কলকাতা বিভাগে ফিরে যান

জুনিয়র চিকিৎসকদের কাজে ফেরার আহ্বান অভিষেকের

সেপ্টেম্বর 18, 2024 | 2 min read

আরজি কর-কাণ্ডে ফের একবার সরব হলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার এ ঘটনার প্রতিবাদে আন্দোলন করা জুনিয়র ডাক্তারদের উদ্দেশ্যে বিশেষ আবেদন জানালেন অভিষেক। কর্মবিরতি প্রত্যাহারের দাবি জানালেন ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ। আজ বুধবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এক বিশেষ পোস্ট করেন অভিষেক। তিনি লেখেন, ‘জুনিয়র ডাক্তারদের আবেদন মেনে নিয়েছে সরকার। তাই আমার মনে হয় এবার কর্মবিরতি তুলে নেওয়া উচিত।

প্রথম দিন থেকেই ডাক্তারদের উদ্বেগকে সমর্থন করছি। প্রথম দিন থেকেই, আমি সুরক্ষা এবং সুরক্ষা সম্পর্কিত উদ্বেগগুলিতে ডাক্তারদের সমর্থন করেছি। আমি সর্বদা বলে এসেছি যে কয়েকটি বাদে তাদের বেশিরভাগ উদ্বেগ বৈধ, বিচক্ষণ এবং ন্যায়সঙ্গত।সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ এবং গতকাল সুপ্রিম কোর্টের সামনে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জমা দেওয়া বক্তব্য অনুসারে, পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালগুলিতে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন এবং পরিকাঠামোগত উন্নয়ন সহ তাদের সুরক্ষার উন্নতির জন্য বেশিরভাগ পদক্ষেপ চলছে। এই কাজ আগামী ১৪ দিনের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

পাশাপাশি, স্বাস্থ্য দফতর ও কলকাতা পুলিশের কয়েকজন শীর্ষ আধিকারিককে বদলির দাবিকে সরকার সম্মান জানিয়েছে। ফলে ডাক্তারদের এবার ধর্মঘট প্রত্যাহার করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত এবং জনগণের সেবা করার জন্য বাংলার সরকারের সঙ্গে সহযোগিতামূলকভাবে কাজ করা উচিত। এই পরিবর্তনগুলি তাত্ক্ষণিকভাবে কার্যকর করা নিশ্চিত করার জন্য টাস্ক ফোর্সের উদ্যোগগুলি দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।সিবিআই-কে নিশ্চিত করতে হবে, কোনও অপরাধী যেন ছাড়া না পায়।

যত দ্রুত সম্ভব অপরাধীদের সাজার ব্যবস্থা করতে হবে। যদিও রেকর্ড বলছে, গত ১০ বছরে সিবিআই কোনও তদন্তই শেষ করতে পারেনি। বিচারে দেরি মানে, বিচার থেকে বঞ্চিত হওয়া।’ যদিও সরকার সব দাবি না মানা অবধি এই আন্দোলন চলবে বলে সাফ সাফ জানিয়ে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

FacebookWhatsAppEmailShare

আরো দেখুন

বিচার চাইতে গিয়ে নিজেদের দায়-দায়িত্ব-শপথ সব ভুলে গেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা?
FacebookWhatsAppEmailShare
খুলে নেওয়া হচ্ছে বাঁশ, নবান্নের বৈঠকের পরই বদলে যাচ্ছে ডাক্তারদের ধরনা মঞ্চের ছবি
FacebookWhatsAppEmailShare
হেমা কমিশনের আদলে এবার টলিউডে আত্মশ্রী
FacebookWhatsAppEmailShare