন বাংলার পাঁচ ‘সোনা সেন্ট্রিক’ সিনেমা, যা আপনার মন জয় করেছিল।

মনিহারা (১৯৬১)

মনে আছে সেই কঙ্কালের হাত যা ফণীভূষণ (কালী ব্যানার্জি)-এর আত্মারাম খাঁচাছাড়া করে দিয়েছিল? সত্যজিৎ রায়ের ‘তিন কন্যা’ ট্রিলজির দ্বিতীয় ছবি ‘মনিহারা’ মূল চরিত্র মনিমালিকার সোনা নিয়ে আবেশের গল্পই তুলে ধরে, যা সে ছাড়তে পারেনি মৃত্যুর পরেও।

বৈদ্যূর্য রহস্য (১৯৮৫)

‘মামু, আমি মাছ খামু’ – মনে আছে অনেকেরই। মুনমুন সেন এই সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে মন জয় করেছিলেন আপামর বঙ্গবাসীর। হারিয়ে যাওয়া মনি খুঁজতে মুনমুনের গোয়েন্দাগিরি ও শেষমেশ জয়ের গল্প নিয়ে এই ছবি বাংলা বক্স অফিসে দারুণ ব্যবসা করেছিল।

নেকলেস (২০১১)

শেখর দাসের এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ঋতুপর্ণা, লকেট, রুদ্রনীল, ঋত্বিক। ঋত্বিক নিজের স্ত্রীর জন্য নেকলেস কিনলেও তা চুরি করে নেন রুদ্র, এবং তারপর সেই হার রুদ্রর স্ত্রী লকেটের গলায় দেখতে পেয়ে – সে কি হুল্লোড়!

গয়নার বাক্স (২০১৩)

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের কাহিনী অবলম্বনে তৈরি এই ছবি রাসমণি নামক এক বিধবা-ভূতের গল্প, যিনি নিজের গয়না নিয়ে প্রচন্ড ‘পসেসিভ’। মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়, কঙ্কনা সেন শর্মা ও শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয় মন জয় করেছিল সকলের।

কর্ণসূর্বনের গুপ্তধন (২০২২)

ইতিহাসের প্রফেসর সুবর্ণ সেন, ভাইপো আবীর ও ভাইপোর হবু স্ত্রী ঝিনুকের অ্যাডভেঞ্চার গাথার তৃতীয় সিনেমা ‘কর্ণসুবর্ণের গুপ্তধন’। প্রত্যেক সিনেমার মতো এখানেও গুন্ডা-স্মাগলার টপকে বাংলার ঐতিহ্য রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর সোনাদা উদ্ধার করেন মহারাজ শশাঙ্কের আমলের গুপ্তধন।

FacebookWhatsAppEmailShare

আরো দেখুন

রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি মমতার
FacebookWhatsAppEmailShare
বাংলায় ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় সিবিআই কে তিরস্কার সুপ্রিম কোর্টের
FacebookWhatsAppEmailShare
১০ দফা নির্দেশিকা-সহ স্বাস্থ্যসচিবকে চিঠি মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের
FacebookWhatsAppEmailShare