nnadmin

বিকশিত ভারতের হোয়াটস অ্যাপ মেসেজ বন্ধ করার নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

লোকসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা হয়েছে।চালু হয়ে গিয়েছে আদর্শ নির্বাচন বিধি।তারপরেও কেন্দ্রের তরফে বিভিন্ন জনের মোবাইলে আসছে বিকশিত ভারতের হোয়াটস অ্যাপ মেসেজ। শুধু ভারতীয় নন, পাকিস্তান, আরব আমিরশাহি এবং ভুটানেও এই মেসেজ গিয়েছে। কংগ্রেস এই পিডিএফকে প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক কর্মসূচি বলে বর্ণনা করেছে।এই নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। তার ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন কেন্দ্রীয়

এক বাংলাদেশীকে এতদিন মন্ত্রী করে রেখে দিয়েছে বিজেপি?

সিএএ আইন চালু হওয়ার পর কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী ও বনগাঁর বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর জানান যে তিনিও নাগরিকত্বের জন্য এই আইনে আবেদন করবেন। সেখানেই তৈরী হয়েছে বিতর্ক, তার মানে কি এতদিন ধরে একজন পূর্ব পাকিস্তানিকে নিজের ক্যাবিনেটের মন্ত্রী করে রেখে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী? গত বিধানসভা ভোট পর্বে তৃণমূলের পক্ষে প্রচার করে নির্বাচন কমিশনের রোষানলে পড়েছিলেন

‘ফ্যাক্ট চেকিং ইউনিট’ তৈরী করলো কেন্দ্রীয় সরকার

ইচ্ছাকৃতভাবে প্রচারিত মিথ্যা খবর বা ফেক নিউজ আজকের ভারতের গণতন্ত্রে অন্যতম খলনায়ক। সামাজিক মাধ্যমে, এমনকি টিভি এবং প্রিন্ট মিডিয়ার মাধ্যমেও মানুষের মধ্যে ছড়ানো হচ্ছে মিথ্যা খবর, উস্কানো হচ্ছে আমজনতাকে, লাগানো হচ্ছে দাঙ্গা। ইতিমধ্যেই, দেশে অল্টনিউজ এবং বুম ফ্যাক্টচেকের মতো সংবাদসংস্থারা মিথ্যা খবরের সত্যরূপ প্রকাশ করতে সদাসচেষ্ট। এর মধ্যে বুধবার কেন্দ্রীয় সরকার একটি ফ্যাক্ট চেকিং ইউনিট

সুপ্রিম শুনানির পরেও নির্বাচনী বন্ড ছাপানো চালু রেখেছিলো বিজেপি

ভোটের আগে নির্বাচনী বন্ডে স্থগিতাদেশ সব রাজনৈতিক দলেরই মাথা ব্যাথার কারণ। কিন্তু সবচেয়ে বেশি সমস্যায় গেরুয়া শিবির। তথ্য অধিকার আইনে স্টেট ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ২০২৪-এ স্টেট ব্যাঙ্ক নাসিকের সরকারি ছাপাখানা ইন্ডিয়া সিকিউরিটি প্রেস থেকে ৮,৩৫০টি নির্বাচনী বন্ড ছাপিয়েছিল। যার প্রতিটির মূল্য ছিল ১ কোটি টাকা। উল্লেখ্য ২০২৩ সালের নভেম্বরে নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত মামলার রায় ঘোষণা স্থগিত

সুখী দেশের তালিকায় ১২৬ এ ভারত

সদ্য প্রকাশিত হয়েছে ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট ২০২৪’। বিশ্বের সবচেয়ে সুখী তালিকায় ১২৬ তম স্থানে রয়েছে ভারত। গতবারের তুলনায় কোনও পরিবর্তন হয়নি ভারতের অবস্থানে। রাষ্ট্রপুঞ্জের সাহায্যপ্রাপ্ত এই রিপোর্টে একেবারে শীর্ষে রয়েছে ফিনল্যান্ড। এছাড়া, এই তালিকায় শীর্ষ ১০ এ রয়েছে ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড, সুইডেন, ইসরায়েল, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, লুক্সেমবার্গ, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া। দেশের নাগরিকদের জীবন-যাপনের গুণমান, শিক্ষা, মাথাপিছু আয়, সামাজিক

বাংলার ‘মসলিন’ পেলো জিআই তকমা

আরো এক পালক জুড়লো বাংলার মুকুটে। জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশনস বা জিআই ট্যাগ পেল ‘বাংলার মসলিন’। সুন্দরবনের মধু, উত্তরবঙ্গের কালোনুনিয়া চাল, রসগোল্লা সহ বহু বস্তুর জিআই ট্যাগ ইতিমধ্যেই রয়েছে বাংলার পকেটে। চলতি সপ্তাহের শুরুতেই জিআই কর্তৃপক্ষের তরফে এই সুখবর দেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারকে। দীর্ঘদিন ধরেই এই বিশেষ ধরনের সূক্ষ্ম কাপড়ের জিআই নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল বাংলা। অবশেষে

‘লিড বেশি দিলে বেশি কাজ’: সুভাষ সরকারের বিরুদ্ধে কমিশনের কাছে তৃণমূল

বাঁকুড়া থেকে পুনরায় বিজেপির টিকিট পেয়েছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডঃ সুভাষ সরকার। নিজের কেন্দ্রে এক দলীয় কর্মীসভায় তিনি জানিয়েছেন, ‘‘যে বুথ বেশি লিড দেবে, নির্বাচনের পরে সেই বুথ সাংসদের এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে বেশি বরাদ্দ পাবে।’’ এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। সুভাষ সরকারের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ করছে জোড়াফুল শিবির। এই উলঙ্ঘন

আবারও প্রকাশ্যে বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল

বঙ্গ বিজেপির সঙ্গে কোন্দল শব্দটির বেশ মিল। ভোট যত এগিয়ে আসছে ততই প্রবল হচ্ছে বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল। এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরকে ভাষায় আক্রমণ করলেন তাদের দলেরই বিধায়ক অসীম সরকার। সম্প্রতি হরিনঘাটার বিধায়কের একটি অডিও ক্লিপ সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, যা ঘিরে তোলপাড় বনগাঁর রাজনীতি।তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র ভাইরাল হওয়া ওই অডিও ক্লিপটি টুইটও করেছেন। ওই

বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করতেই এজেন্সির ভিড় নির্বাচনে?

বিজেপিকে “৪০০ পার” করার টার্গেট দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি – অমিত শাহ। তারপর থেকেই গ্রেফতার হতে শুরু করে দিয়েছেন বিরোধী দলের নেতারা। তেলেঙ্গানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কেসিআরের কন্যা তথা বিআরএস নেত্রী কে কবিতাকে গ্রেপ্তার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। যেকোনো সময়ে গ্রেফতার হতে পারেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এজেন্সির টার্গেটে সদাই রয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, কার্তি চিদম্বরম, এমকে স্ট্যালিন।

বাংলার প্রথম দফার নির্বাচনের সময় জানালো কমিশন

ইতিমধ্যেই ঘোষণা হয়েছে আগামী লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘন্ট। বাংলায় ৭ দফায় নির্বাচন করাবে রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশন। আগামী ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় দেশের ১০২টি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট হবে, যার মধ্যে রয়েছে বাংলার কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্র। প্রথম দফার জন্য মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে আগামী বুধবার, ২৭ মার্চ, পর্যন্ত, এবং তা প্রত্যাহার করা যাবে ৩০ মার্চ পর্যন্ত।