ভোটের পরই হঠাৎ কল্পতরু মোদী
কথায় আছে ঠেলায় না পড়লে বেড়াল গাছে ওঠে না। এখন এমনই অবস্থা মোদির। কে বলবে, একসময়ে কর্পোরেট ফান্ডিংয়ে পুষ্ট হয়ে ক্ষমতার দম্ভে কৃষক বিরোধী বিল এনেছিলেন এই স্বঘোষিত অবতার। ৪০০ পারের ঘোষণা করে শেষ পর্যন্ত সঙ্গী জুটিয়ে কোনোরকমে পগার পার করতে হয়েছে। তাই শেষ পর্যন্ত কৃষক কল্যাণে ব্রতী হয়েছেন যশস্বী। যদিও এমন সব শর্ত রেখেছেন কৃষকের কতটা কল্যাণ হবে সেটাই দেখার।
কৃষক কল্যাণের তহবিলে পিএম কিষাণ নিধির আওতায় প্রায় ২০,০০০ কোটি টাকার অনুদানে স্বাক্ষর করেছেন প্রধানমন্ত্রী। খাতায় কলমে এই প্রকল্প ভারতের ৯ কোটি কৃষকের উপকার করার কথা। কিন্তু পিএম কিষাণ সম্মান নিধি প্রকল্পের সুবিধা পেতে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে e-KYC জমা করতে হবে। e-KYC না করা থাকলে পিএম কিষাণ পোর্টালে গিয়ে আবার বায়োমেট্রিক আপডেট করতে হতে পারে কৃষকদের।
অর্থাৎ টাকা আসুক বা না আসুক, আবার লিংক করার জন্য লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে কৃষকদের, এটা মোদীর গ্যারান্টি।