এবার থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার অ্যাকাউন্টেই যক্ষ্মা রোগীর মাসিক চিকিৎসা ভাতা
এবার থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের অ্যাকাউণ্টে, যক্ষ্মা রোগীর মাসিক চিকিৎসাভাতা বাবদ টাকা পৌঁছে যাবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে ২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষ্মা রোগ নিয়ন্ত্রণ করা হবে। সেই অনুযায়ী সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসজুড়ে গোটা রাজ্যে নতুন যক্ষ্মা রোগী খুঁজে বের করে শুরু হবে তাদের চিকিৎসা।
বস্তি, ঘিঞ্জি এলাকা, কোলিয়ারি এলাকা, সংশোধনাগার-সহ বিভিন্ন বিভিন্ন এলাকায় আশা এবং অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা বিভিন্ন ওয়ার্ডে ক্যাম্প করবেন। সাহায্য নেওয়া হবে বেসরকারি টিবি ক্লিনিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার।
২০১৯-২০ আর্থিক বছরে যক্ষ্মা রোগীর মাসিক ভাতা বাবদ সরকারের কোষাগার থেকে ২৪.২১ কোটি টাকা (২৪ কোটি ২১ লক্ষ) এবং ২০২০-২১ আর্থিক বছরে খরচ হয়েছে ১৬.২৫ কোটি টাকা (১৬ কোটি ২৫ লক্ষ)।
যক্ষ্মা রোগীকে চিকিৎসা ভাতা দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়ায় রোগীর নামে কোনও অ্যাকাউন্ট না থাকা। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রোগীর নাম জুড়ে দিলে এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।
নবান্নের সবুজ সংকেত পেলেই কার্যকর হবে স্বাস্থ্যভবনের এই সিদ্ধান্ত