nnadmin

বঙ্গের প্রার্থী জটিলতা কাটলো না, ভরসা মোদী জি

কথা ছিল মঙ্গলবার বিজেপির বাকি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ পাবে, কিন্তু কোথায় কি। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহেই বিজেপির বাকি বাংলা তথা বাকি রাজ্যের বকেয়া লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থীতালিকা ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সোমবার ও মঙ্গলবার দফায় দফায় বৈঠকের পর মেটালিকা সম্পূর্ণ হয়নি। তবে কি বাংলার প্রার্থী বাছাই করতে বেগ পেতে হচ্ছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে তেমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল

কৃষি-শিল্পে কি কাজ করেছেন? লকেটকে প্রশ্ন জনসাধারণের

হুগলি জেলা জুড়েই জীবিকার দুই প্রধান ক্ষেত্র – কৃষি এবং শিল্প। কিন্তু হুগলি থেকে গতবারের নির্বাচিত সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় এবারের নির্বাচনী পুস্তিকায় তাঁর করা বা বিজেপি সরকারের দ্বারা হওয়া হুগলির কোনো কৃষি বা শিল্পক্ষেত্রে উন্নয়নের কথা উল্লেখও করেননি, যা অস্ত্র তুলে দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের হাতে। বাম জমানায় একের পর এক কারখানার বন্ধ হয়ে যাওয়ার চিত্র

সরকারি ওয়েবসাইটে মোদি-শাহের ছবি ঘিরে বিতর্ক

দিন ঘোষণা হয়ে গিয়েছে আগামী সাধারণ নির্বাচনের। কিন্তু একদিকে সরকারি যান ব্যবহার করে প্রচারে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, অন্যদিকে সরকারি চ্যানেলের মাধ্যমে করা হচ্ছে দলের প্রচার। এবার আবার বিতর্ক দানা বাঁধলো কেন্দ্রীয় সরকারি ওয়েবসাইটে প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর ছবি ঘিরে। নির্বাচন ঘোষণা হয়ে যাওয়া এবং আদর্শ নির্বাচনী বিধি লাগা হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও প্রত্যেক সরকারি ওয়েবসাইট খুললেই দেখা যাচ্ছে

বাংলার ৪২টি কেন্দ্রই আর্থিকভাবে স্পর্শকাতর: নির্বাচন কমিশন

বাংলার ৪২টি লোকসভা কেন্দ্রের প্রত্যেকটিকেই ‘আর্থিকভাবে স্পর্শকাতর’ আখ্যা দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এর পেছেন কারণ হিসেবে নির্বাচনের সময়ে বাজেয়াপ্ত হওয়া অর্থের অংকের বৃদ্ধিকেই দেখা হচ্ছে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বাংলা থেকে উদ্ধার হয়েছিল ১৮ কোটি ৯৩ লক্ষ টাকা, যা ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে বেড়ে হয় ৩০০ কোটি ১১ লক্ষ টাকা। এর জেরে রাজ্যের প্রত্যেকটি কেন্দ্রেই

ব্যক্তিগত নির্বাচনী বন্ড কেনায় শীর্ষে লক্ষ্মী মিত্তল

ব্যক্তিগত অনুদানকারী রূপে সবচেয়ে বেশি অর্থের নির্বাচনী বা ইলেকটোরাল বন্ড কিনেছেন উদ্যোগপতি লক্ষ্মী মিত্তল, ভারতীয় স্টেট্ ব্যাংকের তথ্যে উঠে এসেছে এমনই চিত্র। এই বন্ডের মাধ্যমে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে মোট ৩৫ কোটি টাকার অনুদান দিয়েছেন লক্ষ্মী। স্টেট্ ব্যাংকের দেওয়া ও নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী ২২ হাজার ২১৭টি বন্ড কেনা হয়েছিল, যার মধ্যে সব দল মিলিয়ে

সরকারি সম্পত্তি ব্যবহার করে বিজেপির প্রচারে প্রধানমন্ত্রী: নালিশ কমিশনে

নির্বাচনের দিন ঘোষণার সময়ে চারটি ‘এম’-এর কথা জানান ইলেকশন কমিশনার রাজীব কুমার, যার মধ্যে অন্যতম ছিল আদর্শ নির্বাচনী বিধি বা ‘মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট’-এর উলঙ্ঘন। এবার স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে সেই দোষে দুষ্ট করে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করলো তৃণমূল কংগ্রেস। হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে দেশের নাগরিকদের চিঠি পাঠাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। সরকারি চ্যানেল থেকে আসা ওই মেসেজে থাকছে মোদি জমানায় হওয়া

মোদির ভোট-বার্তা বিদেশিদের হোয়াটসঅ্যাপেও

সম্প্রতি ‘বিকশিত ভারত সম্পর্ক’ থেকে ইতিমধ্যেই একটি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট থেকে মোদির আত্মপ্রচারের বার্তা পেয়েছেন বহু দেশবাসী। সেই বার্তায় রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তরফে লেখা একটি চিঠি। যেখানে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের প্রেক্ষিতে জনগণের প্রতিক্রিয়া চাওয়া হচ্ছে। চিঠিতে লেখা আছে, ‘সাধারণ মানুষের জীবনে যে পরিবর্তন ঘটেছে, তা গত ১০ বছরে আমাদের সরকারের বড় কৃতিত্ব। সরকারের আন্তরিক

মেদিনীপুরে আদৌ কি টিকিট পাচ্ছেন দিলীপ ঘোষ

মাত্র ২০ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বঙ্গ বিজেপি। দ্বিতীয় প্রার্থিতালিকা ঘোষণার আগে গত রবিবার শীর্ষ নেতৃত্বের জরুরি তলযে দিল্লি গেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী এবং সুকান্ত মজুমদারকে। সূত্রের খবর, সোমবার বাংলার নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন শীর্ষনেতারা। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর। আজই ঘোষণা হতে পারে পূর্ণ

নির্বাচনী বন্ডের প্রথম পাঁচ দিনেই বিজেপির ঘরে ২১০ কোটি!

বিজেপি দাবি করেছিল, নির্বাচনী বা ইলেকটোরাল বন্ডের মাধ্যমে রাজনীতিতে কালো টাকার চাষ কমবে। এখন দেখা যাচ্ছে, চাষ না, এই বন্ডের মাধ্যমে কালো টাকার জঙ্গলে পরিণত হয়েছে রাজনৈতিক মহল। এর মধ্যেই মিলেছে বিজেপির দুর্নীতির চাঞ্চল্যকর তথ্য। নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা দেওয়ার ব্যবস্থা চালু করার প্রথম পাঁচ দিনেই বিজেপির সিন্দুকে ঢুকেছিল ২১০ কোটি টাকা। এমনটাই

নির্বাচনী বন্ডের নতুন তথ্যে কার আয় কত?

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে প্রকাশিত নির্বাচনী বা ইলেকটোরাল বন্ডের নতুন তথ্যে দেখা যাচ্ছে, এখনো ফার্স্ট বয় বিজেপি। নির্বাচনী বন্ড ভাঙিয়ে নরেন্দ্র মোদির দল পেয়েছে প্রায় ৭০০০ কোটি টাকা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল কংগ্রেস। ইতিমধ্যেই প্রকাশিত করা হয়েছে দলগুলির নিজেদের দেওয়া তথ্য। ২০১৮ থেকে ইলেকটোরাল বন্ডের মাধ্যমে বিজেপির প্রাপ্ত টাকার অঙ্ক ৬৯৮৬ কোটি ৫০