স্বাস্থ্য বিভাগে ফিরে যান

সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল ?

সেপ্টেম্বর 8, 2024 | 4 min read

আরও বিপাকে পড়লেন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। এবার তাঁকে শোকজ করা হলো রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের তরফ থেকে। সন্দীপ ঘোষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে গত শুক্রবার। তিনদিনের মধ্যে সন্তোষজনক জবাব না পেলে সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হবে বলে শোনা যাচ্ছে।

গত 8 আগস্ট, নাইট শিফট করছিলেন সেই তরুণী চিকিৎসক। পরদিন সেমিনার হল থেকে দেহ উদ্ধার করা হয় তাঁর। সেই সময় সন্দীপ ঘোষ ছিলেন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর থেকেই তাঁর পদত্যাগের দাবি ওঠে।

সিবিআই তদন্তভার হাতে নেওয়ার পর একাধিক বার সন্দীপ ঘোষকে তলব করা হয়েছে সিজিও কমপ্লেক্সে। জিজ্ঞাসাবাদ করতে গিয়ে উঠে এসেছে আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যাওয়া একাধিক আর্থিক দুর্নীতির ছবি। সেই মর্মেই সন্দীপ ঘোষকে গ্রেপ্তার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাঁকে জেরা করে আরও তথ্য সামনে আনার চেষ্টা চলছে।

সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযোগ উঠেছে। কানাঘুষোয় শোনা যাচ্ছে, হাসপাতালের বেওয়ারিশ লাশ নাকি বিক্রি করতেন তিনি! পাচারচক্রের শিকড় ছড়িয়ে গেছিল বাংলাদেশেও! এমনকী, আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসা বর্জ্র্য বা বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্টও বাইরে বিক্রি করতেন সন্দীপ! নিজের নিরাপত্তরক্ষীদের মাধ্যমে সেই সব সামগ্রী বিক্রি করতেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। আর সেই কাস্টমার বেস ছড়িয়ে রয়েছে বাংলাদেশেও! সীমান্তের ওপারে পাচার করা হত বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্টও।

চাপের মুখে পড়ে তরুণী চিকিৎসকের হত্যাকাণ্ডের ঘটনার ‘নৈতিক দায়’কাঁধে নিয়ে ‘স্বেচ্ছা’য় পদত্যাগও করেছিলেন সন্দীপ। বর্তমানে সিবিআই ও ইডি স্ক্যানারে এই প্রাক্তন অধ্যক্ষ। তাঁর বাড়িতেও চিরুনি তল্লাশি চালিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেপ্তার করা হয় সন্দীপকে। এখন সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন তিনি। জামিনের জন্য সুপ্রিম কোর্টেরও দ্বারস্থ হন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ। তবে সর্বোচ্চ আদালত খারিজ করে দেয় তাঁর এই আবেদন। বলে রাখা ভালো, এর আগে সন্দীপকে সাসপেন্ড করে স্বাস্থ্যদপ্তর।

সূত্রের খবর, মেডিক্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায়ের উপর চাপ সৃষ্টি করছিলেন অন্যান্য চিকিৎসকেরা। প্রশ্ন উঠছিল সুদীপ্ত রায়ের অবস্থান নিয়েও। মেডিক্যাল কাউন্সিলের কোড অফ কন্ডাক্টের ২৫(২) এবং ৩৭/(iii) ধারা মেনে সন্দীপের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করলেন তাঁরা।সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল ?

আরও বিপাকে পড়লেন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। এবার তাঁকে শোকজ করা হলো রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের তরফ থেকে। সন্দীপ ঘোষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে গত শুক্রবার। তিনদিনের মধ্যে সন্তোষজনক জবাব না পেলে সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হবে বলে শোনা যাচ্ছে।

গত 8 আগস্ট, নাইট শিফট করছিলেন সেই তরুণী চিকিৎসক। পরদিন সেমিনার হল থেকে দেহ উদ্ধার করা হয় তাঁর। সেই সময় সন্দীপ ঘোষ ছিলেন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর থেকেই তাঁর পদত্যাগের দাবি ওঠে।

সিবিআই তদন্তভার হাতে নেওয়ার পর একাধিক বার সন্দীপ ঘোষকে তলব করা হয়েছে সিজিও কমপ্লেক্সে। জিজ্ঞাসাবাদ করতে গিয়ে উঠে এসেছে আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যাওয়া একাধিক আর্থিক দুর্নীতির ছবি। সেই মর্মেই সন্দীপ ঘোষকে গ্রেপ্তার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাঁকে জেরা করে আরও তথ্য সামনে আনার চেষ্টা চলছে।

সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযোগ উঠেছে। কানাঘুষোয় শোনা যাচ্ছে, হাসপাতালের বেওয়ারিশ লাশ নাকি বিক্রি করতেন তিনি! পাচারচক্রের শিকড় ছড়িয়ে গেছিল বাংলাদেশেও! এমনকী, আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসা বর্জ্র্য বা বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্টও বাইরে বিক্রি করতেন সন্দীপ! নিজের নিরাপত্তরক্ষীদের মাধ্যমে সেই সব সামগ্রী বিক্রি করতেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। আর সেই কাস্টমার বেস ছড়িয়ে রয়েছে বাংলাদেশেও! সীমান্তের ওপারে পাচার করা হত বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্টও।

চাপের মুখে পড়ে তরুণী চিকিৎসকের হত্যাকাণ্ডের ঘটনার ‘নৈতিক দায়’কাঁধে নিয়ে ‘স্বেচ্ছা’য় পদত্যাগও করেছিলেন সন্দীপ। বর্তমানে সিবিআই ও ইডি স্ক্যানারে এই প্রাক্তন অধ্যক্ষ। তাঁর বাড়িতেও চিরুনি তল্লাশি চালিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেপ্তার করা হয় সন্দীপকে। এখন সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন তিনি। জামিনের জন্য সুপ্রিম কোর্টেরও দ্বারস্থ হন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ। তবে সর্বোচ্চ আদালত খারিজ করে দেয় তাঁর এই আবেদন। বলে রাখা ভালো, এর আগে সন্দীপকে সাসপেন্ড করে স্বাস্থ্যদপ্তর।

সূত্রের খবর, মেডিক্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায়ের উপর চাপ সৃষ্টি করছিলেন অন্যান্য চিকিৎসকেরা। প্রশ্ন উঠছিল সুদীপ্ত রায়ের অবস্থান নিয়েও। মেডিক্যাল কাউন্সিলের কোড অফ কন্ডাক্টের ২৫(২) এবং ৩৭/(iii) ধারা মেনে সন্দীপের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করলেন তাঁরা।আরও বিপাকে পড়লেন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। এবার তাঁকে শোকজ করা হলো রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের তরফ থেকে। সন্দীপ ঘোষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে গত শুক্রবার। তিনদিনের মধ্যে সন্তোষজনক জবাব না পেলে সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হবে বলে শোনা যাচ্ছে।

গত 8 আগস্ট, নাইট শিফট করছিলেন সেই তরুণী চিকিৎসক। পরদিন সেমিনার হল থেকে দেহ উদ্ধার করা হয় তাঁর। সেই সময় সন্দীপ ঘোষ ছিলেন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর থেকেই তাঁর পদত্যাগের দাবি ওঠে।

সিবিআই তদন্তভার হাতে নেওয়ার পর একাধিক বার সন্দীপ ঘোষকে তলব করা হয়েছে সিজিও কমপ্লেক্সে। জিজ্ঞাসাবাদ করতে গিয়ে উঠে এসেছে আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যাওয়া একাধিক আর্থিক দুর্নীতির ছবি। সেই মর্মেই সন্দীপ ঘোষকে গ্রেপ্তার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাঁকে জেরা করে আরও তথ্য সামনে আনার চেষ্টা চলছে।

সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযোগ উঠেছে। কানাঘুষোয় শোনা যাচ্ছে, হাসপাতালের বেওয়ারিশ লাশ নাকি বিক্রি করতেন তিনি! পাচারচক্রের শিকড় ছড়িয়ে গেছিল বাংলাদেশেও! এমনকী, আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসা বর্জ্র্য বা বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্টও বাইরে বিক্রি করতেন সন্দীপ! নিজের নিরাপত্তরক্ষীদের মাধ্যমে সেই সব সামগ্রী বিক্রি করতেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। আর সেই কাস্টমার বেস ছড়িয়ে রয়েছে বাংলাদেশেও! সীমান্তের ওপারে পাচার করা হত বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্টও।

চাপের মুখে পড়ে তরুণী চিকিৎসকের হত্যাকাণ্ডের ঘটনার ‘নৈতিক দায়’কাঁধে নিয়ে ‘স্বেচ্ছা’য় পদত্যাগও করেছিলেন সন্দীপ। বর্তমানে সিবিআই ও ইডি স্ক্যানারে এই প্রাক্তন অধ্যক্ষ। তাঁর বাড়িতেও চিরুনি তল্লাশি চালিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেপ্তার করা হয় সন্দীপকে। এখন সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন তিনি। জামিনের জন্য সুপ্রিম কোর্টেরও দ্বারস্থ হন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ। তবে সর্বোচ্চ আদালত খারিজ করে দেয় তাঁর এই আবেদন। বলে রাখা ভালো, এর আগে সন্দীপকে সাসপেন্ড করে স্বাস্থ্যদপ্তর।

সূত্রের খবর, মেডিক্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায়ের উপর চাপ সৃষ্টি করছিলেন অন্যান্য চিকিৎসকেরা। প্রশ্ন উঠছিল সুদীপ্ত রায়ের অবস্থান নিয়েও। মেডিক্যাল কাউন্সিলের কোড অফ কন্ডাক্টের ২৫(২) এবং ৩৭/(iii) ধারা মেনে সন্দীপের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করলেন তাঁরা।

FacebookWhatsAppEmailShare

আরো দেখুন

১০ দফা নির্দেশিকা-সহ স্বাস্থ্যসচিবকে চিঠি মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের
FacebookWhatsAppEmailShare
কর্মবিরতি আংশিক প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের
FacebookWhatsAppEmailShare
বিচার চাইতে গিয়ে নিজেদের দায়-দায়িত্ব-শপথ সব ভুলে গেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা?
FacebookWhatsAppEmailShare