nnadmin

ভোটের ব্যবধানে বিজেপিতে ১১৬ নম্বরে মোদি

নরেন্দ্র মোদি জিতেছেন ঠিকই বারাণসী থেকে কিন্তু উধাও মোদি ম্যাজিক! কংগ্রেসের অজয় রাইকে হারিয়ে বারাণসী লোকসভা আসনে এবারও মোদি জিতেছেন, তবে মাত্র ১.৫ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে। ২০১৪ সাল থেকে মোদি এই প্রথম এমন হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের মুখে পড়লেন। ২০১৯ সালে তিনি যখন এই আসনে জিতেছিলেন তখন তাঁর জয়ের ব্যবধান ছিল ৪.৮ লক্ষ ভোট। নরেন্দ্র মোদির ভোটের

মহিলা সাংসদের নিরিখে দেশে প্রথম তৃণমূল

সংসদীয় রাজনীতিতে মহিলা প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধির ক্ষেত্রে প্রথম থেকেই নজর দিয়ে আসছে তৃণমূল কংগ্রেস। এবারের লোকসভা ভোটে তৃণমূলের মহিলা প্রার্থী ছিলেন ১২ জন। তাঁদের মধ্যে জয়ী হয়েছেন ১১ জন! জিতেছেন মহুয়া মৈত্র, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, শতাব্দী রায়, মালা রায়, প্রতিমা মণ্ডল, সাজদা আহমেদ, মিতালি বাগ, সায়নী ঘোষ, রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, জুন মালিয়া ও শর্মিলা সরকার। ১১ জনের

সঙ্ঘ পরিবার ক্ষুব্ধ বঙ্গ বিজেপির আচরণে

লোকসভার ফল প্রকাশের দু’দিনের মধ্যে বিজেপির অন্দরে লাগাতার ক্ষোভের ইঙ্গিত মিলছে, বঙ্গ বিজেপির শীর্ষস্থানীয় নেতারা কড়া শাস্তি পেতে চলেছেন। খোদ সঙ্ঘ পরিবার বেজায় ক্ষুব্ধ বঙ্গ বিজেপির আচরণে। রাজ্য সংগঠন ও পরিষদীয় দলে রদবদল করতে চাইছেন সঙ্ঘের কার্যকর্তারা। প্রকাশ্যেই দিলীপ ঘোষ স্বীকার করে নিয়েছেন, সংগঠন দুর্বল হয়ে গিয়েছে। বুথে লোক খুঁজতে, এজেন্ট পেতে কালঘাম ছুটেছে। সংগঠনে

এনডিএ-র শরিক দলগুলির কে কী দাবি জানালেন?

৫ই জুন এনডিএ শরিকদের এক সভা হয়েছে।বৈঠকে এনডিএ শরিকরা জোটের নেতৃত্বে বিজেপিকেই বেছে নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও তাদের পছন্দ নরেন্দ্র মোদীই। বার্তা দিয়েছেন তাঁরা এনডিএ জোটেই থাকবেন। চন্দ্রবাবু নাইডুর টিডিপি কেন্দ্রীয় সরকারে মোট ৫টি পদের দাবি জানিয়েছে। লোকসভার অধ্যক্ষের পদটি তাঁর দলের জন্য চেয়েছেন। এছাড়াও, আরও ৪টি মন্ত্রকের দাবি জানিয়েছেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলি থেকেই সবচেয়ে বেশি টাকা হাতাচ্ছে সাইবার জালিয়াতরা

সাইবার অপরাধীরা নিত্য নতুন কৌশলে লোক ঠকাচ্ছে। তাদের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে টাকা খোয়াচ্ছে আম জনতা। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের যে তথ্য পুলিসের কাছে এসেছে তার থেকে জানা যাচ্ছে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে সাইবার অপরাধের সংখ্যা অনেক কমেছিল। ২০২২-২৩-এ সাইবার জালিয়াতির আর্থিক পরিমাণ ছিল ২৬,১২৭ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ সালে তা হয়েছে নেমে এসেছিল ১৩,৯৩০ কোটি টাকায়। ২০২৩-২৪-এ দেশজুড়ে যত

লোকসভা ভোটের প্রচারে বাংলায় ২৩টি সভা নরেন্দ্র মোদীর, সেগুলির মধ্যে কোথায় জয়, কোথায় পরাজয়?

গত মার্চ মাসে ভোট ঘোষণার পর থেকে গত ৩০ মে পর্যন্ত একাধিক কেন্দ্রের জন্য রাজ্যে মোট ২৩টি নির্বাচনী প্রচার করেছিলেন বিজেপি নেতা নরেন্দ্র মোদী। সেই হিসাব কষে দেখা যাচ্ছে এর মধ্যে ১২টি কেন্দ্রে হেরেছে বিজেপি। জিতেছে মাত্র সাতটি আসনে। বাংলার ফলে দেখা গিয়েছে, আরামবাগ, কৃষ্ণনগর, বারাসত, কোচবিহার, বর্ধমান-দুর্গাপুর, বোলপুর, হাওড়া, হুগলি, বারাকপুর, ঝাড়গ্রাম, যাদবপুর এবং

রামমন্দির উদ্বোধন করেও বিজেপি না জেতায় বিস্ফোরক মন্তব্য শঙ্করাচার্যের

লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির বিপর্যয়ের জন্য নরেন্দ্র মোদীকেই দুষলেন পুরীর শঙ্করাচার্য স্বামী নিশ্চলানন্দ সরস্বতী। অযোধ্যায় বিজেপি-র হার নিয়েও কটাক্ষ করেছেন তিনি। মোদী যেন তাঁর সঙ্গে ‘টক্কর’ না-দেন, সেই হুঁশিয়ারিও শোনা গিয়েছে তাঁর মুখে। এর আগেও রামমন্দিরকে উপলক্ষ করে ধর্ম নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আচরণ ‘উন্মাদের লক্ষণ’ বলে মোদীর সমালোচনা করেছিলেন শঙ্করাচার্য। শঙ্করাচার্য বলেছেন প্রধানমন্ত্রীর রামমন্দির উদ্বোধন করা উচিত

পশ্চিমবঙ্গে সংগঠন শুয়ে পড়েছে বললেন দিলীপ ঘোষ

উনিশের লোকসভায় বাংলায় চোখ ধাঁধানো ফল করেছিল বিজেপি। নেপথ্য ছিলেন দিলীপ ঘোষ। এবার সেই কৌশলীর কেন্দ্র বদল হয়েছে। ১ লক্ষের বেশি ভোটে হারতে হয়েছে তাঁকে।দিলীপ ঘোষ দাবি করেছেন, মেদিনীপুর কেন্দ্র থেকে সরিয়ে আনা ভুল হয়েছিল, সেটা প্রমাণিত। কে সরিয়ে এনেছে? জবাবে নাম না করে শুভেন্দু-সুকান্তকে বিঁধে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতির দাবি, “এত দিন তো সব

সরকার গড়ছে না, ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের বার্তা ইন্ডিয়া জোটের

লোকসভা ভোটের ফলপ্রকাশের পর উজ্জীবিত ইন্ডিয়া জোট শিবির। বুধবার দিল্লিতে তারা বৈঠক করেছে। চন্দ্রবাবু নাইডু এবং নীতীশ কুমার এনডিএ-র সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় বিরোধী জোটের সরকার গড়ার আশা আপাতত শেষ হলেও যে লড়াই তারা করেছে সেটাই আগামী দিনে বজায় রাখতে চায়। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে এমনই বার্তা দিয়েছেন। তবে এখনই যে তারা সরকার গঠনের কোনও দাবি

জনগণ আজ ম্যান অফ দ্য ম্যাচ: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

ঘোষণা হয় গেলো লোকসভা ভোটের ফলাফল। প্রতিবারের মতো এবারও তৃণমূলেই আস্থা রেখেছেন বাংলার জনগণ। আজ কালীঘাটে নিজের বাসভবনে সাংবাদিক বৈঠক করেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশে ছিলেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। নেত্রীর বক্তব্যের কিছু অংশ: বাংলার মানুষকে শুভেচ্ছা মালিক যা বলবে তা সংবাদ মাধ্যমকে করতেই হবে, তাই তারাও তাই করছিলেন কিন্তু আজ মানুষ