বাংলা বিভাগে ফিরে যান

বাম জমানার নিয়োগ দুর্নীতি

মার্চ 24, 2023 | < 1 min read

তৃণমূল-আমলে হয়েছে ভুরি-ভুরি নিয়োগ দুর্নীতি, এমন অভিযোগ করা সিপিএম বা বামেরা নিজেরা মাথা অবধি ডুবে নিয়োগ দুর্নীতিতে।

১) র‌্যাঙ্ক জাম্পিং: ১৯৯২ সালে ডঃ আশীষ পাল অভিযোগ করেন কলেজ সার্ভিস কমিশনে তাঁকে টপকে একজনকে অধ্যাপক পদে নিয়োজিত করা হয়েছে। ১৯৯৫ সালে হাই কোর্টে মামলা করার ১৭ বছর পর ২০১২ সালে, তৃণমূল জমানায় চাকরি পান ডঃ পাল।

২) নম্বর বিকৃতি: ২০০৯ সালে অধ্যাপিকা সাবেরা খাতুন বাম নেতাদের চক্রান্তের শিকার হন ও সিএসসি নিয়োগের পরীক্ষার খাতায় তাঁর নম্বর কমিয়ে দেওয়া হয়।

আরটিআইতেও বুদ্ধ ভট্টাচার্য্য সরকার মিথ্যা তথ্য দেওয়ায় তিনি হাই কোর্টে মামলা করেন ও ২০১২ সালে রানিগঞ্জের টিডিবি কলেজে চাকরি পান সাবেরা।

৩) মনীষা মুখোপাধ্যায় অন্তর্ধান: ছিলো না কোনো যোগ্যতা, তাও এক ‘শীর্ষস্থানীয়’ সিপিএম নেতার ঘনিষ্ট হওয়ার জন্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী নিয়ামক পদে চাকরি পান মনীষা মুখোপাধ্যায়। ন’য়ের দশকের মাঝখানে হঠাৎ উধাও হয়ে যান মনীষা – পরে তার মা জানান তার অন্তর্ধানের খবর।

বলা হয়, সেই সিপিএম নেতার হাজারো দুর্নীতির সম্মন্ধে ওয়াকিবহাল হয়ে যাওয়ার জন্যই এই ‘দণ্ড’ পান মনীষা।

আজও কেউ জানেনা মনীষা আদৌ বেঁচে আছেন কিনা।

৪) ২০১২ সালে কলকাতা হাই কোর্টে জাস্টিস হরিশ ট্যান্ডনের বেঞ্চ ১৯৯৬ সালে অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলায় নিয়োজিত ২২০০ শিক্ষকের চাকরি খাওয়ার নির্দেশ দেয় রাজ্য সরকার। বিচারক জানান, এরা সবাই চাকরি পাওয়ার মাপকাঠিতে অযোগ্য।

৫) ১৯৮৬ সালে সুজন চক্রবর্তীর স্ত্রী মিলি চক্রবর্তী গড়িয়া দীনবন্ধু এন্ড্রুজ কলেজে লোয়ার ডিভিশন ক্লার্ক হিসেবে যোগ দেন সিপিএমের সুপারিশে।

২০২১ সালে তিনি রিটায়ার করেন ৫৫,০০০ টাকার বেসিক পে নিয়ে, আর এখন তিনি সিপিএমের দৌলতে রাজ্যের পেনশনভোগী।

FacebookWhatsAppEmailShare

আরো দেখুন

৪১,৮৮৯টি পুজো কমিটির মধ্যে অনুদান ফিরিয়েছে মাত্র ৫৯টি
FacebookWhatsAppEmailShare
নিশিকান্তের স্থায়ী কমিটি থেকে মহুয়াকে সরাতে চিঠি তৃণমূলের
FacebookWhatsAppEmailShare
পুজোর আগেই রাজ্যে নিয়োগ করা হবে ১৪,০৫২ জন শিক্ষককে
FacebookWhatsAppEmailShare