স্কুলে শিক্ষক বাড়ন্ত, পড়াচ্ছেন চতুর্থ শ্রেণির কর্মীরা
শিক্ষকের অভাবে পড়াচ্ছেন Group D স্টাফ। গ্রাম থেকে হাই স্কুল দূরে। সঙ্কট মেটাতে বাঁকুড়া জেলায় চালু হয়েছিল বেশ কয়েকটি জুনিয়র হাই স্কুল।
কিন্তু স্থায়ী শিক্ষকের অভাবে পড়ুয়া কমছে অধিকাংশ জুনিয়র হাই স্কুলেই। পরিস্থিতি এমন যে, কোনও কোনও স্কুলে ক্লাস করাতে বাধ্য হচ্ছেন চতুর্থ শ্রেণির কর্মীরা।
ইন্দাসের শান্তাশ্রম জুনিয়র গার্লস হাই স্কুল, সেখানে রয়েছেন ৩০০ জন পড়ুয়া, তাদের জন্য বরাদ্দ এক জন স্থায়ী শিক্ষিকা ও এক জন অতিথি শিক্ষক। এক জন শিক্ষিকার পক্ষে মিড-ডে মিল দেখা, চারটে ক্লাসে পড়ানো, প্রশাসনিক কাজ সামলানো প্রায় অসম্ভব। তাই বাধ্য হয়েই ক্লাস করাতে যেতে হয় চতুর্থ শ্রেণির কর্মীকে। ইতিহাসে স্নাতকোত্তর সেই চতুর্থ শ্রেণির কর্মী পড়ান ভালোই, কিন্তু তাই বলে এটা কোনও স্থায়ী সমাধান নয়। আইনি জটিলতায় শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ বাংলায়। তারিখ পে তারিখে ঝুলছে বাংলার ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ।