বাংলার মাটিতে কেশর, সৌজন্যে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়
লাল সোনা বলা হয় কেশরকে। এবার সেই কেশর প্রথমবার জন্মালো বাংলার মাটিতে।
এই উদ্যোগ নিয়েছে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ফ্লোরিকালচার অ্যান্ড অ্যাগ্রী বিজনেস ম্যানেজমেন্ট বিভাগ। মাটি, এয়ারোফনিক ও হাইড্রোফনিক – তিনভাবে করা হয়েছে এই চাষ।
মাটিতে গাছের জন্ম দেওয়া সাধারণ উপায় হলেও এয়ারোফনিক উপায়ে জলের বাষ্পের মধ্যে হাওয়ায় গাছ গজায়। হাইড্রোফনিকে জলের মধ্যে ভাসিয়ে রাখা হয় গাছকে।
কালিম্পং এবং কর্শিয়াংয়ের কৃষকরা মাটিতে কেশর বপন করলেও পরের দুটি উপায়ে চাষ করা হচ্ছে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে।
এই চাষ সফল হলে পাহাড়ি অঞ্চলের কৃষকদের আয় বিপুলভাবে বেড়ে যাবে, যারা কিলোপ্রতি ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত পাবে কেশরের জন্য।