nnadmin

ন্যায় সংহিতা আইনের প্রতিবাদে পথে নামবে ওয়েস্টবেঙ্গল বার কাউন্সিল

১ জুলাই ভারতীয় দণ্ডবিধি ১৮৬০, ফৌজদারি কার্যবিধি ১৯৭৩ ও ভারতীয় প্রমাণ আইন ১৮৭২-এর পরিবর্ত হিসেবে ওই তিন আইন কার্যকর হবে। বার কাউন্সিলের সদস্যরা তাঁদের সর্বসম্মত মতামত প্রকাশ করে জানান, নতুন আইন গণবিরোধী, অগণতান্ত্রিক, কঠোর। এর ফলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে। অগণতান্ত্রিক ওই তিন আইনের তীব্র বিরোধিতা করে কেন্দ্রের নয়া আইনকে ‘কালা আইন’ আখ্যা দিয়েছে বার

‘ভারত যে হিন্দু রাষ্ট্র নয়, তা প্রমাণিত লোকসভা ভোটের ফলে’, মন্তব্য অমর্ত্য সেনের

লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে মুখ খুললেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। তাঁর মতে ভারত যে হিন্দু রাষ্ট্র নয়, তা প্রমাণিত লোকসভা ভোটের ফলাফলেই। তিনি বলেন, ‘ভারতের সংবিধান যখন ধর্মনিরপেক্ষ, তখন রাজনৈতিক ভাবেও আমাদের খোলা মনের হতে হবে। আমি মনে করি না ভারতকে ‘হিন্দু রাষ্ট্রে’ পরিণত করার ধারণাটি যথাযথ ছিল। অমর্ত্য সেন এই সরকারের আমলে বিনা বিচারে

ভারতে বিপন্ন সংখ্যালঘুরা: মার্কিন বিদেশ সচিব

তৃতীয়বারের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই মোদীর জন্য এটা যেন রাজনীতির কলিযুগ। নিট বিতর্ক, উত্তরবঙ্গে রেল দুর্ঘটনা, রামমন্দিরের জল পড়া, অতল সেতুতে ফাটল কিছুতেই স্বস্তি দিচ্ছ না মোদী সরকারকে। এরই মাঝে মোদী সরকারের অস্বস্তি বাড়ালো মার্কিন বিদেশ সচিব। মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিংকেন হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক বৈঠক ডেকে বলেছেন, ভারতে ঘৃণা ভাষণ বাড়ছে। সে

হকারদের জন্য নির্দিষ্ট জোন তৈরির প্রস্তাব দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

রাজ্য জুড়ে হকার উচ্ছেদের মাঝেই আজ নবান্নে আবারও বৈঠকে বসেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠক কি নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী, দেখে নিন –

সকলের অভিমত নিয়ে ডেপুটি স্পিকার পদ এর জন্য প্রার্থী ঘোষণা করা হবে, ঘোষণা তৃণমূলের

ডেপুটি স্পিকার পদ নিয়ে শুরু হয়েছে দড়ি টানাটানি। সাধারণত ডেপুটি স্পিকার পদটি বিরোধীদের দিয়ে দেওয়া, এটা একটা প্রথা। ভারতের সংবিধানের ৯৩ অনুচ্ছেদ অনুসারে, সর্বসম্মত ভাবেই লোকসভার স্পিকারকে বেছে নেয় সংসদ। লোকসভা স্পিকার এবং ডেপুটি স্পিকার হওয়ার জন্য দু’জন সদস্যকে বেছে নিতে হবে। তবে কোনও সময়সীমা নির্দিষ্ট করা হয়নি। ২০১৯ সালের ২৩ জুন থেকে ডেপুটি স্পিকারের

বিধানসভায় ধর্নায় বসলেন সায়ন্তিকা-রায়াত

দুই জয়ী তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় ও রায়াত হোসেন বলছেন বিধানসভাতেই তাঁরা শপথ নেবেন। এরপর আজ বিধানসভা চত্বরে ধরনায় বসলেন সায়ন্তিকা ও রেয়াত।তাঁদের সঙ্গে ধর্নায় যোগ দিয়েছেন পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ও। সায়ন্তিকা এবং রায়াতের পাশে প্ল্যাকার্ডে লেখা, ‘‘শপথের জন্য মাননীয় রাজ্যপালের আসার অপেক্ষায় রয়েছি।’’ এই সংঘাতের আবহে বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘‘সংবিধানের স্রষ্টা বিআর

স্পিকার নির্বাচনকে বুলডোজ করলো কেন্দ্রীয় সরকার: তৃণমূল

ঐক্যমত নিয়ে দেশ চালানোর কথা বললেও কাজে তার প্রতিফলন নেই কেন্দ্রীয় সরকাররে। অধিবেশনের কার্যক্রম শুরুর প্রথম দিন থেকেই অসহযোগিতা শুরু করেছে এনডিএ সরকার। আজ ৪৮ বছর বাদে লোকসভার স্পিকার নির্বাচনে ভোটাভুটির পুনরাবৃত্তি হল। কিন্তু সরকার নিজের সিদ্ধান্তে অটল থেকে ধ্বনিভোটেই পাশ করাল নির্বাচনের ফলাফল। বিরোধীরা ডিভিশন চাইলেও সেই সিদ্ধান্তকে পাত্তাই দেওয়া হল না। কার্যত স্পিকার