nnadmin

নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনে উপকৃত ৩১ হাজার

নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল বা সিএএ আইনের ফলে সারা দেশের মাত্র ৩১ হাজার ৩১৩ জন ব্যক্তি উপকৃত হবেন! আইবির রিপোর্টে এমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সাকেত গোখলে। আইবি রিপোর্টকে সামনে রেখে তৃণমূলের প্রশ্ন, সংখ্যালঘুদের তাড়াতেই কি সিএএ? সাকেত গোখলে বলেছেন “প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই আইনকে শরণার্থী-দরদি এক

মতুয়া মহাসঙ্ঘের কার্ডেই নাগরিকত্ব

১৯৭১ সাল থেকে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত যে সব মতুয়া উদ্বাস্তু ধর্মীয় নিপীড়িত হয়ে বাংলাদেশ থেকে এ দেশে এসেছেন, তাঁদের অনেকেরই এখনও এ দেশের ভোটার কার্ড, আধার কার্ড নেই।নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর করা নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। এর মধ্যে নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। তাঁর দাবি, মতুয়া কার্ড করলেই নাগরিকত্ব

জনতার টাকায় সংবাদপত্রে ‘রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন’, কমিশনকে চিঠি তৃণমূলের

রাজ্যের সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিচ্ছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। তাতে দেখানো হচ্ছে কী কী উন্নয়নের কাজ করেছে যোগী সরকার।বিজ্ঞাপনে দাবি করা হয়, কেন্দ্র অর্থ বরাদ্দ করা সত্ত্বেও রাজ্য সরকারের অসহযোগিতা এবং অনীহায় বহু প্রকল্পের সুবিধা সাধারণ নাগরিকরা পাচ্ছেন না। বেশ কিছু প্রকল্পের কাজও আটকে আছে। এর প্রতিবাদেই রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে চিঠি দিয়েহে তৃণমূল। এই চিঠিতে তৃণমূলের বক্তব্য,

বিজেপিতে ভয়ঙ্কর পরিবারতন্ত্র

তৃণমূল কংগ্রেস, কংগ্রেস, সমাজবাদী পার্টিকে বারংবার পরিবারতান্ত্রিক বলে আক্রমণ শানায় বিজেপি। কিন্তু গেরুয়া পার্টি নিজেই নিমজ্জিত পরিবারতন্ত্রে। বিজেপির সর্বাধিনায়ক এবং নরেন্দ্র মোদির সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অমিত শাহের ছেলে জয় শাহর বিসিসিআইয়ের সচিব পদে নিয়োগ বহুবার অনেক প্রশ্ন তুলেছে। কিন্তু, এখানেই শেষ নয়। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের ছেলে পঙ্কজ সিং উত্তরপ্রদেশের নয়ডার বিধায়ক। মহারাষ্ট্রের নারায়ণ রানের পুত্র নীলেশ রানে

বাংলার কোন জেলায় কত কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী?

লোকসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা না হলেও বাংলায় চলে এসেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। বর্তমানে ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় আধাসেনা রয়েছে বাংলায়। জাতীয় নির্বাচন কমিশন একটি তালিকা প্রকাশ করে স্পষ্ট করেছে কোন জেলায় কত কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে: কলকাতা – ১০ কোম্পানি। উত্তর ২৪ পরগণা – ২১ কোম্পানি। দক্ষিণ ২৪ পরগণা – ৯ কোম্পানি। বীরভূম – ৪ কোম্পানি। বাঁকুড়া

প্রক্সি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে বিজেপির দেদার প্রচার

কোটি-কোটি টাকার রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন চলছে নির্বাচন কমিশনের নাকের তলা দিয়ে। নির্বাচন কমিশনের নিয়ম বলে রাজনৈতিক দলেদের ঘোষণা করতে হয় কোন রাজনৈতিক দল কত টাকা খরচ করেছে অনলাইন বিজ্ঞাপন দিতে। সেই সব নিয়ম থেকে বাঁচতে প্রক্সি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে দেদার চলছে ভারতীয় জনতা পার্টি এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেদার প্রচার। ফেসবুকে মাত্র ১৭০০ ফলোয়ার-যুক্ত ‘মিম এক্সপ্রেস’ নামক

বিজেপির দ্বিতীয় প্রার্থী তালিকায় নেই বাংলার নাম

প্রথম দফার পর এবার দ্বিতীয় দফায় ৭২ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করল বিজেপি। এদের মধ্যে রয়েছেন দলের সিনিয়র নেতারা। হামিরপুর থেকে অনুরাগ ঠাকুর, নাগপুর থেকে নীতীন গাডকারি, কারনেল থেকে এমএল খাট্টার এবং উত্তর মুম্বই থেকে পীযূস গোয়েল ভোটে লড়বেন। দিল্লি, গুজরাত, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র, হিমাচল প্রদেশ, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, তেলঙ্গানা, ত্রিপুরা এবং উত্তরাখণ্ড এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল দাদরা

শিক্ষাবন্ধুদের বেতন বাড়ছে

Image Source – Reuters লোকসভা ভোটের আগে শিক্ষাবন্ধুদের বেতন বৃদ্ধি করল রাজ্য সরকার। বুধবার সাংবাদিক বৈঠক করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানালেন মন্ত্রী মানস ভুইয়াঁ। প্রায় ৪০ শতাংশ বেতনবৃদ্ধির কথা ঘোষণা করা হয়। এর ফলে রাজ্যের ৩ হাজার ৩৩৭ জন শিক্ষাবন্ধু উপকৃত হবেন। একই সঙ্গে সিভিক, পার্শ্বশিক্ষকদের অবসরকালীন ভাতাও দ্বিগুণ করার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য। এখন ৫

বিজেপি নেতাদের চ্যালেঞ্জ অভিষেকের

লোকসভা নির্বাচনের আগে ফের কেন্দ্রীয় বঞ্চনা ইস্যুতে সরব অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আবাস যোজনা, ১০০ দিনের কাজের মতো প্রকল্পে কত টাকা দিয়েছে রাজ্য, তাঁর মুখোমুখি বসে হিসাব দেওয়ার চ্যালেঞ্জ তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের। এছাড়া এই প্রকল্পে কতটা আর্থিক বরাদ্দ করা হয়েছে, তার শ্বেতপত্র প্রকাশেরও দাবি জানিয়েছেন অভিষেক। অভিষেক দাবি করেছেন, ২০২১ সালে নীলবাড়ির লড়াইয়ে হেরে যাওয়ার পর

‘এক দেশ এক ভোট’ নিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট জমা দিল রামনাথ কোবিন্দ কমিটি

রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বাধীন কমিটি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে ‘এক দেশ, এক ভোটে’র রিপোর্ট জমা দিল। ১৮ হাজার পাতার রিপোর্ট জমা দিয়েছে কোবিন্দের কমিটি। দেশে একযোগে নির্বাচনের জন্য সংবিধানের শেষ পাঁচটি অনুচ্ছেদ সংশোধনের সুপারিশ করা হয়েছে। আগামী সপ্তাহেই লোকসভা নির্বাচন ঘোষণা হতে পারে। তার আগে এই পদক্ষেপ ঘিরে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে