দেশ বিভাগে ফিরে যান

হাসিনাকে আশ্রয় কেন?, অনুপ্রবেশ ইস্যুতে শাহকে তোপ হেমন্তের

নভেম্বর 4, 2024 | < 1 min read

ঝাড়খণ্ডে ভোটপ্রচারে এসে সীমান্ত সুরক্ষা, অনুপ্রবেশ ইস্যুতে অমিত শাহর একের পর এক কড়া মন্তব্যের পরই পালটা বিস্ফোরণ ঘটালেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। এ বিষয়ে বিজেপির ‘দ্বিচারিতা’কে চিহ্নিত করতে চাইলেন তিনি। ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার কার্যকরী সভাপতি পালটা প্রশ্ন তুললেন, বাংলাদেশের গদিচ্যুত প্রধানমন্ত্রীকে কেন নিরাপদ আশ্রয় দিল দিল্লি? তবে কি বাংলাদেশের সঙ্গে কেন্দ্রের গোপন চুক্তি আছে? রবিবার ঝাড়খণ্ডের গাড়োয়া বিধানসভার কেন্দ্রের রাঁকায় নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছিলেন হেমন্ত সোরেন।

তার কিছুক্ষণ আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ রাঁচিতে প্রচার করতে গিয়ে অনুপ্রবেশ ইস্যুতে ঝাড়খণ্ড সরকারকে কার্যত তুলোধোনা করেছেন। ঝাড়খণ্ডে প্রচারে এসে শাহ দাবি করেছিলেন, বাংলাদেশ থেকে সীমান্ত পেরিয়ে অনুপ্রবেশকারীদের ভারতে ঢুকে পড়া চাইলেই আটকে দিতে পারে পশ্চিমবঙ্গ এবং ঝাড়খণ্ড সরকার। স্থানীয় প্রশাসন এবং রাজ্য সরকারের প্রশ্রয়েই অনুপ্রবেশ বেড়ে চলেছে।

তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ক্ষমতায় এলে অনুপ্রবেশকারীদের থেকে জমি কেড়ে নেবে এবং তাঁদের দেশ থেকে বিতারিত করার জন্য কঠোর আইন আনবে। শাহকে পাল্টা জবাব দিতে গিয়ে হেমন্ত বলেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডে উৎপাদিত বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ করা হচ্ছে।’’ তাঁর প্রশ্ন, ‘‘সীমান্ত পাহারা দেওয়া এবং অনুপ্রবেশ রোখা কি কেন্দ্রের দায়িত্ব নয়? এ ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের কোনও হাত নেই।সংবিধান অনুযায়ী দেশ চলবে। সমাজের সব অংশ সমান অধিকার পাবে। আমি তাঁকে (মোদী) প্রশ্ন করতে চাই, আপনি কি বাংলাদেশের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ কোনও ব্যবস্থা করেছেন? আপনি কেন হাসিনার হেলিকপ্টার ভারতে নামতে দিলেন?’’

FacebookWhatsAppEmailShare

আরো দেখুন

একতরফা ওয়াকফ বিল, স্পিকারকে চিঠি বিরোধী সাংসদদের
FacebookWhatsAppEmailShare
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পড়বে ভারতের জিডিপিতে! হ্রাস পাবে ২৪.৭%
FacebookWhatsAppEmailShare
২১৪০ কোটির প্রতারণা!‘ ডিজিটাল অ্যারেস্ট’-এর চার্জশিট ইডির
FacebookWhatsAppEmailShare